তাকবীরে তাশরীক কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত ? Takbeer Tashreeq
Автор: itv Dhaka
Загружено: 2021-07-16
Просмотров: 1550
Описание:
তাকবীরে তাশরীক কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত ? Takbeer Tashreeq
আমাদের ভিডিওটি দেখার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। নতুন নতুন বয়ান পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে বেল বাটনটিতে চাপ দিয়ে রাখুন। ইসলামের সঠিক কথাগুলো অন্যদের কাছে ছড়িয়ে দেবার ইচ্ছা নিয়ে ভিডিওগুলোকে সবার কাছে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।
.................Subscribe Our Channel (itv Dhaka) to get all the latest islamic content............
Please ✅ Like ✅Comment ✅ Share and ✅ Subscribe
লোকটি কেমন ছিলো ? জানাজায় এ কথা বলা যাবে কিনা ?
• লোকটি কেমন ছিলো ? জানাজায় এ কথা বলা যাবে ক...
কোরবানির পশুর টাকা দান করে দিলে কোরবানি আদায় হবে কিনা ?
• কোরবানির পশুর টাকা দান করে দিলে কোরবানি আদ...
৩ দিনের ভেতরে কোরবানি দিতে না পারলে পশুটি কি করতে হবে ?
• ৩ দিনের ভেতরে কোরবানি দিতে না পারলে পশুটি ...
জিলহজ্ব মাসের প্রথম ১০ দিনের আমলের গুরুত্ব ও ফজিলত
• জিলহজ্ব মাসের প্রথম ১০ দিনের আমলের গুরুত্ব...
অমুসলিমরা দুনিয়া ও আখিরাতে ভালো কাজের প্রতিদান পাবে কিনা ? আব্দুল কাদের সেলিম
• অমুসলিমরা দুনিয়া ও আখিরাতে ভালো কাজের প্রত...
মৃত ব্যাক্তির গোসলে কেনো বরই পাতা ব্যবহার করা হয় ? আব্দুল কাদের সেলিম
• মৃত ব্যাক্তির গোসলে কেনো বরই পাতা ব্যবহার ...
নামাজের ভিতরে অজু ভেঙ্গে গেলে কি করনীয় || আব্দুল কাদের সেলিম
• নামাজের ভিতরে অজু ভেঙ্গে গেলে কি করনীয় ||...
মৃত ব্যক্তির শোকার্ত পরিবারকে খানা দেওয়া কতটু শরীয়ত সম্মত ? islamic question
• মৃত ব্যক্তির শোকার্ত পরিবারকে খানা দেওয়া ক...
যিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ ফজরের নামায থেকে ১৩ তারিখের আসরের নামায পর্যন্ত (মোট ২৩ ওয়াক্ত) তাকবীরে তাশরীক পড়া ওয়াজিব। তাবেয়ী ইবরাহীম নাখায়ী রাহ. বলেন, সাহাবায়ে কেরাম আরাফার দিন নামাযের পর উক্ত তাকবীর বলতেন।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৬)
কারা পড়বে : এটা ফরয নামাযের পর প্রত্যেক বালিগ পুরুষ মহিলা, মুকীম, মুসাফির, গ্রামবাসী, শহরবাসী, জামায়াতের সাথে নামায পড়ুক বা একাকী পড়ুক প্রত্যেকের উপর একবার করে তাকবীরে তাশরীক পাঠ করতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী, বাহরুর রায়িক)
কতবার পড়বে : আর পূর্ণ তাকবীরে তাশরীক তিনবার পড়ার বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফিকহবিদগণও তিনবার বলার প্রতি গুরুত্ব দেন না। অবশ্য কেউ যদি সুন্নত মনে না করে এমনিতেই তিনবার বলে তবে সেটাকে বিদআত বলাও উচিত নয়।(আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৭৭; আলবাহরুর রায়েক ২/১৬৫)
এই তাকবীর তিনবার বলা সুন্নত বা মুস্তাহাব নয়। সাহাবায়ে কেরাম রা. কীভাবে তাশরীকের দিনগুলোতে তাকবীর বলতেন তা হাদীসের কিতাবে বর্ণিত হয়েছে। সেখানে একাধিকবার তাকবীরের কথা উল্লেখ নেই।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮, ৫৬৯৯; আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮, ২২০০)
তাকবীরে তাশরীক হচ্ছে : আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
তাকবীরে তাশরীকের গোড়ার কথা : সহীহ আল-বুখারীর ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দিন আইনী রহ. মবসুত ও কাজীখান কিতাবদ্বয় থেকে ‘হেদায়া ’ কিতাবের ব্যাখ্যা গ্রন্থে নকল করেছেন যে, হযরত ইবরাহীম আ. আপন পুত্র ইসমাঈল আ. কে যখন কুরবানী করতে শুরু কররেন, তখন হযরত জিবরাইল আ. আল্লাহর নির্দেশে বেহেশ্ত থেকে একটি দুম্বা নিয়ে রওয়ানা হলেন।
তাঁর সংশয় হচ্ছিল পৃথিবীতে পদার্পন করার পূর্বেই হযরত ইবরাহীম আ. যবেহ কার্য সম্পন্ন করে ফেলবেন।
তাই হযরত জিবরাইল আ. আকাশ থেকেই উচ্চস্বরে ধ্বনী দিতে থাকেন – الله اكبر- الله اكبر । হযরত ইবরাহীম আ. তাঁর আওয়াজ শুনে আকাশ পানে দৃষ্টি করে দেখতে পেলেন যে, উপস্থিত কুরবানীর বস্তু ইসমাঈল আ.-এর পরিবর্তে তিনি একটি দুম্বা নিয়ে আসছেন।
তাই তিনি স্বতস্ফুর্তভাবে বলে উঠলেন -لا اله الاالله والله اكبر পিতার মুখে তাওহীদের এ অমূল্যবাণী শুনতে পেয়ে হযরত ইসমাঈল আ. আল্লাহর মহাত্ম, মর্যাদা ও শান শওকতের উপর হামদ পেশ করে বললেন : الله اكبر ولله الحمد একজন মহান আল্লাহর ফেরেশতা, একজন নবী ও একজন ভাবী নবী এ তিন মহান ব্যক্তিত্বের খুশীর আবেগে উচ্চারিত এ আমলটুকু ও পবিত্র কালামগুলো আল্লাহর দরবারে এত বেশী কবুল হল যে, কিয়ামত পর্যন্ত ঈদুল আয্হায় বিশ্ব মুসলিমের কন্ঠে কন্ঠে উচ্চারিত হতে থাকবে।
তাকবীর সম্পর্কে আরো কতিপয় মাসআলা
১. ইমাম তাকবীর বলতে ভুলে গেলে ও মুক্তাদীর তাকবীর বলা ওয়াজিব।(ফাতওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড ৭৭৭ পৃষ্ঠা)
২. পুরুষেরা তাকবীর উচ্চ-মধ্যম স্বরে আর মহিলাগণ অনুচ্চস্বরে বলবে। পুরুষ উচ্চ স্বরে না পড়ে আস্তে আস্তে পড়লে ওয়াজিব আদায় হবে না।
৩. মাসবুক তার নামায আদায় করে তাকবীর বলবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড-৭৮৬পৃষ্ঠা )
৪. যদি মুসল্লী ফরয নামাযের পর তাকবীর বলতে ভুলে যায়। এবং কিছু কাজ করে ফেলে যার দ্বারা নামায নষ্ট হয়ে যায় (যেমন মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া, অথবা ভূলে বা ইচ্ছায় কথা বলা অথবা ইচ্ছা করে অজু ভঙ্গ করা) তবে তার উপর থেকে তাকবীর বলা রহিত হয়ে যাবে।(ফাতাওয়া শামী ১ম খন্ড, ৭৮৬ পৃষ্ঠা)
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: