বিশ্বের অদ্ভুত ক্ষমতা সম্পূর্ণ কিছু প্রাণী।।যা আপনাকে আশ্চর্য করতে বাধ্য।।secret boy
Автор: Secret boy
Загружено: 2023-05-26
Просмотров: 119
Описание:
বিশ্বের অদ্ভুত ক্ষমতা সম্পূর্ণ কিছু প্রাণী।।যা আপনাকে আশ্চর্য করতে বাধ্য।।secret boy
#viralvideo
#অদ্ভুত_ফ্যাক্ট
#অদ্ভুত_৫
#ফ্যাক্ট
#ফ্যাক্টস_টিউব
#ফ্যাক্টস_ভিডিও
#secretboy
#secret_boy_intro
#secret_boy
#cute_animals
#quokka
#কুয়োকা
#কুয়ারো
#ব্লাক_সি_ড্যাভিলস
#লিফি_সি_ড্রাগন
মহান সৃষ্টি কর্তার সৃষ্টি সর্বদাই কিছু আর্শ্চর্যের জন্ম দেয়।এরই মাঝে লুকিয়ে থাকে নানা জল্পনা কল্পনা আর রহস্যময় কিছু অভিব্যাক্তি।আমাদের চার পাসে সচারাচর যে প্রানী গুলো দেখতে পাই সে গুলোর সাথে আমরা সচারাচর পরিচিত।কিন্তু যে গুলোর সাথে সব সময় আমরা পরিচিত নই সে প্রাণী গুলো দেখলে সহজাত ভাবেই আমাদের আশ্চর্য হতে হয়।রহস্য বালকের আজকের পর্বে আমরা সাজিয়েছি এমন কিছু প্রানী সম্পর্কে যে গুলো নতুন করে আপনার চেতনা কে জাগ্রত করবে তো চলুন আর কথা না বরিয়ে শুরু করা যাক।
নম্বর ১- ব্লাক সি ডেভিলস।এঙ্গেলার ফিস
এই প্রানী টি সমুদ্র পিস্টের প্রায় ২ হাজার ফিট গভীরে বসবাস করে।বিষেশ করে মারিয়ানা ট্রেন্জের আসে পাসে এদের বসবাস।এই প্রানী টি এনিমেলিয়া রাজ্যর কর্ডাটা পর্বের প্রানী।এই প্রাণী টি পরিনত বয়সে প্রায় ৩.৫-৬ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে।
নম্বর -২: কুয়োকা
চারপেয়ে ছোট্ট লোমশ দেহের প্রাণী কুয়োকা (Quokka), মুখে সবসময়ই অদ্ভুত হাসি খেলা করে। দেখলেই মনটাও হেসে উঠে। কুয়োকাকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী প্রাণী। আকারে একটা পোষা বেড়ালের থেকে বড় নয়।
ইউরোপীয় বিভিন্ন অভিযাত্রীরা অস্ট্রেলিয়ায় এটাকে দেখে ইঁদুর না বিলাই একেকজন একেকটা বলেছেন। ষোড়শ শতকে Samuel Volckertzoon একে বলেছেন ‘বন বেড়াল’, তারপর Willem de Vlamingh বলেছেন ‘দানব ইঁদুর’, এমনকি যেখানে দেখেছিলেন, সে দ্বীপটাকেও নাম দিয়েছিলেন Rottnest Island, মানে ইঁদুরের বাসা।
তবে এই প্রাণীটা আসলে ইঁদুর, বিলাই কোনটাই না। কুয়াকো ক্যাঙ্গারু গোত্রীয়। আর হ্যাঁ, ক্যাঙ্গারুর মত এদেরও কিন্তু থলে থাকে।
কুয়োকা কেন সবসময় হাসিমুখে থাকে তা এখনো জানা যায়নি। কেউ কেউ বলেন, প্রাকৃতিকভাবেই তাদের মুখে হাসি থাকে। তবে তাদের মুখমন্ডল ও চোয়ালের গঠনের সাথে হাসিমুখের সম্পর্ক নেই।
নম্বর-৩ বিভার
ছবিতে দেখা যাচ্ছে নদীর পানি যেন না আসে তাই কাঠ দিয়ে ড্যামের মতো কিছু একটা তৈরি করা হয়েছে। এবং এটি কার্যকর অর্থাৎ এটি এখানে তৈরি করার ফলে পানি আসা বন্ধ হয়েছে। এটি পানি আটকে দিতে সক্ষম ! যিনি এটি তৈরি করেছে নিশ্চয়ই তাকে আপনি একটি ছোটখাটো ইঞ্জিনিয়ার তো বলবেনই। অবাক করার বিষয় হলো এটি কোনো মানুষ নয় বরং একটি প্রাণী তৈরি।
নম্বর -৪ হর্স কাকড়াঃ
এদের উৎপত্তি ডাইনোসরের চেয়েও পূর্বে।প্রায় ৪৪৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে এদের খুঁজে পাওয়া যায়।এদের বর্তমানে আমেরিকার ফ্লোরিডার সী বিচ ছাড়াও অন্যন্য কিছু জায়গায় দেখতে পাওয়া যায়।এত দীর্ঘ সময় ধরে এরা নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করে আসছে এবং সময়ে বিবর্তনে অনেক কাকড়া মারাও গিয়েছে। এদের মৃতদেহ পচন প্রক্রিয়ায় জ্বালানি তৈরি করে।এজন্য এদের জীবন্ত জীবাশ্মা বলা হয়।বর্তমানে এদের চার ধরনের প্রজাতির দেখা পাওয়া যায়।
নম্বর -৫ ছদ্মবেশী লিফি সি-ড্রাগন
কাল্পনিক প্রাণী ড্রাগনের এখন দেখা মেলে কেবল বিভিন্ন পুরাণ ও রূপকথার পাতায়। কিন্তু আরেক ধরনের ড্রাগনকে চাইলেই দেখা সম্ভব। তবে পৌরাণিক ড্রাগনের মতো তাদের চেহারা ভয়ঙ্কর নয়; বরং সমুদ্রের তলদেশে প্রবাল ও লতাপাতার মধ্যে বাস করা এই ড্রাগন ছদ্মবেশ নিয়ে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে ওস্তাদ। কারণ, দেখলে মনে হবে যেন এরা আসলে জীবিত কোনো প্রাণী নয়; বরং লতাপাতার অদ্ভুত গুচ্ছ।
বৈজ্ঞানিকভাবে ফিকোডুরাস ইকুইস নামে পরিচিত এই মাছজাতীয় অমেরুদণ্ডী প্রাণীটি দেখতে অদ্ভুত সুন্দর। মূলত এর শরীরে পাতার মতো দেখতে জিনিসগুলো আসলে স্বচ্ছ অঙ্গ। এরা সাধারণত লম্বায় ৩৫ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে। তবে এদের গায়ে কাঁটা না থাকলেও এরা দেখতে অনেকটাই ক্যাকটাস আকৃতির। মজার বিষয় হলো, লিফি সি-ড্রাগন বিভিন্ন রঙের হতে পারে। সবুজ, হলুদ, গোলাপি রঙের এই সি-ড্রাগন পাওয়া যায় শুধু অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সমুদ্রের তলদেশে। এরা অন্য সব মাছের মতো সমুদ্রজুড়ে ছোটাছুটি করে বেড়ায় না। এরা বাস করে সামুদ্রিক ঘাস ও পাথরের আড়ালে।
⚠️বিঃদ্রঃভিডিওটিতে ব্যাবহৃত আলোকচিত্র গুলো কোনো কাল,সময়,জাতি,গোত্র কে নির্দিষ্ট করে উল্লেখ করা হয়নি।দৃশ্যের শুন্যতা পূরনে উক্ত আালোকচিত্র গুলো ব্যাবহৃত হয়েছে।
⚠️All video footage and photo use under creative commons licences.
⚠️Fire use Disclaimer:
⚠️For Bangladesh:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents use here falls under the "Fair use".As described in the copyright act 2000 law No.28 of the year 2000 of Bangladesh under chapter 6.Section 36 and chapter 13 section 72. According to the law, allowance made for " Fair use" for purposes such as criticism, comment, news, reporting, teaching scholarship and research. Fair use is use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing.Non-profit,education or personal use tips the balance in favor of Fair use.
⚠️For USA:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents use here falls under the "Fair use".Copyright Disclaimer under section 107 of copyright act 1976,allowance is made for " Fair use" for purposes such as criticism, comment, news, reporting, teaching scholarship and research. Fair use is use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing.Non-profit,education or personal use tips the balance in favor or Fair com.
[If you have any problem like copyright or any, please contact me at:[email protected]]
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: