জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার শুরু থেকে শেষ | ETV News
Автор: ETV News
Загружено: 2018-02-07
Просмотров: 247
Описание:
দীর্ঘ প্রায় দশ বছর পর ঘোষণা হচ্ছে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়। ২৩৬ কার্যদিবসের শুনানিতে ৩২ সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহন, তিনবার আদালত পরিবর্তন, ১৫০ বার সময় আবেদন, ৩৪২ ধারায় আসামীদের আত্মপক্ষ সমর্থন, তিনদফা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি, ১৬ কার্যদিবস যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের রায়ের পর্যায়ে আসে মামলাটি। ২৫ জানুয়ারী রায়ের দিন ঠিক করেন বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো আখতারুজ্জামান।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে এতিমদের জন্য বিদেশ থেকে আসা অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় এই মামলা করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা।
২০০৯ সালের ৫ই আগষ্ট দুদকের উপ পরিচালক হারুন আর রশিদ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। আসামী করা হয় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া, তার ছেলে তারেক রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড, কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক সাংসদ কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমদ ও জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমানকে।
২০১৪ সালের ১৯শে মার্চ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুবেদ রায় ছয় জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন।
মোট ২৩৬ কার্যদিবস শুনানির পর মামলাটি রায়ের পর্যায়ে আসে। এর আগে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্য ও জেরা শেষে খালেদা জিয়া এ মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে ছয় দিন বক্তব্য দেন। দুদক ও আসামিপক্ষ ১৬ কার্যদিবস যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছে।
খালেদা জিয়ার পক্ষে যুক্তিতর্কে অংশ নেন সিনিয়র আইনজীবী আব্দুর রেজ্জাক খান, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, খন্দকার মাহবুব হোসেন, জয়নুল আবেদীন, এ জে মো. আলী ও মওদুদ আহমদ। তারা খালেদা জিয়াকে নির্দোষ দাবি করেন যুক্তি তুলে দরেন, এ মামলা রাজিৈনতক উদ্দেশ্য প্রণোদীত।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন, দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল। অভিযোগ প্রমাণে সক্ষম হয়েছেন দাবি করে,সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্বীন কারাদন্ড দাবি করেন তিনি।
বিচার প্রক্রিয়ায় এই মামলা থেকে রেহাই পেতে খালেদা জিয়া উচ্চ আদালতে গেছেন বার বার।তার অনাস্থার কারণে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তিনবার এ মামলার বিচারক বদল হয়েছে। শেষ দিকে বিচারকের দায়িত্বে আসেন ড. মো. আখতারুজ্জামান। শুনানিতে হাজির না হওয়ায় তিনবার তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি হয়।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৯৩ সালে ঢাকা সেনানিবাসের ৬ মঈনুল রোড তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বাসভবনের ঠিকানা ব্যবহার করে জিয়া এতিমখানা খোলা হয়। তবে ৯ বছর ক্ষমতায় থাকলেও এতিমখানা দৃশ্যমান হয়নি।
জাতীয় রাজনীতি, অর্থনীতি, খেলাধুলা, ধর্ম, লাইফস্টাইল, বিনোদন, শিক্ষাসহ দেশ বিদেশের সর্বশেষ খবর জানতে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন ইটিভি নিউজ চ্যানেল https://goo.gl/LJdbpT
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: