অনিয়মিত মাসিক/পিরিয়ড সমস্যার পরামর্শ ওষুধ। NORMENS.
Автор: AL BAHAR PHARMACY
Загружено: 2025-09-26
Просмотров: 385
Описание:
#@##মাসিকের মাধ্যমে জরায়ুর ভেতরের আস্তরণ ঝরে পড়ে, যা গর্ভধারণ না হলে ঘটে থাকে। অনিয়মিত মাসিক হলে বন্ধ্যাত্ব, মানসিক চাপ, ওজন বৃদ্ধি, বা প্রজনন সংক্রান্ত কিছু রোগের ঝুঁকি বাড়ে। জীবনযাত্রার পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ, ও মানসিক চাপ কমানোর মাধ্যমে এটি প্রতিরোধ করা যায়। যদি মাসিক অনিয়মিত হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
মাসিক কেন হয়?
@##@নারীর শরীরে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে প্রতি মাসে জরায়ুর ভেতরের আস্তরণ তৈরি হয়। যদি সেই মাসে ডিম্বাণু নিষিক্ত না হয়, তবে এই আস্তরণ রক্তপাতসহ জরায়ু থেকে বেরিয়ে আসে, যা মাসিক বা @#@পিরিয়ড নামে পরিচিত।
মাসিক অনিয়মিত হলে কী সমস্যা হয়?
মাসিক অনিয়মিত হলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে:
বন্ধ্যাত্ব: অনিয়মিত মাসিক বন্ধ্যাত্বের একটি বড় কারণ হতে পারে, যেমন পলিসিস্টিক ওভারি ডিজিজ (PCOS) বা PCOD।
@মানসিক চাপ ও ওজন বৃদ্ধি: হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে মানসিক চাপ, খিটখিটে মেজাজ এবং ওজন বাড়তে পারে।
@জটিল রোগ: থাইরয়েডের সমস্যা বা প্রজনন সংক্রান্ত অন্যান্য রোগের কারণেও মাসিক অনিয়মিত হতে পারে, যা ভবিষ্যতে গুরুতর সমস্যা তৈরি করতে পারে।
@শারীরিক অসুস্থতা: অনিয়মিত পিরিয়ডের সাথে গুরুতর শ্রোণী ব্যথা বা মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত হতে পারে।
@গর্ভধারণে সমস্যা: গর্ভবতী হতে চাইলে অনিয়মিত মাসিক একটি বড় বাধা হতে পারে।
করণীয়
@চিকিৎসকের পরামর্শ: মাসিক যদি তিন মাসের বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকে বা অত্যন্ত অনিয়মিত হয়, তবে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
জীবনযাত্রার পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, চিনি ও চর্বিযুক্ত খাবার বাদ দেওয়া, পর্যাপ্ত ঘুম, এবং মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করা।
@শারীরিক পরিশ্রম: নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করা, যা হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
@ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন বা কম ওজন, দুটোই মাসিকের অনিয়মিত হওয়ার কারণ হতে পারে, তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: