মালয়েশিয়া শ্রমিক প্রেরণে রিক্রুটিং এজেন্সি বাড়ানোর উদ্যোগ।
Автор: Ar Ashik News
Загружено: 2022-09-05
Просмотров: 1878
Описание:
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সি বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহনের পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে,
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে আজ ২ দেশের বৈঠক
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক প্রেরণে রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগ।
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক প্রেরণে আরো রিক্রুটিং এজেন্সিকে সম্পৃত্ত করা যায় কি না তা নিয়ে আজ রোববার সকালে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থাণ মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হচ্ছে। বৈঠকে অংশ নিতে ইতোমধ্যে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন। ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে রয়েছেন মন্ত্রণালয়ের একজন ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল।
গত ১ সেপ্টেম্বর প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব গাজী মো: শাহেদ আনোয়ার স্বাক্ষরিত এক সভার নোটিশে জানানো হয়, বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ প্রক্রিয়া এবং রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে ৪ সেপ্টেম্বর (আজ) বেলা ১১টায় (বাংলাদেশ সময়) এই মন্ত্রণালয়ে সচিবের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের মিনি কনফারেন্স রুমে (১৯ তলা, প্রবাসী কল্যাণ ভবন) মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদলের সাথে সভা অনুষ্ঠিত হবে। ওই নোটিশে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক, বিএমইটির ডিজি, বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (কর্মসংস্থান অনুবিভাগ) এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া উইংয়ের মহাপরিচালককে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সব রিক্রুটিং এজেন্সিকে ব্যবসা করার সুযোগ দেয়ার জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে এক হাজার ৫২০টি এজেন্সির তালিকা আগেই পাঠানো হয়। কিন্তু বিশৃঙ্খলার কথা বলে মালয়েশিয়া সরকার তাদের ‘পছন্দের রিক্রুটিং এজেন্সির’ মাধ্যমে লোক নেয়ার আগ্রহের কথা জানায়। এ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা শেষে বন্ধ শ্রমবাজারটি সম্প্রতিপ্রন্মুক্ত করা হয়। এ ছাড়া সম্প্রতি ২৫ এজেন্সির নামের তালিকাও চূড়ান্ত করে মালয়েশিয়া সরকার। তবে ওই তালিকায় কারা রয়েছে তা প্রকাশ করা হয়নি। মালয়েশিয়ার এফডব্লিউসিএমএস সিস্টেমের মাধ্যমে বাংলাদেশী কর্মীদের নামে কলিং আসা শুরু হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে যাবতীয় প্রসেসিং শেষে ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল থেকে ৫৩ জন শ্রমিকের প্রথম ফ্লাইট মালয়েশিয়া যাওয়ার মধ্যে দিয়ে শ্রমবাজারের দ্বার উন্মুক্ত হয়।
অভিযোগ রয়েছে, ওই ২৫ এজেন্সির বাইরে আর কেউ দেশটিতে শ্রমিক প্রেরণ করতে পারছে না। এ নিয়ে জনশক্তি প্রেরণকারী সাধারণ ব্যবসায়ীদের মধ্যে চরম হতাশা ও ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। তারা সিন্ডিকেট এর সাথে সম্পৃত্তদের বিচার দাবি করে সভা-সমাবেশ ও প্রতিবাদ করছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দুই দেশের মধ্যে আবারো রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা বাড়ানো নিয়ে সভার উদ্যোগ নেয়া হয়।
এ দিকে সচেতন জনশক্তি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জানা গেছে, ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সির বাইরে মালয়েশিয়া সরকার আরো কিছু রিক্রুটিং এজেন্সিকে বাংলাদেশ থেকে কর্মী প্রেরণের সুযোগ দিতে চাচ্ছে। এই সংখ্যা আরো ২৫ হতে পারে, আবার তারও বেশিসংখ্যক হতে পারে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠেয় আলোচনার ওপর।
অভিযোগ এবং জনশ্রুতি রয়েছে, সিন্ডিকেট করে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর কারণে প্রতি শ্রমিককে চার লাখ টাকার উপর অভিবাসন ব্যয় গুনতে হচ্ছে। ভুক্তভোগীরা বলছেন, বেশিসংখ্যক এজেন্সি সম্পৃত্ত হলে তখন অভিবাসন ব্যয় কমে আসতে পারে।
গতকাল সন্ধ্যার আগে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমদ মুনিরুছ সালেহিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি খুদে বার্তায় নয়া দিগন্তকে জানান, মালয়েশিয়া থেকে আসা প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন মানব সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি (অপারেশন্স) দাতুক মুহাম্মদ খায়ের রাজমান বিন মুহাম্মদ আনওয়ার।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: