ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

সবর বা ধৈর্যের আলোচনা আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী

Автор: FRESH MEDIA

Загружено: 2021-11-08

Просмотров: 11941

Описание: বিষয়: সবর
আলোচক: আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী


'সবর' কুরআনে কারিমের মধ্যে সর্বাধিক ব্যবহৃত একটি শব্দ। 'সবর'... আরবি ভাষায় বিভিন্ন অর্থে এই 'সবর' শব্দ এসেছে। তবে সাধারণত সবর শব্দের অর্থ হচ্ছে অবিচলতা, দৃঢ়তা, সহিষ্ণুতা, মন মেজাজের সমতা, ধীরতা, কষ্ট সহিষ্ণুতা, বরদাশত করা এগুলি হচ্ছে সবরের অর্থ। আমরা মনে করি 'সবর' হচ্ছে ধৈর্য। হ্যাঁ, ধৈর্য একটি ঠিক।কিন্তু সেই ধৈর্যের অর্থ কি? এই ধৈর্যের অর্থ এই নয় যে, কেউ আপনারে একটা থাপ্পড় মারবে আর আপনি বলবেন, ভাই,, হাতে ব্যথা পাইছেন নাকি! তাহলে আমারে আর একখান থাপ্পড় দিয়া দাঁত যে কয়টা আছে দাও ফালায় দাও। এর নাম 'সবর' না।'সবর' হলো বিপদে আপনি হতাশ হবেন না,,বিপদে ভেঙে পরবেন না। বিপদে থাকবেন দৃঢ়, অবিচল,,মাথা ঠান্ডা, সুস্থ মস্তিষ্কে বিপদকে Over Come করার জন্য কৌশল অবলম্বন করবেন।এটাই হচ্ছে 'সবর'।ধৈর্য ধরতে হবে অবিচলতার সাথে, দৃঢ়তার সাথে, সহিষ্ণুতার সাথে।এ ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে আমি একটা story এভাবে বলি, এক সাপ নাকি একবার এক পীর সাহেবের কাছে মুরিদ হইছিলো।তো পীর সাহেব বলছেন না বাবা আমি সাপেরে মুরিদ বানাইনা।কয় যে না হুজুর বহুত আশা করে আসছি। গল্প তো! বহুত আশা করে আসছি আমারে মুরিদ বানান। আচ্ছা, ঠিক আছে। তবে তোমাকে একটা কাজ করতে হবে। কি কাজ? জিকির-আজগার এভাবে করবা কিন্তু কাউরে দংশন করতে পারবানা।হুজুর, মেনে নিলাম। সে করছে কি ময়দানের ভিতরে গিয়া কাইত হইয়া...ধানের জমিন ব্যারি লাইন সেখানে কাত হয়ে পরে জিকির-আজগার করতেছে।রাখাল ধান কাটছে। সন্ধ্যার পর এই ধানগুলি বাইন্ধা নিবে কি দিয়া দড়ি নাই। খুঁজতে খুঁজতে দেখে লম্বা একটা দড়ি। ওইটা যে সাপ সেতো বুঝে নাই।সে ওইটারে ধরিয়া এরপরে ধানের আটি বানতেছে।সাপেতো খুব মহা রাগ! সাপ তো আর যেই সেই সাপ না, মারাত্মক সাপ।সাপ বলতেছে আরে বাবা তুই আমারে দড়ি মনে করলি, আমি তোর কেমন দড়ি মুরিদ না হইলে টের পাওয়াই দিতাম।বান্দার কারনে সাপের ঘাড়ে মছকে গেছে, ঘাড়ে খুব ব্যাথা লাগছে। বাড়ি নিয়া যখন দড়িটারে ফালায় দিছে, মাথা কোন রকম কাইত কইরা বহু কষ্ট করে পীর সাহেবের বাড়ি গিয়া হাজির। বলছে হুজুর, কি যে জিকের শিখাইলেন আমার তো ঘাড় মছকে গেছে। আশ্চর্য কথা! জিকির-আজগারে কারো ঘাড় তো মছকাবার কথা না।তোমার ঘাড় মছকাইলো ক্যান? পুরা ঘটনা সে শুনাইলো।কয় আচ্ছা, তা তুমি কিছু করলানা? কয় হুজুর, আপনি তো নিষেধ করেছেন দংশন করতে।পীর সাহেব বলছেন,ব্যাটা বেকুব!! আমি তোমারে দংশন করতে নিষেধ করেছি, ফোঁস করতে তো নিষেধ করি নাই। যখন তোমারে দড়ি মনে করিয়া গায়ে হাত দিছিলো ফোঁস করে উঠতে! তিন লাফ দিয়া বর্ডার পার হইয়া দিল্লি চলে যেতো।তুমি ফোঁস করে উঠলানা কেনো?

সুতরাং ধৈর্যের অর্থ এটা নয়, যে আপনারে পারাইতে থাকবে থাপরাইতে থাকবে আর আপনি কবেন যে আল্লাহ আমি ধৈর্য ধরতেছি اِنَّ اللّٰهَ مَعَ الصّٰبِرِیْنَ ()। এটার নাম ধৈর্য না। ধৈর্য হচ্ছে Over Come করতে হবে, পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হবে অত্যান্ত সহিষ্ণুতার সাথে, বুদ্ধিমত্তার সাথে, দৃঢ়তার সাথে, অবিচলতার সাথে এটার নাম হচ্ছে সবর।

সমস্ত নবীদের উপরে বিপদ এসেছে, সব নবীদের উপরে বিপদ এসেছে। কিন্তু কোন নবী, কোন পয়গাম্বর এই বিপদে অধৈর্য হন নাই। ঠিক কিনা?
হযরত আইয়ুব (আঃ) এর উপরে বিপদ আসলো এক বছর, দুই বছর নয় আঠারোটি বছর পর্যন্ত রোগাক্রান্ত হয়ে পরলে শরীরে ব্যাধি হলো গোশত গুলি প্রতিক্রিয়া হয়ে গেল, পোকা হয়ে গেলো। তিনি ধৈর্য ধারণ করলেন। বিবি বালবাচ্চা দূরে চলে গেল। জঙ্গলের ভিতরে যখন তাঁর জিহ্বার ভিতরে পোকা হওয়া শুরু করে দিলো হযরতে আইয়ুব (আঃ) তখন আল্লাহ রব্বুল আলামিনের দরবারে দোয়া করলেন, রব্বুল আলামীন এখন তো আমার জিহ্বায়ও পোকা ধরা শুরু হয়ে গেছে, আমার জিহ্বায়ও যদি পোকা হয় তাহলে তোমার মতো আল্লাহর নামের জিকির কি দিয়া করবো?আল্লাহ রব্বুল হযরতে আলামীন আইয়ুব (আঃ) কে ক্ষমা করে দিলেন, মাফ করে দিলেন, রোগ শেফা করে দিলেন। অধৈর্য তিনি হন নাই, ধৈর্য ধারণ করেছিলেন।

হযরতে ইউসুফ (আঃ), হযরতে ইয়াকুব (আঃ) এর চোখের থেকে তাকে সরায়ে দেয়া হলো। এতবড় বিরাট বিপদ! সেই বিপদের মধ্যেও, সেই বিপদেও তিনি ধৈর্য ধারণ করেছেন। ধৈর্য ধারণ করার কারণে আল্লাহ রব্বুল আলামীন এমন নেয়ামত তারে দান করলেন, আল্লাহ পাক হযরত ইউসুফ (আঃ) কে বাঁচায় রাখলেন। শুধু বাঁচান নাই, প্রেসিডেন্ট বানায় দিলেন। আর তার জামা নিয়া যখন আসতেছিলেন কোথায় মিশর? কোথায় কেনান? হযরতে ইয়াকুব (আঃ) বলেছেন, 'আমি যেনো আমার নাকের ভিতরে ইউসুফের ঘ্রাণ পেতেছি।' হযরতে ইউসুফ (আঃ) তিনিও কি বিরাট ধৈর্যের পরিচয় দিলেন কুরআন সাক্ষী। সামনে তার সেই এগারো ভাই যারা তাকে ফেলে দিয়েছিলো গর্তের ভিতরে। হযরতে ইউসুফ (আঃ) ইচ্ছে করলে তো ওই এগারো জনকে মাইরা ফালায় দিতে পারতেন। ঠিক কি-না? কিন্তু তিনি তা করেন নাই। এগারো ভাইকে তিনি চিনেছেন, সাহায্য করেছেন। আর ঐ এগারো ভাই সম্পর্কে হযরত ইউসুফ (আঃ) বললেন,
لَا تَثْرِیْبَ عَلَیْكُمُ الْیَوْمَ
(তোমাদের বিরুদ্ধে আমার আজকে কোন বিদ্বেষ নাই)
=সুরা ইউসুফ, আয়াত ৯২
আমি তোমাদেরকে মাফ করে দিলাম।
সুবহানাল্লাহ......সুবহানাল্লাহ।।

Audio Credit:
‪@ChannelSpondon‬
‪@TafsirMahfilCHP‬


আল্লামা সাঈদীর ওয়াজ,
সাঈদী সাহেবের ওয়াজ,
সবর নিয়ে সাঈদীর সাহেবের আলোচনা,
আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর ওয়াজ,
Allama Sayedee Was,
Allama Deloar Hossain Sayedee,
Allama Deloar Hossain Sayedee Was,
Free Allama Sayedee,
Save Bangladesh,

#সবর
#Allama_Sayedee
#Free_Allama_Sayedee
#Save_Bangladesh

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
সবর বা ধৈর্যের আলোচনা আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]