গাজাকে পূর্ণ গঠন করতে মিশরের নেওয়া পদক্ষেপ কি বাস্তবায়ন করবে জাতিসংঘ
Автор: World Bangla news today
Загружено: 2025-10-24
Просмотров: 7997
Описание:
এই ভিডিওতে গাজাকে পূর্ণ গঠন করতে মিশরের নেওয়া পদক্ষেপ বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরা হলো। কায়রো আরো বলেছে জাতিসংঘ থেকে শান্তিরক্ষী বাহিনী এনে গাজাকে পুনরাই গঠন করতে হবে । #updatenews #usa #globalnews #newstoday
মার্কিনদের বন্ধু মিশর দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে আসছে গাজাবাসীর মানবিক বিপর্যয় থেকে মুক্ত করার লক্ষ্য ।তার ধারাবাহিকতায় মিশরে প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসি বিশ্বকে দিয়েছে নতুন এক প্রস্তাব। কায়রোর পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আহমেদ মোহাম্মদ আবদেলাত্তি জানালেন, কায়রো এখন কাজ করবে গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক পরিকল্পনা নিয়ে। আমাদের লক্ষ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ থেকে যত দ্রুত সম্ভব অনুমোদন এনে গাজায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী সদস্য মোতায়ন করা। এই বাহিনীর কাজ হবে শুধু গাজার ভেতরে যে সহায়তা যাচ্ছে তা যেন সত্যিকার অর্থে ক্ষুধার্ত গাজাবাসীর হাতে পৌঁছায়। সবার আগে এটা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। তিনি স্পষ্ট ভাষাই জানিয়ে দিলেন বিদেশীরা গাজা শাসন করতে পারবে না। আর এমন কিছু হলে মিশর কখনোই তা মেনে নেবে না। ফিলিস্তিনিদের নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরাই গড়ে তুলবে। আমারা সেই পথ তৈরি করতে সাহায্য করবো। কূটনৈতিক অঙ্গনে এই ঘোষণার পর পরই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। কেননা এটি শুধু মানবিক উদ্যোগ নয় বরং এক জটিল ভূ রাজনৈতিক খেলার সূচনা। আবদেলাত্তি আরো জানান, প্রস্তাবিত এই বাহিনী কাজ হবে একটি আন্তর্জাতিক স্থীতিশীলতা রক্ষাকারী মিশন পরিচালনা করা। তিনি বলেন, শান্তি বাহিনী কখনোই বল প্রয়োগমূলক অভিযান করবে না গাজাই। মিশর জানায়, এই বাহিনীর মাধ্যমে দিয়ে স্থানীয় প্রশাসনকে চালু করা, প্রয়োজনীয় সেবা পুনরুদ্ধার এবং পুলিশ বাহিনীকে প্রশিক্ষণ করানো হবে। যাতে করে ফিলিস্তিনিরাই নিজেদের প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারবে সহজেই। তবে এই উদ্যোগের পেছনে আছে জটিল বাস্তবতা। গাজার যুদ্ধবিরোতির প্রথম ধাপ অনেকটা বাস্তবায়ান হলেও দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা বাড়ছে। কেননা ২য় ধাপে রয়েছে প্রতিরোধ গোষ্ঠীর সামরিক অবকাঠামো পুরো পুরি ভেঙে ফেলা। ইসরাইলের সকল সেনা পুরোপুরি ভাবে প্রত্যাহার করা। আর গাজার ভবিষ্যৎ শাসন কাঠামো নির্ধারণ হওয়া। বদর আরো বলেন, এই ধাপ হবে অনেক বেশি জটিল। কিন্তু সমাধানের পথ ও আছে। যদি উভয়পক্ষ চুক্তি মেনে চলে এবং সেই সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমন্বয় বজায় রাখে তাহলে খুব সহজেই এই ধাপটি শেষ হবে। কিন্তু অন্যদিকে ইসরাইল মন্ত্রিসভাই আবারো ও উঠেছে যুদ্ধের আহ্বান। চরমপন্থী পুলিশ মন্ত্রী ইতামার বেন গভির ঘোষণা দিয়েছেন হামাস পরিবর্তন হবে এমনটা ভাবা বিপদজনক। গাজাই আবার পূর্ণ শক্তি দিয়ে যুদ্ধ চালাতে হবে। না হলে আমরা হুমকির মুখে পড়বো। এই মন্তব্য বেন গভির নতুন নয়। অতি-ডানপন্থী এই রাজনীতিকের অতীত রেকর্ড উস্কানিমূলক বক্তব্যে আর কঠোর বার্তাই। কখনো তিনি ফিলিস্তিনিদের স্বেচ্ছা অভিভাষণ এর আহ্বান জানান তার বক্তব্যে আবার কখনো বলে উঠেন গাজার প্রতিটি হামাজ সদস্যকে মুছে ফেলতে হবে। এমনকি একবার তিনি বন্দী নেতা মারোয়ান বাঘদিকে বিদ্রুপ করে বৈদ্যুতিক চেয়ারের ছবি শেয়ার করেছেন। এই দুই বিপরীত সুরের মাঝে দাঁড়িয়ে আছে হতোভাগা বিধ্বস্ত গাজাবাসী। যেখানে শিশুরা সবর্দা ভয়ে কেঁপে উঠেছে আকাশে উড়তে থাকা ড্রোনের শব্দে। আর মায়েরা অপেক্ষেই একটা রুটির জন্য ট্রাকের আগমনের। মিশর বলছে এই শান্তিরক্ষা বাহিনী কেবল গাজার জন্য নয় পুরো অঞ্চলের ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজন। তবে আমারা বাস্তবে কতদূর আগাতে পারবো তা নির্ভর করছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যদের রাজনৈতিক সদিচ্ছার উপর। আপনার কি মনে হয় গাজা কি স্থায়ী এবং কার্যকরী শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে কমেন্টে জানান । সেই সাথে আমাদের সাথে থাকতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: