মধ্যরাতে কালবৈশাখী ঝড় ও তীব্র বজ্রপাতসহ শিলাবৃষ্টিAlorkantho 24 news
Автор: Alorkantho 24 news
Загружено: 2024-05-05
Просмотров: 5
Описание:
মধ্যরাতে ঠান্ডা বাতাসে শীতল করে অবশেষে শিলা বৃষ্টি ঝরছে। প্রচণ্ড বাতাসে নামল স্বস্তির বৃষ্টি।এক মাসের বেশি সময় ধরে টানা অসহ্য তাপদাহের পর সারাদেশে স্বস্তির বৃষ্টি নেমেছে। কোথাও কোথাও বজ্রমেঘসহ কালবৈশাখীর তাণ্ডব চলছে। গত দুই-তিন দিনে তাপমাত্রা কমে গেছে। প্রশমিত হচ্ছে উত্তাপের দাপট।টানা তাপপ্রবাহের পর অবশেষে কদিন স্বস্তির বৃষ্টির দেখা মিলেছে আজ । সোমবার,( ০৬ মে) রাত বারোটার দিকে নগরীতে প্রথম ঝড়ো হাওয়া ও পরে শিলাবৃষ্টি নামে। মাসব্যাপী দাবদাহের পর নামলো প্রশান্তির এ বৃষ্টি। গরমে অতিষ্ঠ প্রাণ-প্রকৃতিতে মিললো স্বস্তি। অনেকদিন পর বিভিন্ন স্থানে দেখা মেলে প্রশান্তির বৃষ্টির। দাবদাহের পর শীতল বাতাসে মেলে স্বস্তির ঢানা। প্রকৃতিও ফিরে পায় সজিবতা।অঝোর বৃষ্টি চলছিল । থেমে থেমে দমকা হাওয়া বইছে। বজ্রপাতও হচ্ছে।মধ্যরাতে বৃষ্টিতে ভিজে উল্লাস করতে দেখা গেছে নগরবাসীকে। ‘কয়েক দিনের গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। বৃষ্টিতে খুবই স্বস্তি লাগছে। তাই রাতে বন্ধুতের সঙ্গে বৃষ্টিতে ভিজতে বেরিয়ে এসেছে অনেকেই বৃষ্টিতে শরীরটা একটু ভিজিয়ে নিচ্ছে ।’কখনো একটানা এবং ঝিরি ঝিরি বজ্রসহ বৃষ্টি পড়ছিল রাত ১২টা থেকেই ১টা৩০ পর্যন্ত আবারো প্রচণ্ড বৃষ্টিতে সড়ক গলি পানিতে থৈ থৈ
করছে।সংবাদদাতা জানান রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক শিলাবৃষ্টি হয়েছে। সেইসঙ্গে বজ্রপাতও হয়েছে। রোববার (৫ মে) রাত ১০টার পর রাজধানীতে ঝড়ো বাতাস বইতে শুরু করে। সাড়ে ১০টার দিকে বিভিন্ন জায়গায় ঝুম বৃষ্টি নামে। সঙ্গে পড়তে থাকে শিলাবৃষ্টিও।রয়েছে ঝড়ো বাতাসও। এতে শীতল অনুভব হচ্ছে
।দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রপাত,শিলাবৃষ্টিসহ কালবৈশাখী ঝড় বেড়েছে। এতে প্রাণহানিসহ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পাকা ধান।খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, টাঙ্গাইলের ঘাটাইল, জামালপুরের ইসলামপুর, সিলেটের গোয়াইনঘাট ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় বজ্রপাতে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।এদিকে আগামী ৭২ ঘণ্টায় সারা দেশে কালবৈশাখী ঝড়, শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে পারে বলে সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদফতর।কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ বিভিন্ন মডেল বিশ্লেষণ করে জানিয়েছেন, শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও তীব্র বজ্রপাত ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর ওপর দিয়ে অতিক্রম করছে। আগামী তিনদিন এই অবস্থা চলবে। তিনি জানান, আগামী ১৪ মে পর্যন্ত বৃষ্টিপাত বাড়বে। এদিকে গতকাল রবিবার থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে সিলেট বিভাগের জেলাগুলোর ওপরে। ৭ মে পর্যন্ত সিলেট বিভাগের ৪ জেলা, মেঘালয় রাজ্য ও পূর্ব আসামের ৩ জেলায় তীব্র বজ্রপাতসহ ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আজ সোমবার থেকে সিলেট বিভাগের নদ-নদীগুলোর উপকূলবর্তী এলাকাগুলো বন্যার পানিতে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করা যাচ্ছে। আজ সোমবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। বাড়বে বজ্রপাত, শিলাবৃষ্টিসহ কালবৈশাখী ঝড়। এতে করে যেসব জায়গায় তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছিল সেগুলো প্রশমিত হবে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।জানান,আগামী বুধবার বিকেল ৪টার মধ্যে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে দমকা বা ঝোড়ো বাতাসসহ কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যাওয়ার প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়াবিদরা জানান, আজ সোমবার থেকে পরবর্তী সাতদিন সব বিভাগেই ঝড়-বৃষ্টি থাকতে পারে। তবে পশ্চিমাংশে বৃষ্টি কিছুটা কম থাকতে পারে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: