বন্যা ও খরায় বিপর্যস্ত রাঙামাটি !! ভয়াবহ নাব্যতা সংকটে কাচালং নদী !! Floods and drought - Rangamati
Автор: Bioscope Entertainment
Загружено: 2025-11-14
Просмотров: 670
Описание:
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তঘেঁষা রাঙামাটির বৃহত্তম উপজেলা বাঘাইছড়ি—প্রায় ১ হাজার ৯৩১ বর্গকিলোমিটার আয়তনের পাহাড়ি জনপদ। দেশের অন্তত ৩০টিরও বেশি জেলার চেয়ে বড় এই অঞ্চলে বসবাস লক্ষাধিক মানুষের। পাহাড়, নদী আর অবারিত প্রকৃতিই যার বৈশিষ্ট্য—তাই দিয়েই গড়ে উঠেছে এখানকার জীবন-জীবিকা।
কিন্তু সেই প্রকৃতিই এখন যেনো প্রতিকূল। উপজেলার বুকে প্রবাহিত কাচালং নদী ও শতাধিক খাল–ছড়া এক সময় ছিল কৃষি, নৌপরিবহন আর দৈনন্দিন জীবনের প্রধান ভরসা। আজ সেই জলধারাগুলোই নাব্যতা সংকট আর পলি জমে কতটা দুর্ভোগের স্থায়ী উৎসে পরিণত হয়েছে তা জানাবো আমাদের সহকর্মী মো: ইমরান হোসেন এর ভিডিও চিত্রে, চলুন শুরু করা যাক...
গত বছর টানা চার দফা বন্যায় বিপর্যস্ত হয়েছিল বাঘাইছড়ি। এবছরও বর্ষা শুরুর পরপরই ভারতের মিজোরাম থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে হঠাৎ জলধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে কাচালং নদী। মুহূর্তেই তলিয়ে যায় ঘরবাড়ি, জনপথ, বাজার–ঘাটসহ দেড় হাজার একরের বেশি কৃষিজমি।
অন্যদিকে শুষ্ক মৌসুমে নদী প্রায় শুকিয়ে যায়। বন্ধ হয়ে পড়ে নৌযান চলাচল; কৃষিকাজে দেখা দেয় তীব্র পানি সংকট। বর্ষায় ভেসে যাওয়া জমি আর শুষ্ক মৌসুমের খরা—এই দুই চরম বাস্তবতার মাঝে জীবন চালাতে বাধ্য হন উপজেলার মানুষ।
স্থানীয়দের অভিযোগ—বহু বছর ধরে কাচালং নদীতে ড্রেজিং হয়নি। ফলে পলি জমে হ্রাস পেয়েছে নদীর গভীরতা ও প্রবাহ। সামান্য বৃষ্টিতেই নদীর পানি ছাপিয়ে ঢুকে পড়ে গ্রাম-গঞ্জে। বছরে অন্তত চার থেকে পাঁচ মাস পানিবন্দি হয়ে থাকতে হয় হাজারো পরিবারকে।
তাদের দাবি—নদী ও খাল খনন, গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ এবং কাপ্তাই হ্রদ সৃষ্টির ৬৫ বছর পর বাস্তব পরিস্থিতি বিবেচনায় পানির উচ্চতা নতুনভাবে ১০৫ ফিট নির্ধারণ জরুরি। এতে বন্যা–খরার দুষ্টচক্র থেকে মিলবে স্থায়ী সমাধান।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: