জমি নিয়ে কোর্টে মামলা থাকলে কী করবেন
Автор: LAW TIPS BD
Загружено: 2024-08-17
Просмотров: 595
Описание:
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হোমস (১ম তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious population.
যে সম্পত্তি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান, বিচারাধীন অর্থাৎ জমি কিংবা বাড়ির মতো কোনো স্থাবর সম্পত্তির মালিকানা-দখল নিয়ে আদালতে মামলা চলমান সেই সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়ে আপনাকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। কারণ মামলা নিষ্পত্তি হলে এই সম্পত্তি বিক্রির ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়ই নানা রকম সমস্যায় পড়তে পারেন। এক্ষেত্রে করণীয় কী, পরবর্তী আইনী ঝামেলা থেকে নিষ্কৃতির উপায় কী-বিস্তারিত কথা বলতে আমি--। রহিম মিয়াএকটি জমি কিনে নিজ নামে নাম খারিজ করতঃ ভোগ দখল করে আসছেন। এমন সময় প্রতিবেশী লুৎফর ওই সম্পত্তি নিজের বলে দাবি করছেন। বিষয়টি এক সময় মামলায় গড়াল। দেওয়ানি মামলা এমনিতেও বেশ সময়সাপেক্ষ, কবে মামলার সমাপ্তি ঘটবে এবং কবে তার রায় হবে তা কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারে না। হঠাৎই রহিম মিয়ার টাকা-পয়সার টানাপড়েনে পড়লেন। তার মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়েছে, বিয়েতে টাকা লাগবে। তিনি চান তার সেই সম্পত্তিটি বিক্রি করে দিতে, যেটি নিয়ে এই মুহূর্তে লুৎফরের সঙ্গে তার মামলা চলছে।
এখন প্রশ্ন হলো: তিনি কি এই সম্পত্তি বিক্রি করতে পারেন? আইনের 'বিচারাধীন মোকদ্দমা নীতি'র আলোকে সমাধানযোগ্য। 'বিচারাধীন মোকদ্দমা নীতি' সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের ৫২ ধারায় আলোচিত হয়েছে। এই নীতির মূলকথা হলো স্থাবর সম্পত্তি নিয়ে মোকদ্দমা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় ওই সম্পত্তি এমনভাবে হস্তান্তর করা যাবে না, যা আদালতের সম্ভাব্য ডিক্রি বা আদেশের ফলে অন্য পক্ষ যে অধিকার লাভ করতে পারে, তা কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এই ধারার অধীনে কোনো সম্পত্তির হস্তান্তরযোগ্যতা বাতিল হওয়ার জন্য বেশকিছু শর্ত পূরণ হতে হয়। যেমন: ১. কোনো মোকদ্দমা বা মোকদ্দমার কার্যক্রম চলমান থাকতে হবে;২. এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে মোকদ্দমা বা মোকদ্দমার কার্যক্রমটি বিচারাধীন থাকবে; ৩. মোকদ্দমা বা মোকদ্দমার কার্যক্রমটিতে স্থাবর সম্পত্তিতে অধিকার বিষয়ে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ বিচার্য বিষয় থাকবে; ৪. মোকদ্দমার কোনো পক্ষ কর্তৃক বিরোধীয় সম্পত্তি অবশ্যই হস্তান্তর করা হবে বা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার করা হবে;
৫. সম্পত্তি হস্তান্তরটি আদালতের সম্ভাব্য ডিক্রি বা আদেশের ফলে অন্যপক্ষ যে অধিকার লাভ করতে পারে, তা কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। যদি হস্তান্তরটি আদালতের সম্ভাব্য ডিক্রি বা আদেশের ফলে অন্যপক্ষ যে অধিকার লাভ করতে পারে, তা কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে, তাহলে বিচারাধীন মোকদ্দমায় বিরোধীয় সম্পত্তিটি হস্তান্তর বাতিল হবে। যেমন : আসলামের দখলে থাকা একটি বাড়ি নিয়ে খলিল মোকদ্দমা দায়ের করল। মোকদ্দমাটি বিচারাধীন থাকাবস্থায় খলিল বাড়িটি নাসিরের কাছে বিক্রি করে দিল। মোকদ্দমায় আসলামের পক্ষে ডিক্রি এলো। এই ক্ষেত্রে খলিল কর্তৃক নাসিরের কাছে করা বিক্রিটি বাতিল বলে গণ্য হবে এবং আসলাম বাড়িটির দখল নিতে পারবে। সুতরাং ক্রেতা নাসির এ ক্ষেত্রে বাড়িটি তার নিজের কাছে রাখতে পারবে না, এটি আসলামের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। কিন্তু যদি মোকদ্দমায় আসলাম ডিক্রি না পেত, তাহলে নাসিরের বরাবর খলিলের বিক্রয়টি বাতিল হতো না। কারণ এ ক্ষেত্রে বিক্রয়টি আদালতের ডিক্রির ফলে খলিল যে অধিকার অর্জন করল, তা প্রভাবিত করছে না।
তবে ৫২ ধারার অধীনে বিচারাধীন কোনো সম্পত্তি 'সরল বিশ্বাসের কোনো ব্যক্তি' পয়সা খরচ করে কিনে থাকলেও তার অধিকারের সুরক্ষা দেয়া হয়নি। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে তার ক্রয়টি বাতিল হবে এবং আদালতের রায়ে যার প্রতি অধিকারের রায় এসেছে, সেই ব্যক্তির বরাবর এই সম্পত্তি হস্তান্তরিত হবে। সুতরাং, এই নীতি থেকে এটাই স্পষ্ট যে, ক. বিচারাধীন সম্পত্তি হস্তান্তর করা হলে বিচারপরবর্তী নানা রকমের জটিলতা ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের তরফেই তৈরি হতে পারে। খ. বিচারাধীন সম্পত্তি যদি কোনো ব্যক্তি অর্থ কিংবা কোনো বিনিময়ের ভিত্তিতে পান, তাহলে বিচারের পর মামলার রায় তার বিক্রেতার পক্ষে আসলে তার অধিকার সুরক্ষিত থাকবে। গ. কিন্তু মামলার রায় যদি বিক্রেতার পক্ষে না এসে অন্য কারও পক্ষে যায়, সে ক্ষেত্রে ক্রেতার অধিকার নষ্ট হবে, তাকে তার জমি ফেরত দিতে হবে সেই ব্যক্তির বরাবর যার পক্ষে মামলার রায় এসেছে। ঘ. তবে ক্রেতা যদি প্রমাণ করতে পারেন যে, মামলাটি ষড়যন্ত্রমূলকভাবে করা হয়েছে ক্রেতাকে প্রতারিত করার উদ্দেশ্যে, সে ক্ষেত্রে সম্পত্তিতে ক্রেতার অধিকার সুরক্ষিত থাকবে।
#law_tips_bd #civil_case #civil_court #civillawyer #land_problem #land_law #seraj_pramanik #criminal_case
আইন অনুযায়ী মামলা জমি বিক্রয় করা যায় কি-না
মামলাকৃত জমি বিক্রি করা যায় কিনা
সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়
মামলার জমি কিভাবে বিক্রয় করতে হয়
মামলার জমি বিক্রয় করার সঠিক পদ্ধতি কি
জমি নিয়ে বিরোধ হলে কী করবেন
ভূমি আইন ২০২৩
এজমালি সম্পত্তি বন্টন আইন কি
জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান থাকলে মামলার জমি বিক্রি করা যায় কিনা
জমি নিয়ে কোর্টে মামলা চলমান থাকলে মামলার জমি বিক্রি করা যায় কিনা
,জমি খারিজ করার নিয়ম
নতুন ভূমি আইন
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-কানুন।তালাক কিভাবে দ...
• মিথ্যা মামলাকারী স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা ও ...
• চেক দিয়ে ফেসে গেলে কী করবেন।। চেকের মিথ্যা...
• জমি অবৈধ দখলের দিন শেষ! নতুন আইনে জেল জরিম...
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-কানুন।তালাক কিভাবে দ...
• Видео
• Видео
• জমি অবৈধ দখলের দিন শেষ! নতুন আইনে জেল জরিম...
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-কানুন।তালাক কিভাবে দ...
• মিথ্যা মামলাকারী স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা ও ...
facebook: / seraj.pramanik.5
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: