শ্রীকান্ত জিচকার সম্পর্কে একটি প্রেরণাদায়ক গল্প || sincerity

Описание: Sincerity is the best policy!!
Friends,
শ্রীকান্ত জিচকারের জীবন এক অনন্য প্রেরণার উৎস—একজন মানুষ কীভাবে সীমাহীন জ্ঞানপিপাসা, অধ্যবসায় ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন, তার এক জীবন্ত উদাহরণ।

শ্রীকান্ত জিচকার: এক জীবন্ত কিংবদন্তির গল্প

২০টি ডিগ্রি, ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা
শ্রীকান্ত জিচকারকে বলা হয় "ভারতের সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি"। তিনি ১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২০টি ডিগ্রি অর্জন করেন, যার মধ্যে ১১টি ছিল স্নাতকোত্তর। বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল:
চিকিৎসাবিজ্ঞান (MBBS, MD)
আইন (LLB, LLM)
ব্যবসা প্রশাসন (MBA)
সাংবাদিকতা
দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, সংস্কৃত (D.Litt), মনোবিজ্ঞান ইত্যাদি
২৪ বছর বয়সের আগেই এই সব অর্জন!
তিনি ২৪ বছর বয়সের মধ্যেই এই অসাধারণ কৃতিত্ব অর্জন করেন। তাঁর মানসিক দৃঢ়তা ও শৃঙ্খলা ছিল অবিশ্বাস্য।
প্রশাসন থেকে রাজনীতি
২৫ বছর বয়সে IPS পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন, পরে IAS হন।
কিন্তু মাত্র ৪ মাসের মধ্যে IAS পদ ছেড়ে রাজনীতিতে যোগ দেন।
১৯৮০ সালে মাত্র ২৫ বছর বয়সে মহারাষ্ট্রের সর্বকনিষ্ঠ বিধায়ক নির্বাচিত হন।
একসাথে ১৪টি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন—a record in itself।
৫২,০০০ বইয়ের ব্যক্তিগত গ্রন্থাগার
তাঁর ব্যক্তিগত লাইব্রেরিতে ছিল প্রায় ৫২,০০০ বই। তিনি ছিলেন একজন চিত্রশিল্পী, থিয়েটার অভিনেতা, ফটোগ্রাফার, বক্তা এবং ধর্মতত্ত্বেও পারদর্শী।
অকাল প্রয়াণ
২০০৪ সালের ২ জুন, মাত্র ৪৯ বছর বয়সে এক সড়ক দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়। কিন্তু তাঁর জীবনকাহিনি আজও হাজারো মানুষকে অনুপ্রাণিত করে।
প্রেরণার মূল বার্তা
“জ্ঞান কখনো সীমাবদ্ধ নয়। যদি ইচ্ছা থাকে, তবে এক জীবনেই অসীম কিছু অর্জন করা সম্ভব।”

শ্রীকান্ত জিচকার আমাদের শেখান—
কৌতূহলই সৃষ্টিশীলতার মূল।
শিক্ষা মানে শুধু ডিগ্রি নয়, বরং আত্মউন্নয়নের এক নিরন্তর যাত্রা।
জীবনের প্রতিটি অধ্যায় নতুন কিছু শেখার সুযোগ।

তুমি চাইলে আমি এই গল্পটি একটি ছোট প্রেরণাদায়ক ভিডিও স্ক্রিপ্ট বা ভিজ্যুয়াল পোস্ট হিসেবেও তৈরি করে দিতে পারি। কেমন হবে সেটা?

If you like the video kindly leave a comment below the description and do share your response.
Thanks for watching:)