ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর।। Hilsa Fish at Chandpur
Автор: Antic Team
Загружено: 2023-05-13
Просмотров: 72
Описание:
পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্থল চাঁদপুর। প্রতি বছর তিন নদীর মোহনায় ধরা দেয় অসংখ্য ইলিশ। এখানে গড়ে উঠেছে দেশের বৃহত্তম ইলিশের বাজার। ইলিশ মাছের অন্যতম প্রজননক্ষেত্র চাঁদপুরকে ডাকা হয় ‘ইলিশের বাড়ি’। ইলিশ খেতে ও কিনতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে এই ইলিশবাজারে মানুষের ঢল নামে। এই ইলিশ চলে যায় বিভিন্ন জেলাসহ দেশের সীমানা পেরিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে।
ভোর থেকেই ঘাটে ইলিশের পসরা বসে। চাঁদপুরের ইলিশ চেনার সহজ কিছু উপায় আছে। এখানকার ইলিশ একেবারে চকচকে রুপালি রঙের হয়ে থাকে। অন্যান্য জায়গার ইলিশের রুপালি রঙের সঙ্গে লালচে আভা দেখা যায়। ইলিশের মধ্যে চাঁদপুরের টেনুয়ালোসা ইলিশই স্বাদে, গন্ধে ও রূপে অনন্য। অনেকের ধারণা, বড় ইলিশের স্বাদ বেশি। কিন্তু প্রকৃত স্বাদের ইলিশ ওজনে সাতশ থেকে আটশ গ্রামের হয়। এর চেয়ে বড় হলে ইলিশের স্বাদ কমে যায়। এই ইলিশকে স্থানীয় ভাষায় বলে ‘গাদাপুরা ইলিশ’। প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।
পহেলা বৈশাখ বাদে বাজারে ইলিশের মূল্য প্রায় একই থাকে। সাতশ থেকে আটশ গ্রাম ওজনের ইলিশ ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, এক কেজি ওজনের ৯০০ থেকে এক হাজার টাকা, দেড় কেজি ওজনের ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা। এ ছাড়া শুধু ইলিশের ডিমও কিনতে পাওয়া যায়। প্রতি বক্স ডিম প্রায় ১৮০০ থেকে দুই হাজার টাকা।
ইলিশ ছাড়াও চাঁদপুরে আছে পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মোহনা। মোহনা থেকে নৌকায় পাড়ি জমালেই পাওয়া যাবে মেঘনা ও পদ্মার চর। যাওয়ার পথে নদীর বুকে জেলেদের মাছ ধরা, বিশাল জলরাশির কলকল ধ্বনি ও নদীর শীতল বাতাসের অনুভূতি মন ছুঁয়ে যাবে। বালুচরের পাশাপাশি নদীর উত্তাল ঢেউ আপনাকে কিছুক্ষণের জন্য হারিয়ে নিয়ে যাবে কক্সবাজার সৈকতে। তাই এর নাম রাখা হয়েছে মিনি কক্সবাজার। বালি চরে আছে কাশফুলের মেলা। চর থেকে ফিরে সন্ধ্যার পূর্বে নদীর বুকে লাল সূর্যের লুকিয়ে যাওয়ার মনোরম দৃশ্য না দেখলে বলে বোঝানো যাবে না।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: