প্রাকৃতিকভাবে ব্লাড প্রেসার কমানোর সহজ উপায়। Easy ways to lower blood pressure.
Автор: Health Wisdom BD
Загружено: 2022-04-25
Просмотров: 25
Описание:
হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ সমস্যা এখন অনেক বেশি পরিচিত। কারণ এই সমস্যা প্রায় প্রতি ঘরেই দেখা যাচ্ছে। পরিচিত সমস্যা হওয়ার কারণে হাই ব্লাড প্রেসারের প্রতি ভয় কমেছে মানুষের। এদিকে স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের মতো সমস্যার প্রায় অর্ধেকের মতো ক্ষেত্রে দায়ী থাকে এই হাই ব্লাড প্রেসার।
উচ্চ রক্তচাপ হলো সব রোগের জন্য তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকির কারণ, এর আগের দুটি কারণ হলো ধূমপান এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার। ধমনী এবং হৃৎপিণ্ডের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি কমানোর জন্য উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে জীবনযাপনে এই পরিবর্তনগুলো আনুন-
অ্যালকোহল গ্রহণ বাদ দিন
মদ্যপান করলে তা রক্তচাপের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে। অত্যধিক মদ্যপান রক্তচাপের মাত্রা বাড়ানোর পাশাপাশি ওজনও বাড়িয়ে তোলে। অ্যালকোহল গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকাই হলো সমাধান যা রক্তচাপের মাত্রা স্থিতিশীল ও বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
ম্যাগনেশিয়াম যুক্ত খাবার খান
গবেষণায় দেখা গেছে, ডায়েটে ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যোগ করলে তা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা ক্লিনিকাল ট্রায়াল পরিচালনা করেছেন তারা দেখেছেন যে, যারা তাদের খাবারে ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত করেছে তাদের রক্তচাপ কম ছিল এবং যারা করেনি তাদের তুলনায় ভালো রক্তচাপ ছিল। ম্যাগনেসিয়ামের উৎসের মধ্যে রয়েছে সবুজ শাক, ডার্ক চকলেট, কলা, মসুর ডাল, পোরিজ এবং ব্রাউন ব্রেড।
পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান নিয়মিত
পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারগুলোও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে। কারণ পটাসিয়াম সোডিয়ামের প্রভাবের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং বেশ কার্যকরভাবে কমিয়ে দেয়। দ্বিতীয়ত, পটাসিয়াম রক্তনালীতে উত্তেজনা কমাতেও সাহায্য করে। পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে আলু, কমলা, মাশরুম, কিশমিশ, খেজুর, টুনা মাছ এবং জাম্বুরা।
ধূমপান বাদ দিন
আমরা সাময়িকভাবে নয়, কেবল সম্পূর্ণরূপে ধূমপান ত্যাগ করলেই রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। সিগারেটে উপস্থিত রাসায়নিক ধমনীর অভ্যন্তরে আটকে থাকে এবং এর দেয়ালকে আঠালো করে এবং রাসায়নিকগুলো আটকে দেয়। এটি রক্ত প্রবাহকে ব্যাহত করে এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের পরিমাণ কমিয়ে রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি করে। কম অক্সিজেন পরিবহন হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের জন্য পথ তৈরি করে। ধূমপানের এসব প্রতিকূল প্রভাবগুলো পরিচালনা করার সর্বোত্তম উপায় হলো এটি পুরোপুরি ছেড়ে দেওয়া।
ব্যায়াম করুন প্রতিদিন
অতিরিক্ত ওজন হলে উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এক্ষেত্রে ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন কমানো এবং রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হতে পারে। এছাড়াও, ব্যায়াম হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি করে, হৃদপিণ্ড এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোতে আরও অক্সিজেন সরবরাহ করতে সহায়তা করে। এটি কার্ডিয়াক পেশীগুলোকে শক্তিশালী করে যাতে হৃদপিণ্ড আরও রক্ত পাম্প করতে পারে এবং আরও ভালো কাজ করতে পারে। অ্যারোবিক ব্যায়াম যেমন নাচ, দৌড়ানো, সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠা, সাইকেল চালানো এবং বাস্কেটবলের মতো খেলা ইত্যাদি হার্টকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে।
লবণ খাওয়া কমিয়ে দিন
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে সাধারণ পরামর্শগুলোর একটি হলো লবণ কমানো। লবণ শরীরের পানি ধরে রাখে। শরীরের অতিরিক্ত পানি রক্তনালীতে চাপ বাড়ায় এবং রক্তচাপ বাড়ায়। উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক, কিডনি রোগ এবং ডিমেনশিয়ার মতো অন্যান্য রোগগুলেপও আপনাকে আক্রমণ করতে পারে যদি আপনি সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান। সস, বেকন, আচার এবং পনির হলো এমন খাবারের উদাহরণ যা আপনার খাদ্য থেকে বাদ দেওয়া উচিত।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: