জলবিদ্যুৎ কিভাবে তৈরি হয় | জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের আদ্যোপান্ত | Hydroelectric Power Plant
Автор: Munnaf Rashid
Загружено: 2021-04-27
Просмотров: 24707
Описание:
জলবিদ্যুৎ কিভাবে তৈরি হয় | জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের আদ্যোপান্ত | Hydroelectric Power Plant
আজকে আমরা বোঝার চেষ্টা করব জলবিদ্যুৎ অর্থাৎ হাইড্রো পাওয়ার প্লান্ট কিভাবে কাজ করে। তবে সবার আগে আমাদের বুঝতে হবে hydro-power অর্থাৎ জলবিদ্যুৎ আসে কোথা থেকে। Energy can neither be created nor be destroyed অর্থাৎ শক্তিকে তৈরি করা যায়না ধ্বংসও করা যায়না। শক্তি কেবলমাত্র এক রূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তিত হতে পারে।
নিখুত ভাবে যদি আপনি পর্যবেক্ষণ করেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে এই hydro-power মানে জলবিদ্যুৎ একচুয়ালি সূর্য থেকে আসে। অর্থাৎ সোলার এনার্জি নিজের রূপ পরিবর্তন করে জল বিদ্যুৎ তৈরি করে। কিন্তু কিভাবে? ছোটবেলায় আপনি ওয়াটার সাইকেল সম্পর্কে নিশ্চয়ই পড়েছেন, আসলে সূর্যের তাপে সমুদ্রের জল অথবা কোন জলাশয় এর জল বাস্পে পরিণত হয়। তারপর সেটা আকাশে উঠে ঠান্ডা হয়ে বৃষ্টি ঝরে পড়ে। আর সেই বৃষ্টির জল বড় বড় পাহাড়ে বরফ হিসেবে জমা হয় এবং বিভিন্ন নদীর সাহায্যে আবার সমুদ্রে ফিরে আসে।
সুতরাং জলে ক্রমাগত চলতে থাকা সাইক্লিং সূর্যের উত্তাপ এর জন্যই হয়। আর এ কারণে আপনি নদীতে যে স্রোত দেখেন যেট কন্টিনিউয়াসলি চলতে থাকে এর জন্য সূর্যই দায়ী। আর নদীর স্রোতকে কাজে লাগিয়ে যখন আমরা বিদ্যুৎ তৈরি করি, তখন তাকে সৌর বিদ্যুৎ বলা হয়। এই কারণে জলবিদ্যুৎ হলো এক ধরনের রিনিউয়েবল এনার্জি। যেহেতু বাতাসের ঘনত্ব খুবই কম হয়, এই কারণে যখন আমরা উইন্ডমিলের সাহায্যে বিদ্যুৎ তৈরি করি। তখন তার এফিসিয়েন্সি অনেক কম থাকে।
কিন্তু জলের ঘনত্ব বাতাস থেকে অনেক বেশি এ কারণে জলের স্রোতকে কাজে লাগিয়ে যখন বিদ্যুৎ তৈরি করা হয়। তখন সেটা উইন্ডমিলের চেয়েও অনেক বেশী এফিসিয়েন্ট হয়। তার সাথে জলের স্রোতকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ তৈরি করার প্রোসেসটাও অনেক ইজি। আপনার হয়তো মনে হতে পারে যে বড় বড় ড্যামে যে জলাধার থাকে সেখানে জল সঞ্চয় করে সেই জলকে আস্তে আস্তে ছেড়ে তার সাহায্যে টারবাইন ঘুরিয়ে সেখান থেকে জলবিদ্যুৎ তৈরি করা হয়। ব্যাপারটা ঠিক, কিন্তু পুরোপুরি ঠিক নয়। নদীর যে ন্যাচারাল প্রবাহ থাকে সেটাকে ব্যবহার করি টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ তৈরি করা হয়। কিন্তু রিজার্ভ তৈরি করা থাকে তার কারণ হলো নদীতে যদি কোন সময় জলের অভাব হয়। গরমে যদি নদী শুকিয়ে যায় তাহলে ওই জলাধারে জমানো জলের সাহায্যে কন্টিনিউয়াসলি বিদ্যুৎ তৈরি করা হয়। অর্থাৎ ওই জলাধারগুলো একটা বাফারের মত কাজ করে। এই বড় বড় জলাধারগুলোকে আপনি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যাটারি হিসেবেও ভাবতে পারে। মানে যখন নদীতে জলের ঘাটতি দেখা যায় তখনই এই ঝর্ণাধারায় অর্থাৎ নিজের জমানো জলটাকে ব্যবহার করা হয়।
গরমের সময়ে জলধারের জলকে ব্যবহার করে নদীর স্রোতকে মেনটেন করা হয়। আবার যখন বর্ষাকাল আসে তখন বৃষ্টির জলের রিজার্ভার গুলো রিচার্জ হয়ে যায়। আর রিজার্ভওয়্যারে জল যত বেশি থাকবে হেড প্রেসারও ততো বেশি থাকবে। আর হেড প্রেসার যত বেশি থাকবে ততবেশি এনার্জি তৈরি করা সম্ভব। এই জন্য জলবিদ্যুত যেকোনো নদীতে তৈরি করা সম্ভব নয়। সবার আগে দেখতে হবে, যে ওই নদীতে যে ন্যাচারাল স্রোতটা আছে সেটা সুইটেবল কি না। যেকোনো নদীতে শুধুমাত্র জলাধার অর্থাৎ রিজার্ভার তৈরি করে একটা বড় ড্যাম বানিয়ে সেখান থেকে জল বিদ্যুৎ তৈরি করা সম্ভব নয়। তার জন্য নদীর প্রাকৃতিক গতি সঠিক হতে হবে। এরপর জলটাকে টারবাইনের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। টারবাইন একটা সাপটের সাহায্যে জেনারেটরের সঙ্গে কানেক্টেড থাকে। জলের স্রোত যখন তার বাইককে ঘুড়ায় তখন জেনারেটরের সাহায্যে বিদ্যুৎ তৈরি হয়।
একটা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে কতটা বিদ্যুৎ তৈরি হবে। সেটা তিনটি জিনিসের উপর নির্ভর করে। প্রথমত গ্রাউন্ড থেকে জলের লেভেলটা কত উচ্চতায় আছে। দ্বিতীয়তঃ প্রতি সেকেন্ডে কতটা জল প্রবাহিত হচ্ছে টানেলের মধ্য দিয়ে এবং তৃতীয়তঃ যে টারবাইনটা লাগানো আছে তার এফিসিয়েন্স কত? ড্যাম থেকে পেনস্টকে নেমে একটা পাইপের মাধ্যমে ইনটেক ভাল্বের মধ্য দিয়ে টারবাইন পর্যন্ত পৌঁছায়।
হাইড্রো পাওয়ার প্লান্টগুলোকে মোটামুটি তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায় – লার্জ হাইড্রো, স্মল হাইড্রো এবং মাইক্রো হাইড্রো। যে সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো ৩০ মেগাওয়াটের থেকে বেশি বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারে, সেগুলো লার্জ হাইড্রোর মধ্যে পড়ে। এক কিলোওয়াট থেকে ৩০ মেগাবাইট পর্যন্ত স্মল হাইড্রোর মধ্যে পড়ে। যে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো ১০০ কিলোওয়াটের থেকে কম বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে সেগুলো মাইক্রো হাইড্রো মধ্যে পড়ে।
Link for subscribe:
/ @munnafrashid
Stay with this channel by following Facebook page of this channel-
/ rnbd-tube-219258441
Disclaimer:
=========
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use”
Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
hydroelectric power plant, জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের আদ্যোপান্ত, জলবিদ্যুৎ কিভাবে তৈরি হয়, জলবিদ্যুৎ, hydro power plant, জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কিভাবে কাজ করে, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন পদ্ধতি, জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত, জলবিদ্যুৎ প্রকল্প, কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পানি বিদ্যুৎ, renewable energy, hydropower, rnbd tube, বিজ্ঞান, ভারতের জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আদ্রোপান্ত, পানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন, পানি দিয়ে বিদ্যুৎ তৈরি
#জলবিদ্যুৎ
#পানি_বিদ্যুৎ
#hydroelectric_power_plant
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: