উড়ির চর (Urir Char) ভ্রমণ
Автор: Zillur Rahman
Загружено: 2025-06-01
Просмотров: 99
Описание: '৭১ সালে বংগোসাগরের তীরে মেঘনার মোহনায় জেগে ওঠা চর। আয়তনে ১০৫.২৩ বর্গ কিলোমিটার। জনসংখ্যায় ১১,৯২৩। উড়ির চর সন্দ্বীপের ১৪ ইউনিয়নের একটি। সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাট থেকে ট্রলার ছেড়ে যায় প্রতিদিন সকাল ৮টায়। জোয়ার ভাটার উপর এখানকার চলাচল নির্ভর করে। লাগে ঘণ্টা আড়াই। উড়ির চরের ইতিহাস খুব আগের নয়। আমাদের স্বাধীনতার বছর ‘৭১এ এটা মেঘনায় মোহনায় বংগোপসাগরে জেগে ওঠে। নামটা বেশ সামঞ্জস্য পূর্ণ। উড়ি অর্থ স্থানীয় ভাষায় ঘাস। জেলেদের নজরে হঠাৎ এ দ্বীপ পড়ে। জন মানবহীন প্রান্তর। গাছপালা পশু পাখির দেখা নেই- পাবে কোথায়। ধূ ধূ বালু চর। তবে নদীর ভাটিতে সমুদ্রের কাছাকাছি চর জাগা এবং ভাঙা নিত্য প্রক্রিয়া। উত্তরের হিমালয়ে থেকে চলে আসা নদী, পানির সাথে বয়ে আনে লক্ষ কোটি টন পলি। সে পলি জমে নদীর মোহনায় সমুদ্রের মুখে। ধীরে ধীরে ঢিবি হতে থাকে জলের তলদেশে। তৈরি হতে থাকে আরেক দেশ নতুন জমিন। ভাটায় মাথা তোলে জোয়ারে দেয় ডুব। চলতে থাকে প্রকৃতির লুকোচুরি খেলা। এক সময় আরও উঁচু হয়ে নিজেকে জানান দেয়। আমন্ত্রণ জানায় নাগরদের- তা সে মানুষ হোক বা প্রাণী হোক। জুটেও যায়। বংগ দেশে তো নাগরের অভাব নেই! শুরু হয় বসতি, চলে আবাদ। সব আবাদই- নয়া ফসল নতুন সন্তান। ভরে ওঠে গোলা, ভরে ওঠে গৃহিণীর কোল। বছর বছর শস্য বছর বছর পোলা। এভাবেই সুজলা সুফলা হয়ে ওঠে নতুন চর। তবে খুব ভঙ্গুর প্রকৃতির এই চর-দ্বীপ। এখানকার মানুষ বাস করে মোটামুটিভাবে দ্বীপ-চরের মাঝখানটাতে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে বাঁচার প্রয়োজনে। কখন ভাসিয়ে নিয়ে যায় ঝড়-জ্বলোচ্ছাসে- গভীর সমুদ্রে অতল জলে। তা হয়েছে বৈ কী। ’৭১ জেগে ওঠা এ চরে বসতি গড়ে ওঠে ’৮০ র দশকে। ভূমিহীনেরা পায় জমির পত্তন। যারা আসলে নদী সিকস্তি।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: