রান্নায় গ্যাসের চুলার কিছু বিকল্প ও দরদাম | TheReport.live |
Автор: TR Business
Загружено: 2024-03-04
Просмотров: 120
Описание:
রান্নায় গ্যাসের চুলার কিছু বিকল্প ও দরদাম
প্রাকৃতিক গ্যাসের সংকট সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশজুড়ে প্রকট আকার ধারণ করেছে। প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসেবে অনেকেই ঝুঁকে পড়ছেন এলপিজি (লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস) বা সিলিন্ডার গ্যাসের দিকে। কিন্তু এগুলোর দামের অসঙ্গতি এবং নিরাপত্তাজনিত কারণে জনজীবন শিকার হচ্ছে নানা বিড়ম্বনার।
গ্রামাঞ্চলের অধিবাসীরা লাকড়ি বা মাটির চুলা ব্যবহার করতে পারলেও শহরের বাসাবাড়িতে গ্যাস ছাড়া রান্না করা কঠিন। এ অবস্থায় জরুরি হয়ে পড়েছে রান্নার জন্য গ্যাসের বিকল্প জ্বালানি ব্যবস্থা। তাই চলুন, গ্রাম বা শহরে বাসা-বাড়িতে গ্যাস ছাড়া রান্না করার উপযুক্ত কিছু উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ইন্ডাকশন চুলা
তাড়িত চৌম্বক শক্তিকে ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় তাপশক্তির যোগান দেয় ইন্ডাকশন চুলা। এই চুলাগুলো সহজে পরিষ্কারযোগ্য এবং অল্প তাপেই গ্যাস ও অন্যান্য সাধারণ বৈদ্যুতিক চুলার থেকে দ্রুত রান্না করতে পারে। ইন্ডাকশন চুলা বিভিন্ন পাওয়ার রেটিংয়ের ভিত্তিতে তিন থেকে নয় হাজার টাকার হয়ে থাকে। চার থেকে পাঁচ সদস্যের পরিবারের জন্য যাবতীয় রান্নার কাজ হিসেবে মাসে বিদ্যুৎ খরচ হতে পারে ৯০০ থেকে ৯৬০ টাকা।
ইনফ্রারেড চুলা
এই চুলা পাওয়ার রেটিং ইন্ডাকশন চুলার মতোই; ১,৫০০ থেকে ২,২০০ ওয়াট। সেই সঙ্গে দামের পরিধিও তিন থেকে নয় হাজার টাকার মধ্যে। সর্বোচ্চ সাড়ে ৪ ঘণ্টা লাগতে পারে প্রতিদিনের রান্নায়, যেখানে মাস শেষে বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে এক হাজার টাকার কাছাকাছি।
রাইস কুকার
সুনির্দিষ্টভাবে ভাত রান্না করার জন্য তৈরি রাইস কুকারের রয়েছে একটি হিট সোর্স, একটি রান্নার পাত্র এবং একটি থার্মোস্ট্যাট। পাঁচ থেকে ছয় সদস্যের পরিবারের রান্নায় তিন থেকে পাঁচ লিটারের কুকার যথেষ্ট। এগুলোর মূল্য সর্বনিম্ন ২,৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ৪ হাজার টাকা ছাড়াতে পারে।
রাইস কুকারের পাওয়ার রেটিং সাধারণত ইলেকট্রিক চুলার থেকে কম হয়ে থাকে; ফলে সাশ্রয়ী এই কিচেন সামগ্রী ব্যবহারে মাসিক বিদ্যুৎ বিল হতে পারে প্রায় ৮০০ থেকে ৮৪০ টাকা।
কারি/মাল্টি-কুকার
রাইস কুকারেরই উন্নত সংস্করণ হচ্ছে কারি কুকার, যেখানে ভাত ছাড়াও অন্যান্য নানা খাবার বিভিন্ন উপায়ে রান্না করার কার্যকারিতা আছে। তরকারি রান্নার জন্য এর সিরামিক বা স্টেইনলেস স্টিলের তৈরি বাটিটি বেশ বড় থাকে। এই কুকারগুলো ফুটানো, বেকিং, সিদ্ধ, ভাজা, রোস্ট, প্রেশার কুকিং, স্লো কুকিং এবং খাবার গরম রাখার জন্য উপযোগী।
প্রায় চার লিটার ক্ষমতার একটি মাল্টি-কুকার দিয়ে চার থেকে পাঁচ সদস্যের পরিবারের রান্নার কাজ বেশ ভালোভাবে চালিয়ে নেওয়া যায়। গুণগত মানের ভিত্তিতে এগুলোর দাম সাধারণত চার হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা হয়ে থাকে। বিদ্যুৎ খরচ আসতে পারে প্রায় ৭০০ থেকে ৭২০ টাকার মধ্যে।
বৈদ্যুতিক প্রেশার কুকার
সাধারণ প্রেশার কুকারের সঙ্গে বৈদ্যুতিক প্রেশার কুকারের (ইপিসি) মূল পার্থক্য হচ্ছে ইপিসি গ্যাসের বদলে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। আর বাষ্প চাপের মাধ্যমে দ্রুত খাবার রান্নার বাকি প্রক্রিয়া সব একই।
দাম ৬ থেকে সর্বোচ্চ ১৭ হাজার টাকা। সারা মাসের বিদ্যুৎ বিল হতে পারে প্রায় ৭০০ টাকা।
রান্নায় গ্যাসের চুলার কিছু বিকল্প ও দরদাম | TheReport.live |
#TheReportLive #gasstove #prices #alternatives
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: