দুরমুট শাহ কামালের(রা: )মাজার শরিফ | BD Sojib
Автор: BD Sojib
Загружено: 2024-04-30
Просмотров: 38
Описание:
দুরমুট শাহ কামালের(রা: )মাজার শরিফ | BD Sojib
★I request you to, do not make any bad comment on this channel, stay away from bad behavior.
★We are working on this channel to gift your Bangla funny video, Bangla sad video, Bangla short film, Bangla short message video, and other videos.
Do not forget to subscribe.
(SUBSCRIBE LINK)
↓
/ @bdsojib1
description :
#bd_sojib #bdsojib #বিডি_সজিব #গ্রামের_প্রাকৃতিক_দৃশ্য #গ্রামের_প্রাকৃতিক_দৃশ্য_ছবি #গ্রামের_প্রাকৃতিক #গ্রামের_প্রাকৃতিক_সৌন্দর্য #গ্রামের_প্রাকৃতিক_সৌন্দর্য_গ্রামীণ #গ্রামের_প্রাকৃতিক_পরিবেশ #গ্রামীণ_জীবন #গ্রামের_প্রাকৃতিক_দৃশ্য_ড্রয়িং #প্রাকৃতিক_ছবি #প্রাকৃতিক_দৃশ্য_ভিডিও #প্রাকৃতিক_ভিডিও #বৈশাখীমেলা #প্রাকৃতিক_সৌন্দর্য #প্রাকৃতিক_দৃশ্য #villagelife #villagevlog
বিস্তারিত
শতবর্ষের পুরাতন দুরমুট শাহ কামাল (রহ.) এর মাজার শরীফ। প্রতি বছর বৈশাখ মাসে মাসব্যাপী ওরশ ও মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারের জন্য যে ৩৬০জন আওলিয়ার আগমন ঘটেছিল; তার মধ্যে হযরত শাহ্ জালাল (রহঃ) অন্যতম। হযরত শাহ্ পরান (রাহঃ), হযরত শাহ্ কামাল(রহঃ), হযরত শাহ্ জামাল (রহঃ), সৈয়দ জাহান (রহঃ), নিজাম উদ্দিন (রহঃ), সৈয়দ কুতুব উদ্দিন (রহঃ), সুলতানশাহ্ (রহঃ) প্রমুখদের আগমনের সময় হযরত শাহ্ কামাল (রহঃ) এর আগম বলে ঐতিহাসিক দলিল পাওয়া যায়।
মাওলানা খন্দকার বশির উদ্দিন রচিত হযরত শাহ্ জালাল (রহঃ) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন- হযরত শাহ্ কামাল (রহঃ), হযরত শাহ্ জামাল (রহঃ) এর মতো অন্যান্য আওলিয়াদের জীবনীতে হযরত শাহ্ জালাল (রহঃ), হযরত শাহ্ পরান (রহঃ)সহ ৩৬০ আওলিয়ার জীবনী একই সূত্রে গাঁথা। হযরত শাহ্ কামাল (রহঃ) ও হযরত শাহ্ জামাল (রহঃ), পরস্পর সহোদর ভ্রাতা। ভ্রাতাদ্বয় হযরত শাহ্ জালাল (রহঃ) এর শিষ্য বা সহচর ছিলেন।
ইসলাম প্রচারকদের মধ্যে হযরত শাহ কামাল (রহঃ) ও শাহ্ জামাল(রহঃ) এর অবদান একটি ঐতিহাসিক দলিল। হযরত শাহ্ জামাল(রহঃ) এর নামানুসারে জামালপুর জেলার নাম করণ। অপরজন হযরত শাহ্ কামাল(রহঃ) এর মাজার শরীফ একই জেলার মেলান্দহ উপজেলার দুরমুট গ্রামে। তৎকালীন ক্যান্টনমেন্ট ম্যাজিস্ট্রেট মিঃ ডোনোর লিখিত থেকে জানা গেছে, বাংলা ৯১০ এবং ১৫০৩ খ্রিষ্টাব্দে সুলতান আমলে বাংলায় তাদের আগমন ঘটে। ১৫৭৫ খ্রিষ্টাব্দে হযরত শাহ কামাল(রহঃ) ও হযরত শাহ্ জামাল (রহঃ) ভ্রাতাদ্বয়ের মধ্যে হযরত শাহ্ কামাল (রহঃ) বড়। প্রতি বছর বাংলা বৈশাখ মাস ব্যাপী অনুষ্ঠিত হয় বৈশাখী ওরস মেলা। দেশ-বিদেশের বহু ভক্তের আগমনে মুখরিত থাকে পুরো মাস।
হযরত শাহ্ কামাল (রহঃ) দুরমুঠে অবস্থান করার জন্য তৎকালীন জমিদারের নিকট জায়গা চাইলেন। এজন্য মুসলীম দরবেশের পরিচয় পেয়ে জমিদার বলেছিলেন- আমার হুক্কা (তামাক) খাবার সময়ের মধ্যে যতটুকু যায়গা দখল নিতে পার; লও। জমিদারের এমন কথা শুনে এই সাধক প্রবাহমান ব্রহ্মপুত্র নদীতে জায়নামাজের উপর দাড়িয়ে দুরমুট থেকে ভারতের জিঞ্জিরাম নদীর ওপারে্ গেরদা পাহাড় পর্যন্ত মুহুর্তেই ভ্রমন করেন। প্রবল শ্রুতের মধ্যে স্থির জায়নামাজে দাড়ানোর দৃশ্য দেখে জমিদার ভীত হয়েপড়েন। পরে রাজার কথামত দুরমুঠ থেকে জিঞ্জিরাম নদীর ওপারে ভারতের গেরদা পাহাড় পর্যন্ত জমি নিস্কর প্রদান করেন। কথিত আছে তৎকালীন ভারতের রাজা মহেন্দ্র নারায়নের নামানুসারে মহেন্দ্রগঞ্জ জায়গার নাম করণ। রাজপুত্র ভগদেবের কঠিন পীড়া হয়। রাজা পুত্রের আরোগ্যের জন্য হযরত শাহ্ কামাল (রহঃ) এর নিকট দোয়া চাইলেন। তিনি করেন। ভগদেব তৎক্ষণাৎ সুস্থ্য হয়ে ওঠেন। এসময় রাজা অশ্রুসিক্ত হয়ে হযরত শাহ্ কামাল(রহঃ) এর হাত ধরে মুসলমান হন। একই সাথে রাজ্যের কিয়দাংশ এই দরবেশের নামে লেখে দেন। এ সূত্রধরেই হযরত শাহ্ কামালের বংশধররা ভারতের সেই জমি মালিকনাও ছিলেন।
হযরত শাহ্ জালাল (রহঃ) ইসলাম প্রচারের জন্য তার সকল শিষ্যদের বিভিন্ন এলাকায় প্রেরণ করেন। কিন্তু হযরত শাহ্ জামাল (রহঃ)ও শাহ্ কামাল (রহঃ)ভ্রাতারে দ্বয়ের কোন এলাকা নির্ধারন করে যাননি।
ভ্রাতাদ্বয় হযরত শাহ্ জালাল(রহঃ) এর পূণ্যভূমি সিলেট থেকে উষ্টি আরোহনে বের হন। কুমিল্লা থেকে ৮মাইল দুর উটটি হাটু গেড়ে বসে। সেখান থেকেই তারা আস্তানা গড়েন এবং ধর্ম প্রচার শুরু করেন। এজন্য এই জায়গার নাম করণ করা হয় হাটুগাড়া। ভ্রাতাদ্বয়ের আদি বসতী ইয়ামেন বলে জানা যায়। এ দুই ভাই যখন ধর্ম প্রচারের জন্য এ উপমহাদেশে আসেন; তখন মদরে মা এক এক মুষ্ঠি মাটি হাতে তুলেদিয়ে বলেছিলেন- এই মাটির সাথে যে জায়গার মাটি মিল পাবে-সেখান থেকেই তোমরা ধর্ম প্রচার করবে। জামারপুর জেলা তথা জেলা তথা দুরমুঠের মাটির সাথে মির থাকায় এখানে বসতি গড়েন। তাদের মায়ের দেয়া মাটি ও এখানকার মাটির মিল হওয়ায় মোট দু’মুঠ মাটির মিল থেকেই দুরমুঠের নাম করাণ বলে জানা যায়। মতান্তরে দুরমুঠ মব্দের অর্থ উচু স্থান। তৎকালীন সময়ে সারা জেলার মধ্যে দুরমুঠ সবচে’উচু জায়গা ছিল বলেই দুরমুঠের নাম করণ।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: