আখ চোরের সাজা । চোররে কারনে আখ থাকছে না, তাই আজ পাহারা
Автор: MRIDHA AGRO BD
Загружено: 2023-09-12
Просмотров: 1190
Описание:
আখ চোরের সাজা । চোররে কারনে আখ থাকছে না, তাই আজ পাহারা দিয়ে চোর ধরা হবে। হাজার পাহারা দিয়েও চোরের হাত থেকে আখ রক্ষা করা যাচ্ছে না ।আখ বা ইক্ষু (বৈজ্ঞানিক নাম Saccharum officinarum) [১] পোয়াসি পরিবারের একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। এর রস চিনি ও গুড় তৈরির জন্য ব্যবহার হয় বলে এর চাষ করা হয়। আখ শব্দের উৎপত্তি "ইক্ষু" থেকে। আখ হচ্ছে বাঁশ ও ঘাসের জাতভাই। বাংলাদেশে এর যে প্রজাতি চাষ হয় তার বৈজ্ঞানিক নাম Saccharum officinarum। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি আখ উৎপাদিত হয় নাটোর জেলায়। একক জেলা হিসেবে বাংলাদেশের ১৫ টি সরকারি চিনিকলের মধ্য এই জেলায় দুটি চিনিকল অবস্থিত।
আখ
Saccharum officinarum growing in Mozambique
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
বিভাগ: Magnoliophyta
শ্রেণী: Liliopsida
বর্গ: Poales
পরিবার: Poaceae
গণ: Saccharum
L.
প্রজাতি: officinarum
Species
Saccharum arundinaceum
Saccharum bengalense
Saccharum edule
Saccharum officinarum
Saccharum procerum
Saccharum ravennae
Saccharum robustum
Saccharum sinense
Saccharum spontaneum
আখের ক্ষেত
উৎপাদন
আখ একটি বর্ষজীবি উদ্ভিদ। প্রথাগতভাবে আখের কান্ডের একটি টুকরার দুই-তৃতীয়াংশ মাটিতে পুঁতে দিয়ে এর চাষ করা হয়। তবে ইদানীং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গবেষণাগারে টিস্যু কালচারের মাধ্যমেও আখের ব্যাপক চাষ হচ্ছে।
আখ
আখের ডগার পত্রবিন্যাস
আখ
বাংলাদেশের আখের উৎপাদন
বাংলাদেশে গড়ে প্রতি বছর ০.৪৩ মিলিয়ন একর জমিতে ৭.৩ মিলিয়ন মে.টন আখ উৎপন্ন হয়। দেশের ১৫টি চিনিকলে বছরে গড়ে ১.৫-১.৯৯ লক্ষ মে. টন চিনি উৎপন্ন হয়, বাকিটা গুড় ও খাওয়ার জন্য ব্যবহার হয়। বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশন BSFIC নামে প্রতিষ্ঠান চিনি শিল্প নিয়ন্ত্রণ করে।
বেসরকারিভাবে ২০০৭-এ আরো ৩টি কোম্পানি চিনি উৎপাদনে আসছে, যার মধ্যে মেঘনা গ্রুপের বাৎসরিক উৎপাদন ক্ষমতা ৬ লাখ মে. টন বলে বলা হচ্ছে। বাংলাদেশের বাৎসরিক চিনির চাহিদা ১০-১২ লক্ষ মে. টন যার ১.৫ লক্ষ টন দেশে উৎপন্ন হয়, বাকিটা আমদানি ও চোরাই পথে আসে। https://www.facebook.com/mdibrahim.mr... #mridha #viral #আখ #
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: