#ব্রহ্মবন্ধুর
Автор: Sridhar Chaitanya Das
Загружено: 2023-07-25
Просмотров: 251
Описание:
#Sridhar Chaitanya Das /ব্রহ্মবন্ধুর উপযুক্ত শাস্তি কি ?
জুম লিংক
প্রতি শনিবার বাংলাদেশ টাইম সন্ধ্যা ৭.০০টায় সকলে নিচের জুমলিংকে ক্লিক করে জয়েন করুন
join Zoom Meeting
https://us02web.zoom.us/j/3455444585?...
Meeting ID : 345 544 4585
Passcode : 1234
WhatsApp : 01735 90 43 48
ব্রজ অভিন্ন শ্রীশ্রী পুণ্ডরীক ধাম
পরমেশ্বর ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর লীলাবিলাস ক্ষেত্র ব্রজ অভিন্ন শ্রীগৌড়মন্ডলের দক্ষিণ-পূর্ব কোণ, শাস্ত্র যাকে ব্রহ্মগিরি এবং জনকপুরী বলে বন্দনা করে, শ্রীমতি রাধারাণীর পিতা বৃষভানুরাজ খ্যাত পুরীক বিদ্যানিধির মহাআর্বিভাব স্থলী পুণ্ডরীক ধাম নামে প্রসিদ্ধ। শ্রীমতি রাধারাণীসহ বিভিন্ন গৌর পার্ষদদের পদচারণায় লীলা বিজরিত বিভিন্ন দর্শনীয় বস্তু শ্রীধামে অদ্যাপিহ বিরাজমান। শ্রীচৈতন্য চরিতামৃতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা দেখতে পাই, মহাপ্রভুর লীলাবিলাসকালে তদীয় পার্ষদগণ নবদ্বীপ ধামের পরে বৃন্দাবন অপেক্ষাও শ্রী পুণ্ডরীক ধামে অধিক আগমন করেছেন, যাহা শ্রীধামের গুরুত্বকে সুস্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তোলে। বিদ্যানিধির প্রাণপ্রিয় সখা স্বরূপদামোদর, মহাপ্রভুর কাছে তাহার অভিলাষ ব্যক্ত করতে গিয়ে শ্রীধামের মহিমা বর্ণনা করতঃ বলেছিলেন- “চিন্তামণির দ্বারা আবৃত, দ্বিতীয় চতুর্ব্যূহ - (অনিরুদ্ধ, সঙ্কর্ষণ প্রদ্যুম্ন এবং নারায়ণ) দ্বারা যে স্থানের ভূমন্ডল ও সুদর্শন চক্র দ্বারা যার আকাশমার্গ সুরক্ষিত থাকে (সুদর্শন দ্বারা আবৃত বলে বিদ্যানিধির রাজ্যের নাম ছিল চক্রশাল), যে স্থান জুড়ে চিদানন্দ বিগ্রহ শ্রীশ্রী লক্ষ্মী-জনার্দন নিত্য বিরাজ করছেন, যে স্থানটি গৌড়মন্ডলে স্থিত হলেও অভিন্ন বর্ষাণাস্বরূপ, যে রসপূর্ণ স্থান দেব-গন্ধর্ব-মুনি-সিদ্ধগনের দ্বারাও আরাধিত, আমি সেই স্থানে বাস করার অভিলাষী।” এরই মাধ্যমে শ্রীধামের গুরুত্বকে হৃদয়ঙ্গম করা যায়।
শ্রী পুণ্ডরীক ধামে এখনো অবধি শ্রীমতি রাধারাণীর পাদস্পর্শে আবির্ভূত তীর্থশ্রেষ্ঠ ও ভজনস্থলীর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ শ্রী রাধাকুণ্ড বিদ্যমান, যে কুন্ডে সমগ্র তীর্থজল নিত্য অবস্থান করে, যা দর্শনমাত্রও সর্বপাপ বিদূরিত হয়। তাছাড়া ধনঞ্জয় পন্ডিত, জগৎচন্দ্র গোস্বামী প্রমুখ ভক্তগনের প্রচেষ্টা এবং সাধনার ফলে শ্রীধামে শ্যামকুন্ডও প্রবাহিত হচ্ছে। উক্ত দুটি কুন্ডের মধ্যবর্তী স্থলে রয়েছে শ্রীল পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির একান্ত সহধর্মিনী শ্রীমতি কীর্তিদা দেবীর অবতার রত্নাবতী দেবী ও পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির পরবর্তী বংশধরদের সমাধির উপর বৃন্দাবনস্থ গিরিরাজ শিলা আনয়ন পূর্বক তৈরীকৃত গিরি-গোবর্ধন, যা ইসকনের অন্যতম আচার্য ও গুরুদেব শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের বিশেষ অভিলাষের ফলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাছাড়া শ্রীধামের খুব নিকটেই এখনো অবধি পুণ্ডরীক প্রেমনিধির অধিক সঙ্গসুখ লাভের নিমিত্তে আসা মহাপ্রভুর অত্যন্ত প্রিয়ভাজন দুই ভ্রাতা বাসুদেব দত্ত ও মুকুন্দ দত্ত ঠাকুরের ভজন কুঠির বিদ্যমান আছে। ভক্তিকল্পলতিকার প্রথম অঙ্কুর খ্যাত শ্রীল মাধবেন্দ্র পুরীপাদের শ্রীহস্তে প্রতিষ্ঠিত বিগ্রহ - শ্রীশ্রী লক্ষীজনার্দন, যাঁ ছিল পুণ্ডরীক প্রেমনিধির প্রাণধন তাহা অদ্যাপিহ শ্রীধাম হইতে কিছু দূরে 'কালাচাঁদ ঠাকুর' রূপে পূজিত হইতেছেন। পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির ভজন কুঠির, তাঁহার সর্বশেষ বংশধরদের ছবি, তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন গৌর পার্যদকৃত সেবিত শালগ্রাম শিলা ইত্যাদি আজও শ্রীধামে বিদ্যমান। শ্রীধামে প্রবেশেই এক অপ্রাকৃত লীলা স্ফূরিত হয়। অনন্ত সংহিতায় শিব পার্বতীকে বলছেন - “লোকে হাজারো অশ্বমেধ ও বাজপেয় যজ্ঞ, হাজারো পুণ্য কর্ম, হাজার যোগ অভ্যাস করে যে ফল লাভ করে, কেবলমাত্র শ্রীধামের কথা স্মরণ করেই তার চেয়ে কোটিগুণ বেশি ফল লাভ করা যায়। অতএব, ধাম দর্শন বা ধাম বাসের ফলের কথা বর্ণনার অতীত ।
শ্রীধামের মহিমা বর্ণনা করতঃ শ্রীল প্রবোধানন্দ স্বরস্বতী, নবদ্বীপ শতকর্মে বলেছেন : "যদি আমার কান দিয়ে কখনো ধামের ত্রুটি প্রবেশ করে, তবে আমার কানটি ছুড়ি দিয়ে ছিদ্র করে দিব। যদি আমার জিহ্বা কখনো শ্রীধাম বা ধামবাসীদের ত্রুটির কথা বলে, আমি তৎক্ষণাৎ সেই জিহ্বা কেটে ফেলব, যদি আমার মন শ্রীধাম সম্বন্ধে কুজনের কুকথায় বিশ্বাস করে তবে আমি আমার এই জীবনই আর বাঁচিয়ে রাখব না।”
তাই আসুন, শ্রীগৌরাঙ্গের প্রাণাধিক প্রিয় যাঁর দর্শনের নিমিত্তে গৌরসুন্দর সততই বিলাপ করতেন সেই বৈষ্ণব চূড়ামণি শ্রী পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির স্মৃতি বিজড়িত অপ্রাকৃত শ্রী পুণ্ডরীক ধামের সেবায় আত্মনিয়োগ করে সুদুর্লভ এই মনুষ্যজন্মের যথার্থ সার্থকতা বিধান পূর্বক ব্রহ্মারও দুর্লভ প্রেম ভক্তি লাভ করি।
শ্রীমদ্ভাগবতম্ পাঠ চক্র ( একটি ধারাবাহিক ভাগবত সঙ্গ )
আধুনিক মানব সমাজের যে কি প্রয়োজন সেটি জানা অত্যন্ত আবশ্যক। সেই প্রয়োজনটা কি ? মানব সমাজ আর বিশেষ কোন দেশ অথবা জাতির ভৌগলিক সীমারেখার দ্বারা সীমাবদ্ধ নয় । মধ্যযুগের মানব সমাজ অপেক্ষা আজকের মানব সমাজ অনেক বেশি প্রশস্ত , এবং আধুনিক যুগের প্রবণতা হচ্ছে যেন সমস্ত পৃথিবী জুড়ে একটি রাষ্ট্র অথবা একটি মানব সমাজ গড়ে ওঠে । শ্রীমদ্ভাগবতের নির্দেশ অনুসারে ,আধ্যাত্মিক সাম্যবাদের আদর্শ হচ্ছে সমগ্র মানব সমাজের ঐক্য -সাধন করা । না, কেবলমাত্র মানব সমাজেরই ঐক্য সাধন নয় , সমগ্র জীব সমাজের ঐক্য – সাধন করা । এই আদর্শকে ফলপ্রসূ করার প্রয়োজনীয়তা মহান্ চিন্তাশীল মানুষেরা অনুভব করছেন । শ্রীমদ্ভাগবত মানব সমাজের এই অভাবটি পূর্ণ করবে ।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: