সৌদি আরবের মালিককে নিয়ে হেলিকপ্টারে গ্রামের বাড়িতে এলেন প্রবাসী, থাকবেন ১ মাস || কুমিল্লা ||
Автор: POKA-পোঁকা
Загружено: 2023-09-22
Просмотров: 1475
Описание:
সৌদি আরবের মালিককে নিয়ে হেলিকপ্টারে গ্রামে এলেন প্রবাসী #প্রবাসী #মালিককে নিয়ে বাড়িতে এলেন প্রবাসী
সৌদি আরবের মালিককে (কফিল) সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে কুমিল্লায় নিজ গ্রামের বাড়িতে এসেছেন আবুল কাশেম খান নামে এক প্রবাসী। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে জেলার বরুড়া উপজেলার ভাউকসার ইউনিয়নের মুগগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে হেলিকপ্টারে এসে নামেন সৌদি নাগরিক আব্দুল বাতেন এবং প্রবাসী আবুল কাশেম খান।
প্রবাসী আবুল কাশেম খান শৈলখালী গ্রামের হাজী জয়নাল আবেদীনের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, আবুল কাশেম দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবের জুবাইল শহরের বাসিন্দা আব্দুল বাতেনের মালিকানাধীন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। চাকরির সুবাদে মালিক আব্দুল বাতেনের সঙ্গে সুসম্পর্ক হয় আবুল কাশেম খানের। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে সৌদি আরব থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামেন তারা। সকালে হেলিকপ্টার ভাড়া করে ঢাকা থেকে কুমিল্লায় আসেন।
এদিকে প্রবাসী আবুল কাশেম খানের সাথে তার সৌদি মালিক (কফিল) গ্রামে আসার খবর ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। সৌদি নাগরিককে একনজর দেখতে সকাল থেকেই উৎসুক জনতা ভিড় করেন মুগগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। সৌদি থেকে আসা নাগরিককে বরণ করে নিতে নেওয়া হয় ব্যাপক প্রস্তুতি। বেলা ১১টার দিকে হেলিকপ্টার মুগগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নামার সাথে সাথে হৈ হুল্লোড় পড়ে যায়। এ সময় স্থানীয়রা ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন সৌদি প্রবাসী আবুল কাশেম খান এবং তার মালিক (কফিল) আব্দুল বাতেনকে। পরে সেখান থেকে পাশের গ্রাম শৈলখালীর নিজ বাড়িতে সৌদি মালিককে নিয়ে যান আবুল কাশেম খান।
এ সময় ভাউকসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আহমেদ জামাল মাসুদ, ইউপি সদস্য সালামত উল্ল্যাহ, ভাউকসার ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম, ব্যবসায়ী মাসুদ রানা, প্রবাসী জামাল হোসেন, আজাদ রহমান, ছাত্রনেতা আবু আসলাম নিশাতসহ শৈলখালী, মুগগাঁও ও চৌত্তাপুকুরিয়া গ্রামের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
প্রবাসী আবুল কাশেম খান বলেন, আমার কফিল (মালিক) একজন ভ্রমণপিপাসু মানুষ। তিনি বাংলাদেশকে খুব পছন্দ করেন। কাজ করার সময় প্রায়ই বলতেন আমি তোর দেশে যাব। তাই তাকে আনার সিদ্ধান্ত নিই। প্লেনে বসে চিন্তা করি তাকে নিয়ে হেলিকপ্টারে করে গ্রামে যাব। সেজন্য ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে করে চলে আসি। তিনি মাসখানেক থাকবেন এখানে। পরে একসঙ্গে আবার সৌদিতে চলে যাব।
সৌদি নাগরিক আব্দুল বাতেন সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ আমার খুব ভালো লাগার একটি দেশ। আমি এর আগেও কয়েকবার বাংলাদেশে এসেছি। তবে এখানে এই প্রথমবার এলাম। বাংলাদেশের মানুষ খুব অতিথিপরায়ণ। তাছাড়া এখানকার গ্রামীণ পরিবেশ আমার ভীষণ ভালো লাগে। তাই আবুল কাশেমের সাথে তার গ্রামে এসেছি। এখানকার মানুষ খুব সহজ- সরল।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: