মালচিং পদ্ধতিতে মরিচ চাষ ও আয় ব্যয় - ঝাল চাষ করে ১০ কাটা জমি থেকে ১৫০০০০ টাকা আয় - Chilli Farming
Автор: কৃষি কথা
Загружено: 2025-04-02
Просмотров: 1571
Описание:
মালচিং পদ্ধতিতে মরিচ চাষ ও আয় ব্যয় এবং সুবিধা অসুবিধা। ঝাল চাষ করে ১০ কাটা জমি থেকে ১৫০০০০ টাকা আয় করবেন বলে আশা করেন শ্যামনগর উপকূলীয় কৃষক তপন কুমার মন্ডল। Chilli Farming in Bangladesh. সাতক্ষীরা জেলার উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগরে ড্রিপ টিউবওয়েলের পানি লোনা থাকায় সেখানকার কৃষকরা বর্ষাকালে পুকুরে পানি জমিয়ে রেখে সেই পানি দিয়ে কৃষি ফসল উৎপাদন করে থাকেন। কয়েক বছর যাবত শ্যামনগর উপজেলায় অনেক কৃষি উদ্যোক্তা পুকুরের পানিকে পুঁজি করে বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করে আসছেন এবং অনেক সফলতা পেয়েছেন। উপকূলীয় কৃষিকে আরো আধুনিক কৃষিতে রূপান্তর করতে কৃষক তপন কুমার মন্ডল মালচিং পদ্ধতিতে বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন এবং অনেক লাভবান হচ্ছেন। তপন কুমার মন্ডল দেখা দেখি আরো অনেক কৃষক মালচিং পেপার ব্যবহার করে বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করছেন এবং তারাও সফলতা পাচ্ছেন।
মালচিং হলো এমন একটি কৃষি পদ্ধতি যেখানে মাটির উপরে একটা স্তর দেওয়া হয় যাতে আগাছা কম হয়, মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখা যায় এবং ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। মরিচ চাষে মালচিং পদ্ধতি খুবই কার্যকর, বিশেষ করে পানি সংরক্ষণ ও আগাছা নিয়ন্ত্রণের জন্য।
মালচিং পদ্ধতিতে মরিচ চাষের ধাপসমূহ
১. জমি প্রস্তুতি:
প্রথমে ভালোভাবে জমি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করতে হবে।
জমি সমতল করে প্রয়োজনীয় জৈব সার (কম্পোস্ট বা গোবর সার) ও রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হবে।
প্রয়োজনে চুন ব্যবহার করা যেতে পারে (প্রতি শতকে ১ থেকে ২ কেজি)।
২. মালচিং সামগ্রী নির্বাচন:
প্লাস্টিক মালচিং: কালো-রুপালি বা কালো-সাদা প্লাস্টিক শীট ব্যবহার করা হয়।
জৈব মালচিং: শুকনো খড়, পাটকাঠি, ধানের তুষ, কোকোডাস্ট ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
৩. মালচিং পলিথিন বিছানো:
মাটির উপরে ৩০ থেকে৪০ মাইক্রনের মালচিং পলিথিন বিছানো হয়।
প্রতি ৩০ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার দূরত্বে গর্ত করে চারা রোপণ করা হয়।
মালচিং ব্যবহারের আগে ড্রিপ সেচ ব্যবস্থা স্থাপন করা ভালো।
৪. মরিচের চারা রোপণ:
চারা ৩০ থেকে ৪০ দিন বয়স হলে মালচিং শিটের গর্তে রোপণ করতে হবে।
সারি থেকে সারির দূরত্ব ৫০ থেকে ৬০ সেমি এবং গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৩০ থেকে ৪০ সেমি রাখা উচিত।
৫. সেচ ও সার ব্যবস্থাপনা:
প্রথমদিকে প্রতিদিন অল্প করে পানি দিতে হবে।
ড্রিপ ইরিগেশন থাকলে সহজেই সঠিক পরিমাণে পানি দেওয়া যায়।
প্রয়োজনে টপ ড্রেসিং হিসেবে ইউরিয়া, পটাশ, জিংক ইত্যাদি প্রয়োগ করা যায়।
৬. আগাছা ও রোগবালাই দমন:
মালচিং থাকার কারণে আগাছা কম হয়, তবে গাছের চারপাশে আগাছা হলে তা তুলে ফেলতে হবে।
মরিচের রোগ যেমন পাতা কুকড়ে যাওয়া, ঢলে পড়া ইত্যাদি এড়ানোর জন্য নিয়মিত কীটনাশক বা বালাইনাশক প্রয়োগ করতে হবে।
৭. ফল সংগ্রহ:
সাধারণত চারা রোপণের ৬০ থেকে ৭০ দিনের মধ্যে প্রথম ফল পাওয়া যায়।
কাঁচা বা পাকা অবস্থায় প্রয়োজন অনুযায়ী মরিচ সংগ্রহ করা যায়।
মালচিং পদ্ধতির সুবিধা:
✅ আগাছা কম জন্মায়
✅ মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখে
✅ রোগবালাই কম হয়
✅ ফলন বেশি হয়
✅ সার ও পানি খরচ কম হয়
নতুন প্রতিবেদন পেতে:
YouTube Channel: / কৃষিকথা
Facebook Page: / hatbazarecommerce
আমাদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম:
Email: [email protected]
Mobile: 01799909122 (বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০ টা)
উদ্যোক্তার সাথে যোগাযোগের ঠিকানা:-
উদ্যোক্তার নাম: তপন কুমার মন্ডল
গ্রাম: কুলতুলি । উপজেলা: শ্যামনগর। জেলা: সাতক্ষীরা।
সতর্কতাঃ
শুধুমাত্র YouTube এ প্রতিবেদন দেখে মালচিং পদ্ধতিতে মরিচ চাষ ব্যবসা শুরু না করে কয়েকটি প্রকল্প ভিজিট করে অথবা কৃষি অফিসের পরামর্শ নিয়ে শুরু করা উচিত।
#মালচিংপদ্ধতিতে
#মরিচচাষ
#ঝালচাষ
#চাষপদ্ধতি
#ChilliFarming
#growingchilli
#bdagriculture
#KrishiKotha
#youtubevideo
#viralvideo
#farming
#agriculture
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: