বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪ - The Special Powers Act, 1974 | Advocate Russell Biswas
Автор: Adv Russell Biswas' Law Vlog
Загружено: 2025-01-25
Просмотров: 1129
Описание:
বিশেষ ক্ষমতা আইন
বিশেষ ব্যবস্থার মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু কার্যকলাপ প্রতিহত করার উদ্দেশ্যে ১৯৭৪ সালে এই আইনটি প্রণীত হয়।
বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪ এর ১৫ ধারায় অন্তর্ঘাতী কার্য (Sabotage)'র শাস্তির বিধান উল্লেখ করা হয়েছে। এই আইনের ১৫ ধারায় বলা হচ্ছে, কোন ব্যক্তি কর্মক্ষমতা দুর্বল করা, কার্যকারিতা ব্যাহত করা কিংবা ক্ষতিসাধন করার উদ্দেশ্যে এমন কোন কাজ করবেন না; যেমন :
কোন ভবন, যানবাহন, যন্ত্রপাতি বা অন্য কোন সম্পত্তি যা সরকার বা কোন স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাজে ব্যবহৃত হয়;
কোন রেলপথ, শূন্যে ঝুলন্ত রজ্জুপথ, রাস্তা, খাল, সেতু, কালভার্ট, বিমান বন্দর ইত্যাদি;
কোন রেলওয়ে বা নৌযান বা বিমান পোতের রোলিং স্টক;
কোন ময়লাবাহী নর্দমার কার্য, খনি বা কারখানা;
কোন পাট, পাটজাত দ্রব্য, পাটের গুদাম, পাটকল কিংবা পাটের গাঁইট বাঁধার কল ইত্যাদি।
কোন ব্যক্তি যদি ১৫ ধারার অধীন অন্তর্ঘাতী কাজ করে বা উক্ত ধারার বিধান লংঘন করে তাহলে সে ব্যক্তি মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অথবা চৌদ্দ বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ডে এবং অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হবেন।
এই আইনের ধারা ১৯ এ ধংসাত্মক সংঘসমূহের নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। ১৯ ধারায় বলা হয়েছে, যেক্ষেত্রে সরকার এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, কোন সংঘ এমন পন্থায় কাজ করতে পারে বা ব্যবহৃত হতে পারে যা জনশৃঙ্খলার জন্য ক্ষতিকর বলে আশংকা করা যায় সেক্ষেত্রে সংঘটির নিয়ন্ত্রণের অধিকার ১৯ ধারার বিধান অনুসারে সরকারের রয়েছে।
উক্ত আইনের ২০ ধারা অনুসারে, কোন ব্যক্তি যদি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য হাসিলের জন্য ধর্ম ভিত্তিক বা ধর্মের নামে গঠিত কোন সাম্প্রদায়িক বা অন্য সংঘ বা ইউনিয়ন গঠন করেন বা উক্ত সংঘের সদস্য হন বা তৎপরতায় অংশগ্রহণ করেন, তবে তিনি তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে বা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
সান্ধ্য আইন (Curfew) এর বিধান রয়েছে এই আইনের ২৪ ধারায়। এই আইনের ২৪ ধারায় বলা হয়েছে, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ কমিশনার আদেশ জারীর মাধ্যমে নির্দিষ্ট এলাকায় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কর্তৃপক্ষ বা ব্যক্তির লিখিত অনুমতি ছাড়া কোন ব্যক্তি ঘরের বাইরে আসতে পারবেন না মর্মে নির্দেশ দিতে পারবেন। কোন ব্যক্তি এই ধারার প্রদত্ত নির্দেশ লংঘন করলে তিনি ১ বছর পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের কারাদণ্ড, অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।
মজুতদারী বা কালোবাজারী কারবারের শাস্তি :
এই আইনের ২৫ ধারায় বলা আছে, কোন ব্যক্তি মজুতদারী অথবা কালো বাজারের কারবারের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলে তিনি মৃত্যুদণ্ডে অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা ১৪ বছর পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।
নোট এবং সরকারি স্ট্যাম্প জাল করার জন্য দণ্ড :
এই আইনের ২৫ক ধারায় বলা আছে, কোন টাকার নোট এবং সরকারি স্ট্যাম্প জাল করলে বা জ্ঞাতসারে এইরূপ জাল করার প্রক্রিয়ার কোন অংশ সম্পন্ন করলে; অথবা টাকার নোট বা সরকারি স্ট্যাম্প জাল বলে জানা সত্ত্বেও তা খাঁটি বলে বিক্রয় করলে বা ক্রয় করলে বা অন্য কোনভাবে ব্যবসা বাণিজ্য করলে; দণ্ডিত হবেন।
আবার এই আইনের ২৫গ ধারায় আরও বলা আছে, কোন ব্যক্তি প্রসাধনীতে ভেজাল মেশান কিংবা ভেজাল মিশিয়ে উক্ত দ্রব্য বিক্রি করেন বা বিক্রির
......
জন্য উপস্থাপন করেন বা বিক্রি করতে চান তবে ঐ ব্যক্তি ৫ বছর পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের সশ্রম কারাদণ্ডে এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এই আইনের অধীন অপরাধসমূহ জামিন অযোগ্য হবে। বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪,বিশেষ ক্ষমতা আইন,বিশেষ ক্ষমতা আইন ১,বিশেষ ক্ষমতা আইন 1974,বিশেষ ক্ষমতা আইন এর ৩(২) ধারা,১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ২৫ ক,বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ এর ৩(২) ধারা,১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ২৫(১),১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ২৫(১) ধারা,বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা,বিশেষ ক্ষমতা আইনে শাস্তি,আইন,দ্রব্যমূল্য কারসাজিতে ডিসিদের বিশেষ ক্ষমতা আইন প্রয়োগের নির্দেশনা,আইনের ছাত্র,আইন পরীক্ষার প্রস্তুতি,আইন কানুন বাংলাদেশ,নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন
~ রাসেল বিশ্বাস
অ্যাডভোকেট,
জেলা ও দায়রা জজ আদালত, চট্টগ্রাম।
মোবাইল : ০১৭৪৬-০২২৫৫০
BOOK AN APPOINTMENT
https://advrbiswas.wordpress.com/book...
কেন ও কিভাবে আমাদের থেকে আইনি সেবা নিবেন?
আমরা একটি অভিজ্ঞ, বিশ্বস্ত ও পেশাদার বিজ্ঞ আইনজীবীর সমন্বয়ে গঠিত টিম। আমরা মূলত হাইকোর্ট, ঢাকা ও জজ কোর্ট, চট্টগ্রামে নিয়মিত প্র্যাক্টিস করি। তবে দেশের প্রত্যেক জেলায় আমাদের প্রতিনিধি আইনজীবী রয়েছে।
একেক বিজ্ঞ আইনজীবী একেক রকম ফি নিয়ে থাকেন। তবে আমরা আমাদের ক্লায়েন্টের কাছ থেকে রিজনেবল ফি নিই; সঠিক পরামর্শ ও দ্রুত আইনি প্রতিকার দিই।
ফোনে আইনি পরামর্শ নিতে আমাদের বিকাশ পার্সোনাল (01746022550) নম্বরে শুধুমাত্র ৳ ২১০ টাকা বিকাশ করে এপয়েন্টমেন্ট নিন। আমাদের সেবার ফি সম্পর্কে জানতেও এপয়েন্টমেন্ট নেওয়া বাধ্যতামূলক।
আমাদের চেম্বারে এসে কাজ করালে এপয়েন্টমেন্ট ফি ফেরত পাবেন। সঠিক সেবা পেতে ফ্রি পরামর্শ নয়, আইনজীবী সম্মানী দিয়ে পেশাদার সহায়তা নিন।
ধন্যবাদ। 🙏
(চট্টগ্রাম ও ঢাকার বাইরে আমাদের দিয়ে কাজ করাতে চাইলে অগ্রীম ৳ ১০০০ টাকা ফি প্রদান করে কথা বলবেন।)
📱 WhatsApp: (Click here to chat) – https://wa.me/+8801746022550
চেম্বারের ঠিকানাঃ
ঢাকা হাই কোর্ট চেম্বার : হল রুম নং – ০২, হাইকোর্ট, ঢাকা।
চট্টগ্রাম চেম্বার ঠিকানা : রুম নং – ২২৭, এনেক্স ভবন-০১, কোর্ট বিল্ডিং, জজ কোর্ট, চট্টগ্রাম।
Google Map Address:
https://maps.app.goo.gl/hiyr4xX5KyoUy...
মোবাইল নং – 01746-022550
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: