এক রহস্যময় দরজা, পাহারায় নাগরাজ!
Автор: RMM Tv
Загружено: 2017-04-23
Просмотров: 10460
Описание:
এক রহস্যময় দরজা। পাহারা দিচ্ছে দুই নাগ। তাঁদের মূর্তি খোদাই করা আছে দরজার গায়ে। পিছনে গোপন প্রকোষ্ঠে রাখা আছে অতুল ঐশ্বর্য।
যুগ যুগ ধরে এই রহস্যময়তার সাক্ষী পদ্মনাভস্বামী মন্দিরে। কেরালার তিরুবনন্তপুরমে এই তীর্থস্থান ৫০০০ হাজার বছরের প্রাচীন। কলিযুগ শুরুর দিনে নাকি তৈরির কাজ আরম্ভ হয়েছিল।
তারপর বিভিন্ন সময়ে সংস্কার সাধন করেছেন নানা শাসক। সবথেকে উল্লেখযোগ্য হলেন ষোড়শ শতকের চের বংশীয় রাজারা। এই বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন সাধক কুলশেখর আলওয়ার। বর্তমানে ত্রাভাঙ্কোরের রাজবংশই এই মন্দিরের রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। রাজাদের উপাধি হল ‘পদ্মনাভদাস‘। অর্থাৎ বিষ্ণুর সেবক।
বিষ্ণুর ১০৮ টি দিব্য দেশমের মধ্যে অন্যতম এই মন্দির। ভগবান বিষ্ণু এখানে অনন্তশয়ানে। নাগরাজ অনন্তর উপরে তিনি যোগনিদ্রায় নিদ্রিত। শ্রী বিষ্ণুর নাভিমূল থেকে উদ্ভূত পদ্ম। তাই তিনি পদ্মনাভন। তাঁর ডান হাত শায়িত শিবলিঙ্গের উপরে। বিষ্ণুর পাশে আছেন দুই দেবী‚ শ্রীদেবী ও ভূদেবী।
হিন্দু ধর্মের মানুষই প্রবেশ করতে পারেন। অনুসরণ করতে হয় কড়া পোশাকবিধি। বৈদিক ও দ্রাবিড়ীয় স্থাপত্যে নির্মিত এই মন্দির নাকি অতুল ঐশ্বর্যের ভাণ্ডার। তার সামান্যই সামনে এসেছে। গুপ্তধন হয়ে রক্ষিত আছে অকল্পনীয় রাজঐশ্বর্য। বিশ্বের মধ্যে ধনীতম মন্দির এটি।
মন্দিরে আছে মোট ছটি গুপ্ত প্রকোষ্ঠ। ধনরত্নে পরিপূর্ণ। কথিত‚ চের রাজারা অভাবনীয় সম্পত্তি মন্দিরে লুকিয়ে রেখেছিলেন।
ছটি প্রকোষ্ঠের মধ্যে পাঁচটি খোলা হয়েছে। একটি বাদে। রহস্যময় দ্বিতীয় প্রকোষ্ঠ। দেবমূর্তির সবথেকে কাছে আছে সেটি। এবং টেম্পল ট্রেজারির মালিকানাও নেই ওর উপরে।
কয়েক বছর আগে সুপ্রিম কোর্ট সাত সদস্যের কমিটি তৈরি করে। মন্দিরের ট্রাস্টি বোর্ডের সামনে সেই কমিটি উদ্যোগ নেয় প্রকোষ্ঠ খোলার। উন্মুক্ত করা হয় পাঁচটি প্রকোষ্ঠ। কিন্তু বহু চেষ্টাতেও খোলা যায়নি দ্বিতীয়টি।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: