ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

ক্ষমতা ছাড়ার পর খন্দকার মোশতাকের কান্নাজড়িত রেডিও ভাষণ।। Khandaker Mushtaq Ahmed's speech on Redio.

খন্দকার মোশতাক

বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর ভাষণ

তরিকুল ইসলাম সৌরভ

বাংলাদেশের রাজনীতি

জিয়াউর রহমান

Khandaker Mushtaq

বিএনপি

বঙ্গবন্ধু হত্যা

ডালিমের ভাষণ

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি

খন্দকার মোশতাকের ইতিহাস

ভাষণ

রেডিও ভাষণ

বিশ্বাসঘাতক

ইনফোটেইনমেন্ট বিডি

Автор: INFOTAINMENT BD

Загружено: 2020-09-28

Просмотров: 1076898

Описание: বাংলাদেশের ইতিহাসে জঘন্যতম বিশ্বাসঘাতক হিসেবে যে নামটি সবার আগে আসে, তা হলো খন্দকার মোশতাক আহমদ। দেশের আপামর জনগণের কাছে একজন নিন্দিত ও ঘৃণিত ব্যক্তি। বন্ধু হিসেবে বুকে টেনে নেওয়া জাতির পিতার হত্যার মূল পরিকল্পনায় ছিলেন এই বিশ্বাসঘাতক। জাতির পিতাকে হত্যার পরপরই নিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতির দায়িত্বও।

১৯১৯ সালে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দির দশপাড়া গ্রামে জন্ম মোশতাক আহমদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জনকারী এই ঘাতকের শুরুর জীবন এতটা কালিমালিপ্ত দেখা যায়নি। বঙ্গবন্ধুর কাছের মানুষ ছিলেন তিনি। ছাত্র রাজনীতিতে তার বিচরণ ছিল। মুসলিম লীগের ছাত্র শাখার নেতৃত্ব পালন করেন। পরে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর হাত ধরে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগে যোগ দেন। এ সময় উদীয়মান তরুণ এবং ক্যারিশমেটিক নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নজরে আসেন মোশতাক। তখন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ছিল তার পদচারণা।

মোশতাক ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অতি ভক্ত। আওয়ামী লীগের ভেতর তিনি ডানপন্থী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। দলে বামপন্থীরা কোণঠাসা হয়ে পড়লে মোশতাক আওয়ামী লীগে আরও ‘গুরুত্বপূর্ণ‘ হয়ে ওঠেন। অতি বিনয়ী ভদ্রতার মুখোশ পরা হাসিতে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলতেন।

খন্দকার মোশতাক ১৯৪২ সালে রাজনীতিতে যোগ দেন। তিনি যুক্তফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ১৯৫৪ সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। যুক্তফ্রন্ট সরকার ভেঙে দেওয়া হলে ১৯৫৪ সালে তাকে কারাবরণ করতে হয়। ১৯৫৫ সালে তিনি মুক্ত হয়ে আবারও সংসদে যুক্তফ্রন্টের চিফ হুইপ হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন জারি করার পর তিনি আবারও বন্দি হন। তিনবার জেল খেটে বঙ্গবন্ধুর আরও কাছে আসেন। ৬ দফা আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে গ্রেফতারও হন। দেশের আটটি রাজনৈতিক দল ১৯৬৯ সালে আইয়ুববিরোধী ‘গণতান্ত্রিক সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করলে তাতে খন্দকার মোশতাক আহমদ পশ্চিম পাকিস্তান অংশের সমন্বয়ক ছিলেন। ১৯৬৯ সালে রাওয়ালপিন্ডিতে আইয়ুব খানের ডাকা গোলটেবিল বৈঠকে তিনি আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনেও পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে মোশতাক অন্যদের মতো ভারতে পাড়ি জমান এবং মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকার গঠন করলে সেখানেও বিদ্যুৎ, সেচ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী করা হয় মোশতাককে। ১৯৭৫ সালে মন্ত্রণালয় পরিবর্তন করে তাকে করা হয় বাণিজ্যমন্ত্রী। বঙ্গবন্ধুর সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং ভারত নীতিতে মোশতাকের সমর্থন ছিল না। তবুও বঙ্গবন্ধু তার স্বভাবজাত মহানুভবতায় তাকে নবগঠিত বাকশালে ঠাঁই দেন।

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
ক্ষমতা ছাড়ার পর খন্দকার মোশতাকের কান্নাজড়িত রেডিও ভাষণ।। Khandaker Mushtaq Ahmed's speech on Redio.

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]