হযরত বেলাল (রাদি আল্লাহু আনহু) এর সপ্ন সম্পর্কে । খুব সুন্দর ইসলামিক ভিডিও ।
Автор: শাহনূর ইসলামিক মিডিয়া-Shahnur Islamic Media
Загружено: 2021-04-05
Просмотров: 12
Описание: হযরত বেলাল (রাদি আল্লাহু আনহু) এর সপ্ন সম্পর্কে । খুব সুন্দর ইসলামিক ভিডিও । হযরত বেলালের সপ্ন। হযরত ওমর(রাদি আল্লাহু আনহু) এর খেলাফত কালে একবার দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। হযরত বেলাল বেলাল বিন হারেছ (রাদি আল্লাহু আনহু) রওজা পাকে হাজির হয়ে আরয করলেন,ইয়া রসূলাল্লাহ? আপনার উম্মত বৃষ্টির অভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ওনাকে সপ্নে দেখা দিলেন এবং ফরমালেন, হে বেলাল! ওমরের কাছে যাও। ওকে আমার সালাম দিও এবং বলিও বৃষ্টি হবে।ওমরকে এটাও বলিও যেন কিছুটা নমনীয়তা গ্রহণ করে(এটা হুযুর এজন্য বলেছেন যে হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) দীনের ব্যাপারে ব্যাপারে খুবই কঠোর ছিলেন । হযরত বেলাল সপ্নে পাপ্ত নির্দেশ মোতাবেক হযরত ওমরের খেদমতে হাজির হলেন এবং হুযুরের সালাম ও পয়গাম পৌঁছালেন। হযরত ওমর এ সালাম ও পয়গাম পেয়ে খুবই কান্নাকাটি করলেন এবং খুব বৃষ্টি ও হলো। (শওয়াহেদুল হক ৬৭ পৃষ্ঠা) । উপরোক্ত কাহিনী থেকে বুঝা গেল যে,সাহাবায়ে কিরাম বিপদের সময় হুযুরের খেদমতে হাজির হতেন এবং সেখানেই সব সমাস্যার সমাধান পেতেন। এটাও বুঝা গেল যে,হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) এর শান অনেক উচ্চ এবং তিনি বরহক খলিফা ছিলেন। তিনি এত সুভাগ্যবান যে,হুযুরের বেছাল শরীফের পরও সালাম ও পয়গাম লাভ করেন। হযরত বেলালের সপ্ন। হযরত ওমর(রাদি আল্লাহু আনহু) এর খেলাফত কালে একবার দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। হযরত বেলাল বেলাল বিন হারেছ (রাদি আল্লাহু আনহু) রওজা পাকে হাজির হয়ে আরয করলেন,ইয়া রসূলাল্লাহ? আপনার উম্মত বৃষ্টির অভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ওনাকে সপ্নে দেখা দিলেন এবং ফরমালেন, হে বেলাল! ওমরের কাছে যাও। ওকে আমার সালাম দিও এবং বলিও বৃষ্টি হবে।ওমরকে এটাও বলিও যেন কিছুটা নমনীয়তা গ্রহণ করে(এটা হুযুর এজন্য বলেছেন যে হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) দীনের ব্যাপারে ব্যাপারে খুবই কঠোর ছিলেন । হযরত বেলাল সপ্নে পাপ্ত নির্দেশ মোতাবেক হযরত ওমরের খেদমতে হাজির হলেন এবং হুযুরের সালাম ও পয়গাম পৌঁছালেন। হযরত ওমর এ সালাম ও পয়গাম পেয়ে খুবই কান্নাকাটি করলেন এবং খুব বৃষ্টি ও হলো। (শওয়াহেদুল হক ৬৭ পৃষ্ঠা) । উপরোক্ত কাহিনী থেকে বুঝা গেল যে,সাহাবায়ে কিরাম বিপদের সময় হুযুরের খেদমতে হাজির হতেন এবং সেখানেই সব সমাস্যার সমাধান পেতেন। এটাও বুঝা গেল যে,হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) এর শান অনেক উচ্চ এবং তিনি বরহক খলিফা ছিলেন। তিনি এত সুভাগ্যবান যে,হুযুরের বেছাল শরীফের পরও সালাম ও পয়গাম লাভ করেন। হযরত বেলালের সপ্ন। হযরত ওমর(রাদি আল্লাহু আনহু) এর খেলাফত কালে একবার দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। হযরত বেলাল বেলাল বিন হারেছ (রাদি আল্লাহু আনহু) রওজা পাকে হাজির হয়ে আরয করলেন,ইয়া রসূলাল্লাহ? আপনার উম্মত বৃষ্টির অভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ওনাকে সপ্নে দেখা দিলেন এবং ফরমালেন, হে বেলাল! ওমরের কাছে যাও। ওকে আমার সালাম দিও এবং বলিও বৃষ্টি হবে।ওমরকে এটাও বলিও যেন কিছুটা নমনীয়তা গ্রহণ করে(এটা হুযুর এজন্য বলেছেন যে হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) দীনের ব্যাপারে ব্যাপারে খুবই কঠোর ছিলেন । হযরত বেলাল সপ্নে পাপ্ত নির্দেশ মোতাবেক হযরত ওমরের খেদমতে হাজির হলেন এবং হুযুরের সালাম ও পয়গাম পৌঁছালেন। হযরত ওমর এ সালাম ও পয়গাম পেয়ে খুবই কান্নাকাটি করলেন এবং খুব বৃষ্টি ও হলো। (শওয়াহেদুল হক ৬৭ পৃষ্ঠা) । উপরোক্ত কাহিনী থেকে বুঝা গেল যে,সাহাবায়ে কিরাম বিপদের সময় হুযুরের খেদমতে হাজির হতেন এবং সেখানেই সব সমাস্যার সমাধান পেতেন। এটাও বুঝা গেল যে,হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) এর শান অনেক উচ্চ এবং তিনি বরহক খলিফা ছিলেন। তিনি এত সুভাগ্যবান যে,হুযুরের বেছাল শরীফের পরও সালাম ও পয়গাম লাভ করেন। হযরত বেলালের সপ্ন। হযরত ওমর(রাদি আল্লাহু আনহু) এর খেলাফত কালে একবার দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। হযরত বেলাল বেলাল বিন হারেছ (রাদি আল্লাহু আনহু) রওজা পাকে হাজির হয়ে আরয করলেন,ইয়া রসূলাল্লাহ? আপনার উম্মত বৃষ্টির অভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ওনাকে সপ্নে দেখা দিলেন এবং ফরমালেন, হে বেলাল! ওমরের কাছে যাও। ওকে আমার সালাম দিও এবং বলিও বৃষ্টি হবে।ওমরকে এটাও বলিও যেন কিছুটা নমনীয়তা গ্রহণ করে(এটা হুযুর এজন্য বলেছেন যে হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) দীনের ব্যাপারে ব্যাপারে খুবই কঠোর ছিলেন । হযরত বেলাল সপ্নে পাপ্ত নির্দেশ মোতাবেক হযরত ওমরের খেদমতে হাজির হলেন এবং হুযুরের সালাম ও পয়গাম পৌঁছালেন। হযরত ওমর এ সালাম ও পয়গাম পেয়ে খুবই কান্নাকাটি করলেন এবং খুব বৃষ্টি ও হলো। (শওয়াহেদুল হক ৬৭ পৃষ্ঠা) । উপরোক্ত কাহিনী থেকে বুঝা গেল যে,সাহাবায়ে কিরাম বিপদের সময় হুযুরের খেদমতে হাজির হতেন এবং সেখানেই সব সমাস্যার সমাধান পেতেন। এটাও বুঝা গেল যে,হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) এর শান অনেক উচ্চ এবং তিনি বরহক খলিফা ছিলেন। তিনি এত সুভাগ্যবান যে,হুযুরের বেছাল শরীফের পরও সালাম ও পয়গাম লাভ করেন। হযরত বেলালের সপ্ন। হযরত ওমর(রাদি আল্লাহু আনহু) এর খেলাফত কালে একবার দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। হযরত বেলাল বেলাল বিন হারেছ (রাদি আল্লাহু আনহু) রওজা পাকে হাজির হয়ে আরয করলেন,ইয়া রসূলাল্লাহ? আপনার উম্মত বৃষ্টির অভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ওনাকে সপ্নে দেখা দিলেন এবং ফরমালেন, হে বেলাল! ওমরের কাছে যাও। ওকে আমার সালাম দিও এবং বলিও বৃষ্টি হবে।ওমরকে এটাও বলিও যেন কিছুটা নমনীয়তা গ্রহণ করে(এটা হুযুর এজন্য বলেছেন যে হযরত ওমর ফারুক (রাদি আল্লাহু আনহু) দীনের ব্যাপারে ব্যাপারে খুবই কঠোর ছিলেন । হযরত বেলাল সপ্নে পাপ্ত নির্দেশ মোতাবেক হযরত ওমরের খেদমতে হাজির হলেন এবং হুযুরের সালাম ও পয়গাম পৌঁছালেন। হযরত ওমর এ সালাম ও পয়গাম পেয়ে খুবই কান্নাকাটি করলেন এবং খুব বৃষ্টি ও হলো। (শওয়াহেদুল হক ৬৭ পৃষ্ঠা) । উপরোক্ত কাহিনী থেকে বুঝা গেল যে,সাহাবায়ে কিরাম বিপদের সময় হুযুরের খেদমতে হাজির হতেন এবং সেখানেই সব সমাস্যার সমাধান।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: