মৌচাক কাটার মন্ত্র || মৌচাক কাটা হয় কীভাবে || মৌচাক কাটার কৌশল ও নিয়ম || মৌমাছির চাক কাটা ||
Автор: Fish Nature
Загружено: 2022-04-01
Просмотров: 1214
Описание:
মৌচাক কাটার মন্ত্র || মৌচাক কাটা হয় কীভাবে || মৌচাক কাটার কৌশল ও নিয়ম || মৌমাছির চাক কাটা || #মৌচাক#মৌচাক_কাটা#মৌমাছি_পালন#মৌমাছি#মধু
Facebook Page Follow : / fishnaturety
Facebook Page Follow : / fishnaturebd
Facebook Group : / 1248190958917650
#FISHNATURE#FishNature#FishNNATURE#fishnature#FISHNature#FishNATURE#bagdadallbd#techbesttips
মধু সংগ্রহের চূড়ান্ত পর্যায় নিয়ে এ উদ্যোক্তা বলেন, মৌয়াল দা বা কাঁচি দিয়ে চাক কেটে বালতিতে রাখেন। এরপর সে চাক থেকে মধু হাত দিয়ে চিপে আলাদা করা হয়। চাক কাটা হয়ে গেলে কিছুক্ষণ পর আবার তা বানাতে তৈরি শুরু করে মৌমাছি।
মৌমাছি পালন ফলিত প্রাণীবিজ্ঞান এর একটি শাখা। মৌমাছি কে তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে এনে মৌচাকের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করে আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পালন করাকেই মৌমাছি পালন বলা হয়। পালনের জন্য ভারতীয় জাতের মৌমাছি সবচেয়ে উপযোগী।[১] ছোট সোনালি বর্ণের ও সাদা ডোরাকাটা এ মৌমাছিরা গাছের গর্তে বা অন্য কোন গহবরে একাধিক সমান্তরাল চাক তৈরি করে বসবাস করে। গর্তে প্রবেশ পথের সঙ্গে চাকগুলো সমান্তরালভাবে সাজানো থাকে। মৌমাছিদের এরূপ বাসস্থানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তৈরি করা হয় কাঠের বাক্স। কাঠের মৌবাক্স মৌমাছি পালনই আধুনিক ব্যবস্থা।
মৌমাছির প্রজাতি
ভারত বর্ষে সাধারণত তিন প্রজাতির মৌমাছি পাওয়া যায়।
পাহাড়ী মৌমাছি: এরা আকারে সবচেয়ে বড়। বড় বড় গাছের ডালে, পাহাড়ের গায়ে এরা চাক বাঁধে। চাক প্রতি মধুর উৎপাদন প্রতিবারে গড়ে প্রায় ১০ কেজি। এরা পোষ মানে না তাই এই মৌমাছি দিয়ে মৌচাষ করা যায় না।
ভারতীয় মৌমাছি: এরা আকারে মাঝারি ধরনের। অন্ধকার বা আড়াল করা স্থান গাছের ফোকর, দেয়ালের ফাটল, আলমারি, ইটের স্তুপ ইত্যাদি স্থানে এরা চাক বাঁধে। চাক প্রতি মধুর উৎপাদন প্রতিবারে গড়ে প্রায় ৪ কেজি। এরা শান্ত প্রকৃতির। তাই এই মৌমাছি দিয়ে মৌচাষ করা যায়।
ক্ষুদে মৌমাছি: এরা আকারে সবচেয়ে ছোট। এরা ঝোপ জাতীয় গাছের ডালে, পাতায় ও শুকনো কাঠি প্রভৃতিতে চাক বাঁধে। চাকার আকার খুব ছোট। বাঁধে। চাক প্রতি মধুর উৎপাদন প্রতিবারে গড়ে প্রায় ২০০ গ্রাম । এরা শান্ত প্রকৃতির। তবে এক স্থানে বেশিদিন থাকে না।
মৌমাছির পরিবার
একটি মৌচাকে বা পরিবারে তিন শ্রেণীর মৌমাছি থাকে, যথা: (১) রাণী, (২) পুরুষ ও (৩) শ্রমিক মৌমাছি।
রাণী মৌমাছি (মাঝখানে)
শ্রমিক মৌমাছি
রাণী মৌমাছি: রাণী মৌমাছি সবচেয়ে বড় প্রকৃতির। এর পেট বেশ লম্বা ও প্রশস্ত এবং ডানা দুটো ছোট। একটি চাকে একটি মাত্র রাণী মৌমাছি থাকে। এর একমাত্র কাজ ডিম পাড়া। রাণী মৌমাছি জীবনে একবারই কিন্তু একাধিক পুরুষ মৌমাছির সঙ্গে মিলিত হয় আর গবেষকদের মতে সে সংখ্যা ৫০ টি পর্যন্ত হতে পারে। জন্ম নেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন রাণী কিছু পুরুষ ও শ্রমিক মৌমাছি নিয়ে আকাশে উড়ে যায়। মিলন শেষে রাণী শ্রমিকসহ চাকে ফিরে আসে। জীবনে একবার মিলিত হলে ও রাণী পর্যাপ্ত শুক্রাণু জমা রাখে তার দেহের ভিতর শুক্রাধাণীতে। রাণী দু,ধরনের ডিম পাড়ে-নিষিক্ত ডিম (শুক্রাণু মিশানো) ও অনিষিক্ত ডিম (শুক্রাণু অমিশানো)। রাণী কোন ধরনের ডিম পাড়বে তা তার ইচ্ছাধীন। নতুন রাণী তৈরী হবে নিষিক্ত ডিম থেকে। শ্রমিক মৌমাছির তত্ত্ববধানে এক বিশেষ ধরনের খাবার (রয়াল জেলী বা রাজসুধা) খেয়ে নতুন রাণী তৈরী হয়। এ খাবারের জন্য সে পরবর্তীতে ডিম পাড়তে সক্ষম হয় ও আয়ুষ্কাল বেড়ে যায়। একটি রাণী মৌমাছির আয়ুষ্কাল প্রায় ২/৩ বছর।
পুরুষ মৌমাছি: এরা মধ্যম আকৃতির । এদের চোখ বড়। কিন্তু এদের হুল নেই। এদের একমাত্র কাজ রাণীর সাথে মিলিত হওয়া । এরা খুব অলস প্রকৃতির । এমনকি এরা অনেক সময় নিজের খাবার নিজেরা গ্রহণ করে না। শ্রমিকেরা খাইয়ে দেয়। রাণীর সঙ্গে একাধিক পুরুষ মৌমাছি মিলিত হতে সক্ষম তবে মিলিত হওয়ার পর পুরুষের মারা যাওয়ার যে কথাটি প্রচলিত আছে গবেষকদের মতে সেটি একটি রসালো গল্পমাত্র[২] । পুরুষ মৌমাছির আয়ুষ্কাল প্রায় দেড়মাস থেকে দুই মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে।
শ্রমিক মৌমাছি:এরা সবচেয়ে ক্ষুদ্রাকৃতির। এদের চোখ ছোট, কিন্তু হুল আছে। রাণী ও পুরুষ বাদে অবশিষ্ট সকল সদস্যই শ্রমিক মৌমাছি। এরা নানা দলে ভাগ হয়ে চাকের যাবতীয় কাজ (যথা চাক নির্মাণ করা, ফুলের মিষ্টি রস ও পরাগরেণু সংগ্রহ করা, মধু তৈরী করা , চাকের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা, চাকে বাতাস দেওয়া চাক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা ইত্যাদি ) সম্পন্ন করে। এদের জন্ম নিষিক্ত ডিম থেকে। এদের আয়ু প্রায় একমাস।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: