পীরগাছায় জমে উঠেছে ঈদের বাজার
Автор: B24tv
Загружено: 2023-04-13
Просмотров: 192
Описание:
জমে উঠেছে ঈদের বাজার, ক্রেতারা বলছেন দাম বেশি
রাজীব মুন্সী পীরগাছা রংপুর প্রতিনিধি
পীরগাছাতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। মহামারি করোনার প্রকোপে গত কয়েক বছর ঈদের বাজার চাঙ্গা না থাকলেও এবার ব্যতিক্রম। মার্কেট ও শপিংমলগুলোতে দুপুরের পর উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে। তবে পণ্যসামগ্রীর দাম আগের বছরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।
ঈদকে কেন্দ্র করে অতিরিক্ত দাম নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তারা ।
পীরগাছা বাজার ,বিসিমল্লাহ সুপার মার্কেট, রাজা নিউ মার্কেট, মমতাজ মার্কেট সহ বেশ কয়েক টি মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, রমজানের শুরুর পর থেকে ক্রেতাদের উপস্থিতি কম থাকলেও বর্তমানে তা বেড়েছে। নিজেদের পছন্দের জামা-কাপড়, জুতা নিতে বিভিন্ন দোকানে ভিড় করছেন ক্রেতারা। তবে দাম বেশি হওয়ায় একাধিকবার মার্কেটে এসেও নিজের পছন্দের শপিং করতে পাচ্ছেন না অনেকেই। তারপরও নিজের পছন্দের পণ্য ঈদের আগে কিনবেন বলে জানান তারা
পীরগাছাতে বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে রংপুর জেলা শহরের প্রতিটি বিপণিবিতানে কেনাকাটার ধুম পড়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাকে সরগরম প্রতিটি জামা-কাপড়ের দোকান।
বেচাকেনা জমে ওঠায় খুশি বিক্রেতারাও। নতুন জামা-কাপড় ও জুতার পাশাপাশি কসমেটিকস্ দোকানগুলোতেও ভিড় দেখা গেছে। তবে সব পণ্যের দামই দোকানিরা অনেক বেশি নিচ্ছেন– এমন অভিযোগ ক্রেতাদের।
গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন দোকানে দেওয়া হয়েছে নির্দিষ্ট মূল্যের অফার।ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়,
রমজানের শুরুর দিকে মার্কেটে বেশি বিক্রি হয় শিশু ও নারীদের জামা-কাপড়। ঈদ যতই এগিয়ে আসে এসব পণ্যের বিক্রিও ততই বাড়ে।
বিসমিল্লাহ সুপার মার্কেটের ব্যবসায়ী ছোট বাবু বলেন, ‘সাধারণত শবে বরাতের পর থেকেই আমাদের ঈদের বিক্রি শুরু হয় তবে এ বছর একটু দেরিতেই শুরু হয়েছে। প্রথম কয়েকদিন অনেক ক্রেতা শুধু জামাকাপড় দেখেন এবং দাম শোনেন। সাধারণ সময়ে আমার দোকানে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা বিক্রি হয় রোজার শুরু থেকে এখন প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ঈদ যত ঘনিয়ে আসবে বিক্রির পরিমাণও তত বাড়বে।একই মার্কেটের আরেক ব্যবসায়ী কনক চৌহান বলেন, ‘করোনার কারণে গত কয়েক ঈদে লোকসানে ছিলাম। এবার করোনার প্রকোপ নেই। কাস্টমাররাও স্বাচ্ছন্দ্যে মার্কেটে আসছেন। আশা করি, করোনার লোকসান এবার পুষিয়ে উঠতে পারবো।’
একই মার্কেটে কথা হয় কোহিনুর বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘১০ হাজার টাকা নিয়ে এসেছি শপিং করতে। দুই মেয়ের আর আমার জামা কেনাতেই সব টাকা শেষ। আজ জুতা কিনতে পারিনি। পরে আবার এসে জুতা কিনবো।’
এদিকে, জেলার সর্বত্র পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ সুপার তিনি বলেন, ‘জেলার আটটি উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সব শপিংমল ও বিপণিবিতানের সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া সাদা পোশাকেও পুলিশের একাধিক দল মাঠে কাজ করছে। ঈদকে সামনে রেখে পীরগাছায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক রয়েছে বলেন পীরগাছা থানার অফিসার ইনচাজ ‘
#রাতের_সংবাদ #ঈদের বাজার
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: