দুবলহাটি রাজবাড়ীর অদ্ভুত ইতিহাস আজ পর্যন্ত কেউ জানে না!! double hati Rajbari !! Swopnobaz traveler
Автор: Swopnobaz Traveler
Загружено: 2025-11-14
Просмотров: 10
Описание:
দুবলহাটী রাজবাড়ী প্রায় দুইশত বছরের প্রাচীন স্থাপনা। নওগাঁ জেলা সদর হতে আনুমানিক সাত কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে দুবলহাটি রাজবাড়ি অবস্থিত। দুবলহাটি রাজারা স্বীয় আবাসিকতা ও রাজকার্য পরিচালনার জন্য দুবলহাটিতে নির্মাণ করেন দ্বিতল বিশিষ্ট এক সুদৃশ্য ও সুবিশাল রাজপ্রাসাদ। তৎকালীন জামিদার রাজা হরনাথ রায় চৌধুরীর সময়ে এই বাড়িটির ব্যাপক উন্নতি সাধন হয়। দুবলহাটির জমিদারী ছিল সিলেট, দিনাজপুর, পাবনা, বগুড়া, রংপুর ও ভারত এর কিছু অংশে
সম্পাদনা
স্থানীয় ঐতিহাসিকদের মতে রঘুনাথ নামের এক ব্যক্তি এ এলাকায় লবণ ও গুড়ের ব্যবসা করতেন। তিনি দীঘলি বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত খয়রা নদী দিয়ে নৌকা যোগে দুবলহাটিতে ব্যবসার জন্য আসেন (বর্তমানে নদীর অসত্মিত্ব আর নেই)। তিনি প্রায় প্রতিরাতে স্বপ্ন দেখতেন তাঁকে কে যেন বলছে, “তুই যেখানে নৌকা বেঁধেছিস সেখানে জলের নিচে রাজ রাজেশ্বরী দেবীর প্রতিমা আছে। সেখান থেকে তুলে স্থাপন কর।” রঘুনাথ একদিন ভোরবেলা জলে নেমে দেখলেন সত্যিই সেখানে রাজ রাজেশ্বরীর প্রতিমা আছে। তিনি প্রতিমাটি জল থেকে তুলে একটি মাটির বেদী তৈরি করে প্রতিষ্ঠা করলেন। এরপর তার ব্যবসায় ব্যাপক উন্নতি হতে থাকে।
অন্য আরেক ঐতিহাসিকদল মনে করেন, দুবলহাটি জমিদার বংশের প্রতিষ্ঠাতা জগতরাম একজন লবণ ব্যবসায়ী, বাণিজ্য উপলক্ষে দুবলহাটির কাছের গ্রামে এসে বসবাস শুরু করেন এবং বিল অঞ্চলের ইজারা পত্তন গ্রহণ করেন। ধীরে ধীরে তারা প্রচুর জমির মালিক হন। কথিত আছে যে, এই অঞ্চলে তেমন কোন ফসল উৎপন্ন না হওয়ায় ভুমা মহল অজুহাতে দুবলহাটির জমিদার কই মাছ দিয়ে কর পরিশোধ করতেন। মাত্র ২২ কাহন কই মাছ কর হিসেবে দিতেন। রঘুনাথের বিত্ত-বৈভবের খবর পৌঁছে যায় মোগল দরবারে। মোগল দরবারের নির্দেশে তাকে ডেকে পাঠানো হয় মুর্শিদাবাদ নবাবের দরবারে। নবাব তাকে রাজস্ব প্রদানের নির্দেশ জারি করেন। তিনি নবাবকে জানান, তিনি যে এলাকায় থাকেন সেখানে শুধু জল আর জল। কোন ফসল হয় না। তবে বড় বড় কৈ মাছ পাওয়া যায়। বিষয় বুঝতে পেরে নবাব তাকে প্রতি বছর রাজস্ব হিসাবে ২২ কাহন কৈ মাছ প্রদানের নির্দেশ দেন।[৬][৭]
১৮৯২ খ্রিষ্টাব্দ এর দিকে জমিদারি প্রথা বিলুপ্তি হওয়ার পর রাজা হরনাথ রায় সপরিবারে চলে যান ভারতে। রাজবংশের স্মৃতিস্বরূপ থেকে যায় বিশাল সুরম্য অট্টালিকা দুবলহাটি রাজবাড়ী। পরবর্তীতে এটি সরকারি সম্পদ হিসেবে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ নিজেদের অধীনে নেয়
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: