সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান। ১০ম অধ্যায়। বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা
Автор: Sazzad's Math & Science
Загружено: 2020-04-08
Просмотров: 1490
Описание:
#বিজ্ঞান #আধান
Hand Note Link: https://drive.google.com/folderview?i...
Facebook Link: https://www.facebook.com/profile.php?...
এক শীতের সকালে সৌরভ তার প্লাস্টিকের চিরুনীটি হাতে নিল চুল আচড়ানোর জন্য। কিন্তু চুল আঁচড়ানোর আগে সৌরভ চিরুনীটিকে তার উলের পুলওভারের সাথে কিছুক্ষণ ঘষে নিল। এবার চুল আচড়াতে গেলে সে বিস্ময়ের সাথে লক্ষ করল যে ঐ চিরুনী দিয়ে চুল আঁচড়ানো যাচ্ছে না, চুলগুলো সব খাড়া হয়ে গেছে যেন পরস্পরকে বিকর্ষণ করে দূরে ঠেলে দিচ্ছে। সৌরভ এখন চিরুনীটিকে টেবিলের কাছে আনতেই দেখতে পেল যে, টেবিলের উপর পড়ে থাকা টুকরো কাগজগুলোকে চিরুনীটি আকর্ষণ করছে। সৌরভের মত এ রকম অভিজ্ঞতা হয়তো তোমাদের অনেকেরই হয়েছে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা দেখি যে আমাদের চারপাশের অনেক জিনিসই সৌরভের চিরুনীর মত আচরণ করে।
করে দেখ : তোমার প্লাস্টিকের স্কেলটিকে তোমার শুকনো চুলের সাথে কিছুক্ষণ ঘষে কতগুলো কাগজের টুকরোর কাছে ধর।
আমরা দেখি যে, কোনো বস্তু বিশেষ অবস্থায় অন্য বস্তুকে আকর্ষণ করে বা তড়িৎগ্রস্থ বা আহিত হয় অর্থাৎ বস্তুতে তড়িতের উৎপত্তি হয়। এই তড়িৎ যেখানে উৎপন্ন হয় সেখানেই থাকে বলে একে স্থির তড়িৎ বলা হয়। এখন দেখা যাক, তড়িৎগ্রস্থ বা আহিত হওয়া বলতে আমরা কী বুঝি ?
আমরা জানি প্রত্যেক পদার্থ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এদেরকে পরমাণু বলে। প্রত্যেক পদার্থের পরমাণু, নিউক্লীয়াসের চারদিকে ঘূর্ণায়মান ইলেকট্রন দ্বারা গঠিত। নিউক্লীয়াসের মধ্যে দুই ধরণের কণা থাকে-প্রোটন ও নিউট্রন। পদার্থ সৃষ্টিকারী মৌলিক কণাসমূহের (ইলেক্ট্রন ও প্রোটন) মৌলিক ও বৈশিষ্ট্যমূলক ধর্মই হচ্ছে আধান বা চার্জ। ইলেকট্রনের আধানকে ঋণাত্মক এবং প্রোটনের আধানকে ধনাত্মক ধরা হয়। নিউট্রন তড়িৎ নিরপেক্ষ অর্থাৎ এতে কোনো আধান নেই। একটি প্রোটনে আধানের পরিমাণ ইলেকট্রনের আধানের সমান। স্বাভাবিকভাবে একটি পরমাণুতে ইলেকট্রনের সংখ্যা প্রোটনের সংখ্যার সমান থাকে। ফলে একটা গোটা পরমাণুতে কোনো তড়িৎ ধর্ম প্রকাশ পায় না। বিভিন্ন পদার্থের পরমাণুতে প্রোটন ও ইলেকট্রনের সংখ্যা বিভিন্ন হয়।
কোনো পরমাণুতে যতক্ষণ পর্যন্ত ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত তা নিস্তড়িৎ বা তড়িৎ নিরপেক্ষ থাকে। কিন্তু পরমাণুতে এদের সংখ্যা সমান না হলে পরমাণু তড়িৎগ্রস্থ হয় অর্থাৎ আহিত হয়। কোনো পরমাণুতে ইলেকট্রনের সংখ্যা কমে গেলে প্রোটনের আধিক্য দেখা দেয়। এ অবস্থাকে বলা হয় ধনাত্মক আধানে আহিত হওয়া। আবার এই বিচ্ছিন্ন ইলেকট্রন অপর কোনো পরমাণুর সাথে যুক্ত হলে সে পরমাণুতে প্রোটনের চেয়ে ইলেকট্রনের সংখ্যা বেড়ে যায়, ফলে ঋণাত্মক আধানে আহিত হয়। পরমাণুতে ইলেকট্রনের সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে কম বা বেশি হওয়াকে আহিত হওয়া বলে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: