পান্ডবা নির্জলা একাদশী পালনের নিয়ম মাহাত্ম্য ২০২০ nirjala ekadashi 2020 bhim vrat katha in bengali
Автор: Krishna Bhavnamrito [ কৃষ্ণভাবনামৃত ]
Загружено: 2020-05-30
Просмотров: 94909
Описание:
পান্ডবা নির্জলা একাদশী পালনের নিয়ম ও মাহাত্ম্য ব্রত কথা ২০২০ bhim nirjala ekadashi 2020 vrat katha bengali iskcon lecture পান্ডবা নির্জলা একাদশী ব্রত পালনের নিয়ম ও মাহাত্ম্য কথা ২০২০ This iskcon nirjala ekadashi 2020 bengali video about bhim ekadashi or pandava nirjala ekadashi vrat katha mahatmya lecture by madan mohanananda das prabhu iskcon in bangla . This nirjala ekadashi 2020 pravachan also cover why this ekadashi nirjala ? Why this nirjala ekadashi name pandaba ekadashi ? what is the meaning of nirjala in bengali
#ekadashi2020 #নির্জলাএকাদশী #nirjalaekadashi2020
পান্ডবা নির্জলা একাদশী 2020
শুরু - 2 জুন 2020 মঙ্গলবার
পারন - 3 জুন 2020 (বুধ) 04:51 - 09:07
bhim ekadashi 2020 or pandava nirjala ekadashi 2020 vrat katha
Begin fasting - 2 June 2020 (Tue)
Break - 3 June 2020 (Wed) 04:51 - 09:07
The Story of Pandava Nirjala Ekadashi: Once Bhimasena, the younger brother of Maharaja Yudhishthira, asked the great sage Shrila Vyasadeva, the grandfather of the Pandavas, if it is possible to return to the spiritual world without having observed all the rules and regulations of the Ekadashi fasts. Oh Bhimasena, after this Ekadashi fast and donating the recommended items according to his ability, the devotee should feed brahmanas and thereafter honour prasadam silently." Shrila Vyasadeva concluded, "I strongly urge you to fast on this auspicious, purifying, sin-devouring Dwadashi in just the way I have outlined. Thus you will be completely freed of all sins and reach the supreme abode." Thus ends the narration of the glories of Jyeshtha-shukla Ekadashi, or Bhimaseni-nirjala Ekadashi, from the Brahma-vaivarta Pura.
পান্ডবা নির্জলা একাদশী 2020
শুরু - 2 জুন 2020 মঙ্গলবার
পারন - 3 জুন 2020 (বুধ) 04:51 - 09:07
উভয় পক্ষের একাদশী দিনে ভোজন না করে উপবাস করবে। দ্বাদশী দিনে স্নান করে শুচিশুদ্ধ হয়ে নিত্যকৃত্য সমাপনের পর শ্রীকৃষ্ণের অর্চন করবে। এরপর ব্রাহ্মণদেরকে প্রসাদ ভোজন করাবে। অশৌচাদিতেও এই ব্রত কখনও ত্যাগ করবে না। যে সকল ব্যক্তি স্বর্গে যেতে চায়, তাদের সারাজীবন এই ব্রত পালন করা উচিত। পাপকর্মে রত ও ধর্মহীন ব্যক্তিরাও যদি এই একাদশী দিনে ভোজন না করে, তবে তারা যমযাতনা থেকে রক্ষা পায়। শ্রী ব্যাসদেবের এসব কথা শুনে গদাধর ভীমসেন অশ্বথ্থ পাতার মতো কাঁপতে কাঁপতে বলতে লাগলেন--হে মহাবুদ্ধি পিতামহ! মাতা কুন্তী, দ্রৌপদী, ভ্রাতা যুধিষ্ঠির, অর্জুন, নকুল, সহদেব এরা কেউই একাদশীর দিনে ভোজন করে না। আমাকেও অন্নগ্রহণ করতে নিষেধ করে। কিন্তু দুঃসহ ক্ষুধাযন্ত্রণার জন্য আমি উপবাস করতে পারি না। ভীমসেনের এই কথায় ব্যাসদেব বলতে লাগলেন--যদি স্বর্গাদি দিব্যধাম লাভে তোমার একান্ত ইচ্ছা থাকে, তবে উভয় পক্ষের একাদশীতে ভোজন করবে না। তদুত্তরে ভীমসেন বললেন--আমার নিবেদন এই যে, উপবাস তো দূরের কথা, দিনে একবার ভোজন করে থাকাও আমার পক্ষে অসম্ভব। কারণ আমার উদরে 'বৃক' নামে অগ্নি রয়েছে। ভোজন না করলে কিছুতেই সে শান্ত হয় না। তাই প্রতিটি একাদশীর পালনে আমি একেবারেই অপারগ। হে মহর্ষি! বছরে একটিমাত্র একাদশী পালন করে যাতে আমি দিব্যধাম লাভ করতে পারি এরকম কোন একাদশীর কথা আমাকে নিশ্চয় করে বলুন। তখন ব্যাসদেব বললেন--জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথিতে জলপান পর্যন্ত না করে সম্পূর্ণ উপবাস করবে। তবে আচমনে দোষ হবে না। ঐ দিন অন্নাদি গ্রহণ করলে ব্রত ভঙ্গ হয়। একাদশীর দিন সূর্যোদয় থেকে দ্বাদশীর দিন সূর্যাস্ত পর্যন্ত জলপান বর্জন করলে অনায়াসে বারোটি একাদশীর ফল লাভ হয়। এরূপ একাদশী পালনে যে প্রকার পুণ্য সঞ্চিত হয়, এখন তা শ্রবন কর। সারাবছরের সমস্ত একাদশীর ফলই এই একটিমাত্র ব্রত উপবাসে লাভ করা যায়। শঙ্খ, চক্র, গদা, পদ্মধারী ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আমাকে বলছেন--'বৈদিক ও লৌকিক সমস্ত ধর্ম পরিত্যাগ করে যারা একমাত্র আমার শরণাপন্ন হয়ে এই নির্জলা একাদশী ব্রত পালন করে তারা সর্বপাপ মুক্ত হয়।' হে ভীমসেন! তোমাকে বহু কথা বলার আর প্রয়োজন কি? তুমি উভয় পক্ষের একাদশীতে ভোজন করবে না। যদি তাতে অসমর্থ হও তবে জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীতে অবশ্যই নির্জলা উপবাস করবে। এই একাদশী ব্রত ধনধান্য ও পুণ্যদায়িনী। যমদূতগন এই ব্রত পালনকারীকে মৃত্যুর পরও স্পর্শ করতে পারে না। পক্ষান্তরে বিষ্ণুদূতগন তাঁকে বিষ্ণুলোকে নিয়ে যান। শ্রী ভীমসেন ঐদিন থেকে নির্জলা একাদশী ব্রত পালন করতে থাকায় এই একাদশী 'পান্ডবা নির্জলা বা ভীমসেনী একাদশী' নামে প্রসিদ্ধ হয়েছে। এই নির্জলা একাদশী তিথিতে পবিত্র তীর্থে স্নান, দান, জপ, কীর্তন ইত্যাদি যা কিছু মানুষ করে তা অক্ষয় হয়ে যায়। যে ব্যক্তি ভক্তি সহকারে এই একাদশী মাহাত্ম্য পাঠ বা শ্রবণ করেন তিনি বৈকুণ্ঠধাম প্রাপ্ত হন।
সংকল্প মন্ত্র :
একাদশ্যাং নিরাহার: স্থিত্বা ওহম অপরেহহনি
ভক্ষামি পুণ্ডরীকাক্ষ শরনং মে ভাবাচ্যুত
একাদশীর পারণ মন্ত্র :
অজ্ঞান তিমিরান্ধস্য ব্রতে নানেব কেশব
প্রসীদ সুমুখ নাথ জ্ঞান দৃষ্টি প্রদো ভব
যদি এই ভিডিওটি আপনাদের ভালো লাগে তবে অবশ্যই চ্যানেলটি সাবস্কাইব করুন ।ভিডিওটি LIKE ও শেয়ার করুন।
সাবস্কাইব - https://bit.ly/2ClL1cO
If you want more video SUBSCRIBE This Channel and don't forget to LIKE & COMMENT. → SUBSCRIBE https://bit.ly/2ClL1cO
আচমন করার নিয়ম ও মন্ত্র - • আচমন করার নিয়ম পদ্ধতি মন্ত্র বিধি অর্থ কি...
তিলক ধারন করার নিয়ম ও মন্ত্র - • তিলক ধারন করার পরার নিয়ম ও মন্ত্র tilak m...
তুলসী পাতা তোলার নিয়ম ও চয়ন মন্ত্র - • তুলসী গাছের পাতা তোলার ছেড়ার চয়ন মন্ত্র ...
একাদশী পারনের নিয়ম ও মন্ত্র - / wcyww-vkgi
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: