দেশি মোরগ পালন কতটা লাভজনক? খুব কম খরচে দেশি মুরগির খামার , Egg hatching without incubator,
Автор: Youngest Farmer
Загружено: 2021-08-09
Просмотров: 1229
Описание:
দেশি মোরগ পালন কতটা লাভজনক? খুব কম খরচে দেশি মুরগির খামার , Egg hatching without incubator .
দেশী মুরগী পালন পদ্ধতি :
দেশি মুরগি পালন করবেন কেনঃ
এই দেশীয় পাখিগুলি পরিবারকে কয়েকটি ডিম এবং মাঝে মধ্যে ঘরের ব্যবহারের জন্য, বার্টার হিসাবে বা বিক্রয়ের জন্য সরবরাহ করে। তাদের মাংস এবং ডিম খাঁটি জাতের তুলনায় স্বাদযুক্ত এবং বেশি মজাদার বলে দাবি করা হয়। সুতরাং, তাদের ধীর বৃদ্ধি এবং ছোট আকার সত্ত্বেও, তারা আরও ব্যয়বহুল। পূর্ণ আকার (১-১.৫ কিলোগ্রাম) পেতে তাদের এক বছর সময় লাগে। দেশি মুরগি ১ বছরে ৩০-৫০ টি ডিম দেয়। ডিমগুলি ছোট ।দেশি মুরগি ডিম ও গোশত পরিবারের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। অল্প টাকা বিনিয়োগ করে অধিক আয় করা যায়। মুরগির বিষ্ঠা দিয়ে জৈব সারের তৈরী করা যায়। দেশি মুরগি পোকা-মাকড় খেয়ে তা দমন করতে সহায়তা করে। বাজার সম্ভাব স্থানীয় বাজার ছাড়াও বড় বড় হাট-বাজারে মুরগি বিক্রি করা যায়। মুরগির ডিম প্রতিবেশীদের কাছে, স্থানীয় দোকানে বা বাজারে পাইকারি বা খুচরা বিক্রি করা যায়। এছাড়া থানা সদরের হোটেলগুলোতেও ডিম বিক্রি করা যায়।
খাবারঃ
বাড়ির প্রতিদিনের বাড়তি বা বাসী খাদ্য যেমন ফেলে দেওয়া ভাত, তরকারি, ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গম, ধান, পোকামাকড়, শাক সবজির ফেলে দেওয়া অংশ, ঘাস, লাতা পাতা, কাঁকর, পাথর কুচি ইত্যাদি মুরগি কুড়িয়ে খায়।
রোগ সমূহ্যঃ
রাণীক্ষেত রোগ ।
গামবোরা রোগ ।
পুলোরাম রোগ ।
বসন্ত রোগ ।
ফাউল কলেরা রোগ ।
হিট স্ট্রোক রোগ ।
আমাশয় রোগ ইত্যাদি ।
হাঁস মুরগির সকল রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এগ্রো হ্যাভেন বিডি .কম ভিজিট করতে পারেন ।
রাণীক্ষেত রোগের লক্ষণ সমূহঃ-
সাদা চুনের মত পাতলা মল ত্যাগ করে।
ঘাড় বেঁকে যায়, কখনও কখনও একই স্থানে দাঁড়িয়ে চক্রাকারে ঘুরতে থাকে।
নাক দিয়ে সর্দি ও মুখ দিয়ে লালা ঝরে।
শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং হা করে নিঃশ্বাস নেয়।
মাথা নিচু ও চোখ বন্ধ করে ঝিমাতে থাকে।
মুরগী দূর্বল হয়ে ঠোঁট ও বুক মাটিতে লাগিয়ে বসে পড়ে।
মুরগী খাওয়া বন্ধ করে দেয়।
পরিচর্যাঃ
দেশি মুরগি পরিচর্যার জন্য সময় বা লোকজনের তেমন দরকার পড়ে না। তারপরও কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয়। সকালে মুরগির ঘর খুলে কিছু খাবার দিতে হবে। সন্ধ্যায় মুরগি ঘরে ওঠার আগে আবার কিছু খাবার দিতে হবে। ঘরে উঠলে দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।মুরগির পায়খানা ঘরের মেঝেতে যেন লেপ্টে না যায় সেজন্য ঘরের মেঝেতে ধানের তুষ, কাঠের গুঁড়া ২.৫ সে.মি. (১ ইঞ্চি) পুরু করে বিছাতে হবে। পায়খানা জমতে জমতে শক্ত জমাট বেঁধে গেলে বারবার তা উলট-পালট করে দিতে হবে এবং কিছুদিন পর পর পরিষ্কার করতে হবে। এ পদ্ধতিতে দেশি মোরগ পালন করা গেলে প্রায় তেমন কোন খরচ ছাড়াই ভাল একটা মুনাফা পাওয়া যাবে।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: