বিলুপ্তির পথে সৌন্দর্যে খচিত পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি । Pakutia Zamindar Bari । নাগরপুর টাঙ্গাইল
Автор: AK Blog
Загружено: 2025-12-02
Просмотров: 133
Описание:
AK Blog.
Hi Viewers,
Welcome to "AK Blog" channel & this video. If you like this video please like, comment and share it with your friends. If you are new to my channel, stay tuned by subscribing to the channel.
Thank you.
AK Blog.
=================================================
Follow us:--
Facebook :-- https://www.facebook.com/kashem.moham...
Linkedin :-- / ln-abul-kashem-948845116
Penterest :-- / akashem608
X.com :-- https://x.com/AbulAkashem608
================================================
☘️🌿পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি (Pakutia Zamindar Bari)🌿☘️🌺
👉👉পাকুটিয়া জমিদার বাড়ীটি টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার ধলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ী। তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে রামকৃষ্ণ সাহা মন্ডল ইংরেজদের কাছ থেকে জমিদারিত্ব ক্রয় করে পাকুটিয়ায় জমিদারী শুরু করেন। এই জমিদার রামকৃষ্ণ সাহা মন্ডল ছিলেন এক ধনাঢ্য পরিবারের ব্যক্তি।
রামকৃষ্ণ সাহা মণ্ডলের ছিলো দুই ছেলে, বৃন্দাবন চন্দ্র মণ্ডল ও রাধা গোবিন্দ মণ্ডল। রাধা গোবিন্দ মণ্ডল ছিল নিঃসন্তান, অন্যদিকে বৃন্দাবন চন্দ্র মণ্ডলের ছিল তিন ছেলে। এরা হলো- ব্রজেন্দ্র মোহন মণ্ডল, উপেন্দ্র মোহন ও যোগেন্দ্র মোহন মণ্ডল। নিঃসন্তান রাধা গোবিন্দ মণ্ডল তাঁর ভাই বৃন্দাবন চন্দ্র মণ্ডলের মেজ ছেলে উপেন্দ্র মোহন রায়কে দত্তক নেন।
১৯১৫ইং সালের ১৫ই এপ্রিল প্রায় ১৫ একর এলাকা জুড়ে তিন ভাইয়ের নামে উদ্ভোদন করা হয়া তিনটি প্যালেস বা অট্টালিকা এবং তা ছিলো পাশাপাশি। তখন থেকে জমিদার বাড়িটি তিন মহলা বা তিন তরফ নামে পরিচিত। প্রতিটি বাড়ীর মাঝ বরাবর মুকুট হিসাবে লতা ও ফুলের অলংকরণে কারুকার্য মন্ডিত পূর্ণাঙ্গ দুই সুন্দরী নারী মূর্তি রয়েছে। এবং প্রতিটি মহলের রয়েছে নিজস্ব সৌন্দর্য। দুই নারী মূর্তির ঠিক মাঝখানে রয়েছে একটি নীল ময়ূর। রেলিং টপ বা কার্নিশের উপর রয়েছে বিভিন্ন ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে থাকা অসংখ্য সুন্দর সুন্দর ছোট আকৃতির নারী মূর্তি। কালের প্রবাহে তার অনেকটাই নষ্ট হয়ে গেলেও কিছু কিছু অংশ এখন টিকে আছে।
এই অট্টালিকা গুলো পাশ্চাত্য শিল্প সংস্কৃতির এক অনন্য সৃষ্টি, যার লতাপাতার চমৎকার কারুকাজ গুলো মুগ্ধ করার মতো। এছাড়া পূজা মন্ডপের শৈল্পিত কারুকাজ শতবছর পর এখনও পর্যটককে মুগ্ধ করে।
তিন ভাই নিজেদের প্যালেস তৈরীর পর ১৯১৬ইং সালে তাঁরা তাদের পিতা বৃন্দাবন চন্দ্র মণ্ডল এবং কাকা রাধা গোবিন্দ মণ্ডলের যৌথ নামে বৃন্দাবন চন্দ্র রাধা গোবিন্দ উচ্চ বিদ্যালয় (বিসিআরজি) প্রতিষ্ঠা করেন।
জমিদার বাড়ির সামনে বিশাল মাঠ আর মাঠের একপাশে রয়েছে টিনের তৈরি দ্বিতল নাচঘর যা নাট মন্দির নামে পরিচিত। সেকালে পূজার সময় ও পূজার পরেও নাচে-গানে মুখর থাকত এই নাট মন্দির। টিনের তৈরি চৌচালা এই ঘরটি আকারে যেমন বড় তার গঠনও অভিনব। জমিদার বাড়ির পশ্চিম দক্ষিণ দিকে আছে একটি মন্দির বা পূজামণ্ডপ। একসময় কলকাতা থেকে নামকরা সব কারিগর এসে দেবী দূর্গার মূর্তি তৈরি করতো। মণ্ডপটি বেশ কারুকার্যময়।
জমিদার বাড়ির পেছনে একটি দীঘি রয়েছে এবং দীঘির পাশে রয়েছে একসাথে তিনটি টাট্টিখানা। বাড়িটিতে আছে দু’টি পরিত্যক্ত কূপ। তাদের একটি আবার প্রাচীর ঘেরা। সম্ভবত জমিদারি আমলে জমিদার গিন্নিরা এখানে স্নান বা গোসল করতেন। আজ আর সেই দিন নাই। কালের প্রবাহে মলিন হয়ে গেছে সব কিছু।
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পরে জমিদারি প্রথা বাতিল হয় এবং তৎকালীন সরকার কর্তৃক জমিদারদের পুরো সম্পদ অধিগ্রহণ করা হয়। পরে ১৯৬৭ সালে পাকুটিয়া জমিদার বাড়িতেই প্রতিষ্ঠা করা হয় বিসিআরজি ডিগ্রী কলেজ।
এই জমিদাররা সকলেই ছিলেন প্রজাপ্রিয়। তাদের দ্বারা প্রজাদের কোন অত্যাচার তেমন কোনো কাহিনী জানা যাইনি। তাবে জমিদার বাড়ির সামনে দিয়ে প্রজাদের জুতা পায়ে বা ছাতা মাথায় চলাচল নিষেধ ছিলো বলে জানা যায় ।
#Pakutia_Zamidar_Bari #Tangail
#Travel #TravelVlog #Wanderlust #TravelGram #Adventure #TravelTips
#Explore #TravelBlogger #TravelGoals
#Tourism #Vacation #TravelDiaries
#TravelPhotography #TravelGuide
#WorldTravel #tour #pakutia
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: