হযরত আদম (আ.) জান্নাতে কতদিন ছিলেন ? l মুহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত।
Автор: মুহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত
Загружено: 2023-12-09
Просмотров: 3285
Описание:
হযরত আদম (আ.) জান্নাতে কতদিন ছিলেন l
ভয়েসঃ আশিক রহমান।
সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারঃ শামীম খান বাদল।
রেকোর্ডিং স্টূডিওঃ ঢাকা স্টূডিও।
এডিটরঃ জাহেদুল রহমান।
থাম্বনেইলঃ রশীদ রায়হান।
আমাদের চ্যানেলে 4k Video quality এবং HD sound quality তে একজন আদর্শ মানুষের জীবন কেমন হওয়া উচিৎ, ইতিহাসের শিক্ষনীয় ঘটনা এবং ইসলামী জীবন বিধান সম্পর্কে জানতে পারবেন।
#মুহাম্মদ(সাঃ)
#ইসলামিক_ভিডিও
#আদম(আ.)
#জান্নাত
একটি ঘন্টা দুনিয়ার একশত ত্রিশ বছরের সমান
কোরআন পাকের বিভিন্ন স্থানে কোন কোন নবী (আ.) সম্পর্কে এমন কিছু ঘটনার বর্ণনা রয়েছে, যা থেকে বাহ্যিক ভাবে প্রতীয়মান হয় যে, তাঁদের দারাও পাপ সংঘটিত হয়েছে, কিন্তু এ ধরণের ঘটনাবলী সম্পর্কে উম্মতের সর্বসম্মত অভিমত এই যে, কোন ভূল বুঝাবুঝি কিংবা অনিচ্ছাকৃত কারনে নবীদের দ্বারা এ ধরনের কাজ সংঘটিত হয়েছে, কোন নবী (আ.) জেনে শুনে কিংবা ইচ্ছাকৃত ভাবে আল্লাহ পাকের হুকুমের পরিপন্থী কোন কাজ করেন নি। তাঁদের থেকে ঘটমান ত্রুটি গুলো ইজতেহাদগত ও অনিচ্ছাকৃত এবং তা ক্ষমার যোগ্য। শরীয়তের পরিভাষায় একে পাপ বলা চলে না।
কিন্তু যেহেতু আল্লাহ পাকের দরবারে নবীগণের স্থান ও মর্যাদা অত্যন্ত উঁচু স্তরে, এবং যেহেতু মহান ব্যক্তি বর্গের দ্বারা ক্ষুদ্র ত্রুটি বিচ্যুতি সংগঠিত হলেও তাকে অনেক বড় মনে করা হয়। সেহেতু কোরআনে কারীমে এ ধরনের ঘটনাবলীকে অপরাধ ও পাপ বলে অভিহিত করা হয়েছে।
অতঃপর হযরত আদম (আ.) এর ভূল সম্পর্কে তফসীর বিদগন বহু কারণ বর্ণনা করেছেন এবং বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন, যথা :
হযরত আদম (আ.) কে যখন নিষেধ করা হয়েছিল তখন একটি নির্দিষ্ট গাছের প্রতি ইঙ্গিত করেই তা করা হয়েছিল। কিন্তু তাতে শুধু মাত্র সে গাছটিই উদ্দেশ্য ছিল না। বরং সে জাতীয় যাবতীয় গাছও এর অন্তর্ভূক্ত ছিল। কিন্তু হয়ত হযরত আদম (আ.) এর এ ধারণা হয়েছিল যে, যে গাছের প্রতি ইঙ্গিত করে নিষেধ করা হয়েছিল, উক্ত নিষেধাজ্ঞা শুধুমাত্র ঐ বিশেষ গাছটিতেই সীমাবদ্ধ। ঐ জাতীয় অন্য যে সমস্ত গাছ গুলো আছে তার কাছে যাওয়াতে এবং ফল খাওয়াতে কোন অসুবিধা নেই। এজন্য তিনি ঐ ইঙ্গিত কৃত গাছ থেকে বিরত ছিলেন এবং ঐ জাতীয় অন্য কোন গাছের ফল খেয়ে ফেলেন।
এমনও হতে পারে যে, শয়তান তাঁর অন্তরে এ প্রবঞ্চনা সঞ্চারিত করেছিল যে, এ গাছ সম্পর্কিত নিষেধাজ্ঞা সৃষ্টির সূচনা লগ্নের সাথে সম্পৃক্ত, পরবর্তী সময়ের জন্য সেবিধি নিষেধ কার্য কর নয়।
এখানে সম্ভাব্য আরো যে সমস্ত ব্যাখ্যা হতে পারে বিভিন্ন কিতাবের বর্ণনা অনুযায়ী তাহল নিম্নরূপঃ
হযরত আদম (আ.) থেকে ভূল সংঘটিত হওয়ার আগেই আল্লাহ তায়ালা ফরেশতাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেনঃ
انی جاعل فی الارض خليفة - الآية
“নিশ্চয় আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি প্রেরণ করব”। (সূরা বাকারা-৩০)
উক্ত ভাষ্য থেকে যে বিষয়টি বোধগম্য হয় তাহল, আদম (আ.) কর্তৃক নিষিদ্ধ গাছের ফল ভক্ষন এটা আল্লাহ তায়ালারই ইচ্ছার অভিপ্রায়, এর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে মানব জাতীর বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন । তাছাড়া আল্লাহ পাক এ সম্পর্কে অন্য এক আয়াতে সুস্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা করেছেন :
فنسي ولم نجد له عزما
অর্থাৎ, আদম আমার নির্দেশ ভুলে গেল, এবং আমি তাঁতে সংকল্পের দৃঢ়তা পায়নি৷
এতে করে একথাই প্রমাণিত হয় যে, হযরত আদম (আ.) ইচ্ছাকৃত ভাবে আল্লাহর নাফরমানী করেননি, বরং তাঁর ভূল হয়ে গিয়েছিল।
এখন প্রশ্ন হতে পারে যে, আল্লাহ তায়ালাত ইচ্ছা করলে অন্য কোন ভাবেও পৃথিবীতে মানব সৃষ্টি করতে পারতেন, তবে কেন এই উপায়ে তিনি পৃথিবীতে মানব জাতীর সূচনা ঘটালেন।
উত্তর : সমগ্র মানব জাতীকে শিক্ষা দেওয়ার জন্যে। কেননা এতে সমগ্র মানব জাতীর জন্যে বিরাট শিক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে। আর তাহল, একটি মাত্র ভূলের কারণে আদি পিতা হযরত আদম (আ.) এবং আদি মাতা হযরত হাওয়া (আ.) উভয়ের শাস্তি হয়েছে। অনিচ্ছাকৃত ভূলের কারণে তাঁদেরকে জান্নাত থেকে বাহিষ্কার করা হয়েছে। অতএব প্রত্যেক আদম সন্তানকেই অত্যন্ত সতর্কতার সাথে জীবন যাপন করতে হবে। আল্লাহর নাফরমানী থেকে সর্বদা বিরত থাকতে হবে এবং সর্বক্ষণ আল্লাহ পাকের পূর্ণ আনুগত্য এবং ফরমাবরদার থাকতে হবে।
Social Media:
Facebook: / ashik.rahman.524934
Fair Use Disclaimer:
=================
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: