কলকাতার জামাই টুটুল, কে এই আওয়ামী লীগ নেতা।Times Of Bangladesh
Автор: Times of Bangladesh
Загружено: 2025-09-20
Просмотров: 321
Описание:
আওয়ামী লীগ নেতা কলকাতায় বসে চালাচ্ছেন বরিশালের ব্যবসা। তার লাইসেন্সে ভারতে যাচ্ছে ইলিশ! এদিকে তাকে সহযোগিতা করছেন বিএনপি নেতারা। ওই আওয়ামী লীগ নেতার নাম আওয়ামী লীগ নেতা নিরব হোসেন টুটুল। কলকাতার জামাই এই আওয়ামী লীগ নেতার পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে বাড়িসহ নানা স্থাপনা।
চারটি লাইসেন্সে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা নিরব হোসেন টুটুল। ইতোমধ্যে তার লাইসেন্সে কলকাতায় গেছে প্রায় ২ হাজার কেজি ইলিশ। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর কলকাতায় পালিয়ে যান টুটুল। সেখান বসেই নিয়ন্ত্রণ করছেন বরিশালের পোর্ট রোডের ইলিশ মোকামের ব্যবসা। এ কাজে তাকে সহায়তার অভিযোগ উঠেছে বিএনপির কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে। বিনিময়ে তারা পাচ্ছেন নানা সুযোগ-সুবিধা।
যদিও এসব অভিযোগ স্বীকার করেননি ওইসব বিএনপি নেতা। আড়ত মালিক হিসাবে টুটুলের ব্যবসা চলছে আর এটা মোকামের নিয়ম বলে দাবি মৎস্য আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের বরিশাল মহানগর কমিটির সদস্য সচিব কামাল সিকদারের।
সাদিক আব্দুল্লাহর সময়ে বরিশালের দ্বিতীয় মেয়র হিসাবে পরিচিত টুটুল মহানগর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক। শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই সাবেক মন্ত্রী আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর পুত্র তৎকালীন মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহর ডান হাত ছিলেন তিনি। অনেকে তাকে সাদিকের ক্যাশিয়ারও বলতেন। নগরীর হাট-ঘাট-বাজার-বাসস্ট্যান্ড সবকিছুই ছিল টুটুলের নিয়ন্ত্রণে। এসব স্থাপনার ইজারাদারি নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে সাদিক আব্দুল্লাহর আয় বাণিজ্যের বিষয়গুলো দেখতেন তিনি। কুয়াকাটা ভ্রমণে গিয়ে সাদিকের পিস্তলের গুলিতে ডান পা হারানো টুটুলকে বরিশালে সবাই ডাকত টুটুল মামা নামে। পা হারানোর পর কিছুদিন ক্র্যাচে ভর দিয়ে চলা টুটুল পরে লাগিয়ে নেন কৃত্রিম পা। এক পায়ের টুটুল তখন ছিল নগরীর আতঙ্ক। যার আয়ের প্রধান উৎস ছিল মাছের ব্যবসা। ছিলেন বরিশাল ইলিশ মোকামের অঘোষিত সম্রাট। মাছ বাজার আর বিআইডব্লিউটিএর ঘাটসহ পুরো এলাকার ইজারাদার ছিলেন তিনি।
ইলিশসহ সব মাছের কেনা-বেচা চলত তার হুকুমে। দর পর্যন্ত ঠিক করতেন তিনি। বৈধ-অবৈধ উপায়ে এভাবে শত কোটি টাকার মালিক হওয়া টুটুলের বরিশালে রয়েছে ১০ তলা বাড়িসহ বিপুল ভূ-সম্পত্তি। কলকাতার জামাই এই আওয়ামী লীগ নেতার সেখানেও রয়েছে বাড়িসহ নানা স্থাপনা। ৫ আগস্টের পর ভারতে পালাতে গিয়ে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে ধরা পড়েন টুটুল। রহস্যজনক উপায়ে তখন ছাড়া পেয়ে চলে যান কলকাতায়। তারপর থেকে আছেন সেখানেই। কলকাতা থেকে নিয়ন্ত্রণ করছেন এখানকার ইলিশ মোকামের ব্যবসা। বরিশালে এখন পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে হয়েছে ৭টি মামলা।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: