ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

আধুনিক কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় হযরত মুহাম্মদ (সা) এর ভূমিকা || আদর্শ রাষ্ট্রগঠনে মহানবী (সা)

ইসলামী জীবন

আদর্শ রাষ্ট্রগঠনে মহানবী সা.

New waz

bangla waz

islamic waz

waz

waj

নতুন ওয়াজ

রাষ্ট্র কাকে বলে

কল্যাণরাষ্ট্র কাকে বলে

what is state

রাসুলে চরিত্র

হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চরিত্র

রাষ্ট্র গঠনে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

মাওলানা শাহজাহান

Maulana Shahjahan

Автор: Maulana Shahjahan

Загружено: 2020-11-08

Просмотров: 1422

Описание: আজকের এই যুগের চিত্র এবং মুসলমানদের অবস্থা পর্যালোচনা করলে সোনালী সেই যুগ আমাদের কাছে আকাশকুসুম মনে হবে। তবে সেই যুগ আর সেই সোনালী যুগের মানুষের ব্যক্তিগত জীবন, সামাজিক জীবন, রাষ্ট্রীয় জীবন, দাম্পত্য জীবন সবই আমাদের জন্য প্রেরণার বাতিঘর।
এই বাতিঘর থেকে কিছু আলো সঞ্চয় করতে পারলেই আমাদের জীবন, আমাদের সমাজ, আমাদের রাষ্ট্র সবই সেই সোনালী যুগের আলোর ধারায় প্রবাহমান হবে।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন পরশপাথর তুল্য। তিনি তখনকার জীর্ণ-শীর্ণ, গুনে ধরা সমাজকে সমাজকে আল্লাহ তালার সাজেশন অনুযায়ি সংস্কার করে ক্বোরআনি সমাজ গড়ে তুলেছিলেন ।
বিশ্বের শ্রেষ্ট সমাজ সংস্কারক ছিলেন মহামানব মহানবী হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সা.)। যার পরশে বর্বর আরব জাতি পেয়েছিল একটি আদর্শ সমাজ ও আদর্শ রাষ্ট্র। আর এ দিকে লক্ষ্য করেই ঐতিহাসিক বেমন্ডলাজ বলেনঃ- “প্রকৃতপক্ষে ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য প্রথম সামাজিক বিপ্লবের সূচনাকারি হলেন ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হযরত মুহাম্মদ (সা.)’’।
অসাম্য দূরিকরণঃ মহানবী (সা.) আভিজাত্যের গৌরব, বংশ মর্যাদার মূলে কুঠারাঘাত ও মানুষে মানুষে ভেদাভেদ দূর করে শুধুমাত্র মানবতার ভিত্তিতে সমাজের বন্ধন সুদৃঢ় করেন। এভাবে তিনি আরব জাতির ছোট-বড়, ধনি-গরিব, সাদা-কালোর পার্থক্য দূর করে একটি সাম্যের সমাজ গড়ে তুলেন।
জোর যার মুলুক তার এর বিলুপ্তিঃ নবী (সা.) এর আগমনের পূর্বে বর্ণ বৈষম্য ও গোত্রিয় বৈষম্য ছিল আরবের একটি জঘন্যতম কালচার । গোত্রে গোত্রে সংঘাত ও কলহ দ্বন্ধ সবসময় লেগেই থাকত। তুচ্ছ কারণে কোন বিবাদ সৃষ্টি হলে দুই-তিন বংশ পর্যন্ত তা ছড়িয়ে পড়ত। মানুষ ব্যক্তিগত স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য যেসব সামাজিক বৈষম্যের পাহাড় গড়ে ছিল, মহানবি (সা.) তা পরিবর্তন করে পরিপূর্ণভাবে বিলুপ্ত করে দেন।
ভ্রাতৃত্ব স্থাপনঃ প্রিয়নবী (সা.) সকলের সাথে ভ্রাতৃত্ববোধের মাধ্যমে একটি মডেল সমাজ গড়ে তুলেন। এবং তিনি “আল্-মুসলিমু আখুল মুসলিম” এর মাধ্যমে মুসলমান পরস্পর ভাই ভাই বলে ঘোষনা দেন। ঐতিহাসিক হিট্রির ভাষায়ঃ ‘আরবের ইতিহাসে রক্তের পরিবর্তে শুধু ধর্মের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের জন্য এটিই ছিল প্রথম প্রচেষ্টা’।
কুসংস্কারের অবসানঃ বর্বর আরবজাতি,জাহিলিয়্যাতে ছেয়ে গেছে সারা আরবভূমি,কুসংস্কারে নিমজ্জিত সমস্ত মানবজাতি। ঠিক সেই মুহুর্তে মহানবি (সা.) স্বীয় প্রজ্ঞার মাধ্যমে সমাজ থেকে চিরতরে কুসংস্কারের মূলোৎপাটন করেন। ফলে তাদের মধ্যে একটি আদর্শ সমাজের সৃষ্টি হয়।
মদ-জোয়া নিষিদ্ধ করণঃ মদ-জোয়া ছিল আরবজাতির জন্মগত বৈশিষ্ট্য। হাল যামানায় আমাদের সমাজে যেভাবে চা পান স্বাভাবিক ব্যাপার। আরবের এই জন্মগত বৈশিষ্ট্যকে এক দফায় নয় পর্যায়ক্রমে তিনটি আয়াত নাযিলের মাধ্যমে এটাকে হারাম ঘোষনা করা হয়। ফলে আরবসমাজে শান্তি ও স্বস্তি ফিরে আসে।
সুদ প্রথার মূলোৎপাটনঃ আরবের অশিক্ষিত (জাহিল) লোকেরা সমাজের গরীবের ঘামঝড়ানো অর্থ-সম্পদ, সহায়-সম্বল যখন চোষে খেতে লাগল। ঠিক সেই পরিস্থিতিতে আল্লাহপাক হযরত জিব্রাইল (আ.)’র মারফতে “আহাল্লাল্লাহুল বাইআ ওয়া হাররামার রিবা” অর্থাৎ আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে করেছেন হারাম এই ঐশীবাণির মাধ্যমে মহানবি (সা.) জঘন্যতম কুপ্রথাকে চিরতরে সমাজ থেকে দূরিভূত করেন। এবং এর পরিবর্তে ‘ক্বারজে হাসানা’ দানে সকলকে উৎসাহিত করেন।
নারী জাতির মর্যাদা প্রতিষ্টাঃ আরবের বর্বর লোকেরা নারীজাতিকে পণ্য হিসেবে মনে করত। তাই তারা নারীজাতিকে ভোগ-বিলাসের বস্তুু ছাড়া আর কিছুই ভাবতনা। মনুষত্বহীন জাযাবররা নিজ কণ্যা সন্তানকে জিবন্ত পুঁতে ফেলতেও দ্বিধাবোধ করতনা।
দাস প্রথার বিলুপ্তিঃ আরবের জাহেলি যুগের লোকেরা নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধসহ সবাইকে বাজারে পণ্য হিসেবে ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য ডিসপ্লে করে রাখতো। এই জঘন্যতম কুপ্রতাকে চিরতরে বন্ধ করে মহানবী (সা.) ঘোষনা করেনঃ ‘আল্লাহর কাছে দাস মুক্তির চেয়ে উত্তম আমল আর কিছুই হতে পারেনা’।
গোলামের মর্যাদা দানঃ তিনি দাস যায়েদকে পুত্র রুপে গ্রহণ করে এবং বিলাল হাবশীকে ইসলামের সর্বপ্রথম মোয়াজ্জিন নিযুক্ত করে গোলামদের মর্যাদার সুউচ্চ আসনে অধিষ্টিত করেন।
নৈতিকতার উন্নয়নঃ তৎকালিন সমাজে পরিচালিত বিভিন্ন ধরনের নিষ্টুরতাকে আরবের জমিন থেকে বিদায় করে নৈতিকতার শান্তির ধারা চালু করেন।
আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন প্রতিষ্টাঃ পবিত্র ক্বোরআনের অমিয় বাণি ‘যারা আল্লাহর বিধানানুযায়ী বিচারকার্য সম্পাদন না করবে তারা জালিম। রাসূল (সা.) মহান আল্লাহ প্রদত্ত¡ আইন ও শুধুমাত্র তারই সার্বভৌমত্বের ভিত্তিতে রাষ্ট্র গড়ে তোলেন। প্রচলিত রাজতন্ত্রের বিপরীতে তিনি ঘোষনা দেন অর্থাৎ‘‘সৃষ্টি যার আইন ও চলবে তার।”
আল-ক্বোরআনকে সংবিধান ঘোষনাঃ মহানবি (সা.) মহাগ্রন্থ আল্-ক্বোরআনকে রাষ্ট্রিয় সংবিধান ঘোষনা দেন। ক্বোরআন-সুন্নাহর ভিত্তিতে রাষ্ট্রের সার্বিক শাষন ও বিচার সংক্রান্ত কার্য পরিচালনার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
ন্যায় বিচার প্রতিষ্টাঃ ইসলামের চতুর্থ খলিফা হযরত আলি (রা.) বলেন,‘মহানবি (সা.) সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে ন্যায় বিচার ও ইনসাফ প্রতিষ্টা করে সমাজের সব ধরনের অন্যায়-অবিচার, জুলুম-অত্যাচার বিলুপ্ত করে সাম্যের সমাজ গড়েন।
জিম্মিদের অধিকার প্রতিষ্টাঃ ঐতিহাসিক অবনল্ড বলেন, “মহানবি (সা.) জিম্মিদের জান-মাল, ইজ্জত,আব্র“ ইত্যাদি মৌলিক অধিকার সুনিশ্চিত করেন।
শুরা-ই- নিযাম প্রতিষ্টাঃ মহানবি (সা.) ক্বোরআনের বিধান, নিজস্ব বিবেক, এবং সাহাবাদের মতামত ও সুপরামর্শ তথা শুরা-ই-নিযাম মোতাবেক রাষ্ট্রের যাবতিয় কার্য সম্পাদন করতেন।
সনদ প্রণয়নঃ মহানবি (সা.) পবিত্র ক্বোরআনের নীতিমালার উপর ভিত্তি করে মদিনার সকল গোত্রের সমন্বয়ে “মদিনা” নামে একটি সনদ প্রণয়ন করেন যা পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম লিখিত শাষনতন্ত্র নামে পরিচিত।
পররাষ্ট্রনীতিঃ ঐতিহাসিক ওয়াট বলেন, ‘মহানবি (সা.) প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে শান্তিতে বসবাস

#Maulana_Shahjahan #Bangla_waz #আদর্শ_রাষ্ট্রগঠনে_মহানবী_সা.#What_is_state

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
আধুনিক কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় হযরত মুহাম্মদ (সা) এর ভূমিকা || আদর্শ রাষ্ট্রগঠনে মহানবী (সা)

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]