হারাম উপার্জনে জীবন যাপন করে নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত কবুল হবে কি না
Автор: ইসলামের কথা
Загружено: 2025-04-11
Просмотров: 11
Описание:
কোরআন ও হাদীস অনুযায়ী হারাম খাদ্যের দ্বারা গঠিত শরীর জান্নাতে প্রবেশ করবে না। হারাম উপার্জনে অর্জিত শক্তি সামর্থের দ্বারা কৃত কোনো ইবাদতই কবুল হবে না। তবে, ইবাদতের আদেশটুকু পালিত হবে। কবুল হবে না মানে সওয়াব বা প্রতিদান না পাওয়া। এরদ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি ও জান্নাত না পাওয়া। কিন্তু হারাম উপার্জনওয়ালা ব্যক্তির নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত মাফ নয়। বিধান হিসাবে পালন করতেই হবে। দায়মুক্তি হতে পারে। তবে, কবুল হবে না। এসব আমলের পাশাপাশি তাকে অবিলম্বে হারাম ত্যাগ করতে হবে। হালাল পথ ধরতে হবে। কবুল হবে না বলে ইবাদত ছেড়ে দেওয়া মানুষকে কুফুরীর পথে ঠেলে দেয়। কেননা, এতে সংশোধন না হয়ে বরং আল্লাহর হুকুমের সাথে বিদ্রোহের মনোভাব অথবা নৈরাশ্যের আলামত দেখা যায়।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মানবজাতি! পৃথিবীতে যা কিছু বৈধ ও পবিত্র খাদ্যবস্তু রয়েছে, তা থেকে তোমরা আহার করো।’ -সূরা বাকারা : ১৬৮ অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ! আমি তোমাদের যেসব পবিত্র বস্তুসামগ্রী রুজি হিসেবে দান করেছি, তা থেকে ভক্ষণ করো এবং আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা আদায় করো।’ -সূরা বাকারা : ১৭২
আমাদের সন্তানরা ভালো থাকুক, এটা সবারই কাম্য। কিন্তু তাদের ভালো রাখতে যেয়ে, শান্তি নিশ্চিত করতে তাদের মুখে হারাম খাবার, গায়ে হারাম পোষাক দেওয়া ঠিক হবে না। এটা তাদের ভবিষ্যতকে ধ্বংস করারই নামান্তর।
হালাল রুটি-রুজি ইবাদত কবুলের পূর্বশত। হালাল রুটি ও রুজি শুধু নিজের জন্য তা নয়, বরং পরিবারের সবার জন্য প্রযোজ্য। কারণ প্রতিটি খারাপ কর্মের প্রভাব শুধু নিজের ওপরই পড়ে না। তার প্রতিক্রিয়া পরিবার তথা সন্তান-সন্তুতির ওপরও পড়ে। সুতরাং নিজের হালাল উপার্জন দিয়ে জীবিকা অবলম্বন করার পাশাপাশি পরিবারকেও বিন্দু পরিমাণ হারাম ভক্ষণ থেকে হেফাজত করা কালেমায় বিশ্বাসী মুসলমানের ওপর ফরজ। আল্লাহ আমাদের হালাল রুজি করার তৌফিক দান কর।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: