ভোট চুরির মডেল || নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে ভোট চুরির অভিযোগ: বিরোধী দলের মূল বক্তব্য
Автор: Rk Focus
Загружено: 2025-11-16
Просмотров: 35
Описание:
ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস এবং তাদের জোটের (INDIA) নেতারা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)-এর বিরুদ্ধে নির্বাচনে কারচুপি বা 'ভোট চুরির' অভিযোগ এনেছেন। এই অভিযোগগুলোর মূল ক্ষেত্রগুলি নিম্নরূপ:
১. নির্বাচন কমিশনের (ECI) বিরুদ্ধে যোগসাজশের অভিযোগ
প্রধান অভিযোগ: রাহুল গান্ধী এবং বিরোধী দলগুলি দাবি করেছে যে নির্বাচন কমিশন শাসক দল BJP-এর সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করছে এবং তাদের জিততে সাহায্য করছে।
তথ্যের অভাব: বিরোধী নেতারা অভিযোগ করেছেন যে তারা কারচুপির প্রমাণ হিসেবে নির্বাচন কমিশনের কাছে তথ্য চাইলেও কমিশন সেই তথ্য দিতে অস্বীকার করেছে।
২. ভোটার তালিকা সংক্রান্ত কারচুপি
ভুয়ো ভোটার: অভিযোগ করা হয়েছে যে ভোটার তালিকায় ভুয়ো (Fake) ভোটারের নাম যুক্ত করা হয়েছে।
নাম বাতিল (Deleted Votes): বিরোধী দলগুলির সমর্থক বা নির্দিষ্ট এলাকার অসংখ্য ভোটারের নাম তালিকা থেকে বেআইনিভাবে বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।
ডুপ্লিকেট ভোটার: অনেক ভোটারের নাম একাধিক বুথে বা তালিকায় নথিবদ্ধ করা হয়েছে।
ঠিকানার অসঙ্গতি: অভিযোগ রয়েছে যে হাজার হাজার ভোটারের ঠিকানা ভুয়ো বা একই ঠিকানায় বহু ভোটারের নাম দেখানো হয়েছে।
৩. ভোটের সংখ্যায় অসঙ্গতি ও কারচুপির দৃষ্টান্ত
আসন চুরি: রাহুল গান্ধী সুনির্দিষ্টভাবে দাবি করেছেন যে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে প্রায় ৭০-৮০টি আসনে ভোট চুরি হয়েছে। তিনি বলেন, যদি মাত্র ১০-১৫টি আসনেও ভোট চুরি না হতো, তাহলে নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না।
মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটক: এই দুটি রাজ্যের বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনের উদাহরণ টেনে বলা হয়েছে, যেখানে বিরোধীরা লোকসভা ভোটে ভালো ফল করার পরও কিছু মাসের মধ্যে বিধানসভা ভোটে খারাপ ফল দেখায়—এর কারণ হিসেবে ভোট চুরির অভিযোগ আনা হয়।
উদাহরণ: কর্ণাটকের একটি লোকসভা আসনের অন্তর্গত মহাদেবপুরা বিধানসভা কেন্দ্রে ১ লক্ষেরও বেশি ভোট চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়, যার ফলে কংগ্রেস খুব কম ব্যবধানে ওই লোকসভা আসনটি হেরে যায়।
৪. 'ভোট চুরি মডেল'
রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছেন যে 'গুজরাট মডেল' শুধু অর্থনৈতিক মডেল নয়, এটি একটি 'ভোট চুরির মডেল' যা ২০১৪ সাল থেকে জাতীয় স্তরে প্রয়োগ করা হচ্ছে।
BJP এবং নির্বাচন কমিশনের প্রতিক্রিয়া
এই অভিযোগের উত্তরে শাসক দল BJP এবং নির্বাচন কমিশন তাদের বক্তব্য দিয়েছে:
BJP-এর জবাব: BJP এই অভিযোগগুলিকে ভিত্তিহীন এবং নির্বাচনে বারবার হারের কারণে বিরোধী দলের হতাশার বহিঃপ্রকাশ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। তারা বলেছে, বিরোধী দল ক্ষমতা দখলের জন্য কারচুপি করতে না পেরে এই ষড়যন্ত্রের কথা বলছে।
নির্বাচন কমিশন (ECI)-এর জবাব: নির্বাচন কমিশন রাহুল গান্ধীকে 'অযৌক্তিক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো এবং ভারতের নাগরিকদের বিভ্রান্ত করা' বন্ধ করার অনুরোধ করেছে।
সংক্ষেপে: এই পুরো বিষয়টি হলো শাসক দল BJP-এর বিরুদ্ধে বিরোধী দলের আনা গুরুতর অভিযোগ, যেখানে তারা ভুয়ো ভোটার, ভোটারের নাম বাতিল, নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাতিত্ব এবং সুনির্দিষ্ট কিছু আসনে কারচুপি করে মোদীর জয়ের দাবি করেছে। এই অভিযোগগুলির পক্ষে বিরোধী দল পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন সহ কিছু তথ্য পেশ করেছে, যা নিয়ে ভারতের রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: