করোনায়ঃঠাকুরগাঁওয়ে মরিচের বাম্পার ফলন কৃষকের মুখে হাসি।
Автор: ঠাকুরগাঁওয়ের চিত্র
Загружено: 2020-05-10
Просмотров: 4808
Описание:
আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি ঃ ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ২১ টি ইউনিয়ন ও এলাকাজুড়ে মরিচের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলে কৃষকের মুখে ফুটেছে প্রশান্তির হাসি।
মরিচ চাষে শুধু চাষিরাই লাভবান হননি, বেশি দাম পাওয়ায় লাভবান হয়েছেন কৃষক, দিনমজুর ব্যবসায়ীরা।
উপজেলার ঢোলারহাট, শিবগঞ্জ, মাদারগঞ্জ, ভাউলার হাট, দেবিগঞ্জ, আরাজী ঝাড়গা,ভেলাজান, এলাকার প্রত্যন্ত চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ জমিতে করা হয়েছে মরিচের আবাদ। লাল-সবুজে ছয়লা মরিচের ক্ষেত। কেউ মরিচ ক্ষেত পরিচর্যা করছেন, কেউ মরিচ তুলছেন আবার কেউ বাজারে নিয়ে যাচ্ছেন।
বাজারে দাম ভালো পাওয়ায় মরিচ চাষ করেই স্বাবলম্বী হয়েছে এ এলাকার অনেক চাষি পরিবার। আবার যাদের জমি নেই, তারা অন্যের জমি বর্গা নিয়ে মরিচ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন।
চলতি মৌসুমে কৃষকের কাছ থেকে ৫০থেকে ৭০ হাজার টাকায় মরিচ ক্ষেত কিনে পাইকাররা বিঘাপ্রতি ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা আয় করছেন। পরে ঠাকুরগাঁও ভাউলার হাটে বাজারগুলোতে প্রতি মণ মরিচ ৮০০০/৯০০০ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
ভেলাজানের এক মরিচ চাষি ধনঞ্জয় বর্মন সাংবাদিক কে জানান, এ বছর আট বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করেছেন তিনি। প্রতি বিঘায় তার খরচ হয়েছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। প্রতি বিঘা মরিচ ক্ষেত ৬০ থেকে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করবেন তিনি।
উপজেলা কৃষি সুত্রে জানান, চলতি মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় অনেক হেক্টর জমিতে মরিচের আবাদ হয়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার মরিচের ফলন ভালো হয়েছে। বাজারে উচ্চ মূল্য থাকায় কৃষকরা লাভবান হয়েছেন। আমরা প্রতিটি কৃষককে সার বীজসহ বিভিন্ন ধরনের সহায়তা করেছি। বেশি করে মরিচ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে কৃষি বিভাগ কৃষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করায় ব্যাপক সফলতা এসেছে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: