করোনা লক্ষণের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা। Homeopathic treatment for corona symptoms |
Автор: HOME MEDICINE 2020
Загружено: 2020-07-19
Просмотров: 57
Описание:
প্রচেষ্টাটিকে অনেকেই গুরুত্বহীন মনে করতে পারে।
কেউবা তাচ্ছিল্যও করতে পারে কিন্তু সত্য এটাই যে ৮০ শতাংশেরও বেশি করোনা পজিটিভদের কোন প্রকার সিম্পটম প্রকাশ পায় না।
সহজ কথায় করোনাভাইরাস এদের শরীরে কোন ইফেক্ট ফেলতে পারেনা।
তাই আপনি করোনা রোগী হবেন কিনা তার জন্য করোনা ভাইরাস যতটা দায়ী তার চেয়ে বেশি দায়ী আপনার ইমিউনিটি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভাষ্য মতে করোনার এখনো কোন কার্যকরী ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়নি।
তাই সংস্থাটি রোগীর লক্ষ্মণ ভিত্তিক চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে ইমিউনিটি ডেভেলপ করতে চিকিৎসকদের উৎসাহিত করছে।
সহজ কথায় করোনাভাইরাস ধ্বংস নয়
রোগীর শরীর থেকে খারাপ লক্ষ্মণ সমূহে দূর করাই প্রধান চিকিৎসা।
আর হোমিওপ্যাথি হচ্ছে লক্ষ্মণ ভিত্তিক চিকিৎসার রাজা। এসব বিষয় মাথায় রেখেই আমার এই ভিডিও।
১. আর্সেনিকঃ নিদারুণ দুর্বল, অস্থির ও মৃত্য ভয়। দুর্বলতার সাথে অস্থিরতা যেন পাল্লা দিয়ে চলে। দিনের মধ্যভাগে বা রাতের মধ্যভাগে জ্বর, কাসি ও শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পায়। রোগীর প্রবল পিপাসার সত্যেও ক্ষনে ক্ষনে অল্প অল্প করে পানি পান করে। শ্বাসকষ্টে রোগী শুয়ে থাকতে পারে না, সামনের দিকে ঝুকে থাকে।
২.অ্যাকোনাইট: আকস্মিক ভীষণ ভাবে রোগের আক্রমণ। জ্বর, কাশি,শ্বাসকষ্ট, ব্যথা বা রোগ যাইহোক না কেন যদি তা ভূমিকম্পের মত আকস্মিক ও ভীষণ ভাবে উপস্থিত হয়। ভীরু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের জন্য রোগীর মধ্যে মৃত্যু ভয় ও অস্থিরতা দেখা দেয়। এবং সাথে একবারে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার প্রবনতা থাকে তাহলে একোনাইট অব্যর্থ ওষুধ।
৩.ব্রাইওনিয়া: রোগীর জ্বর থাক বা কাশি অথবা প্রচন্ড পেশি ও মাথা ব্যথা এইসব উপসর্গই যদি নড়াচড়ায় বৃদ্ধি পায়, রোগীর মানুসিক অস্থিরতার সত্বেও উপসর্গ বৃদ্ধির ভয়ে ডেডবডির মত চুপচাপ শুয়ে থাকতে চায় গলাশুকানো তৃষ্ণার সত্বেও নড়াচড়া করার ভয়ে পানি পান করতেও অস্বীকৃতি জানায়। ব্যথা সমূহ নড়াচড়ায় বৃদ্ধি পেলেও চাপি দিলে রুগী উপসম ফিল করলে নির্ঘাত ব্রায়োনিয়া।
৪.নাক্স ভম: অতিরিক্ত রাত্রিজাগরণ বা অতিরিক্ত মানুসিক পরিশ্রম জনিত কারনে লক্ষ্মণ সমূহের আবির্ভাব, হোক তা জ্বর, মাথা ব্যথা, পেশি ব্যথা বা আরো যন্ত্রনা দায়ক সমস্যা। এসব ক্ষেত্রে নাক্স ভমিকাকে স্মরণ করা উচিৎ। নাক্স ভমিকার রোগীর মধ্যে জেদ, মনের দৃঢ়তা, ঈর্ষা ও হঠকারিতা উপস্থিত থাকে। আর এসকল কারনে রাত্রি জাগরণ হলে আর রাত্রি জাগরণের কারণে কোন সিম্পটমের শুরু হলে নাক্স ভমিকা অব্যর্থ।
বিষয়টি মনেহয় কঠিন হয়ে গেল একটু সহজ করে বলি- বর্তমানে তরুণ তরুণী বা যুবক যুবতীদের মধ্যে জেদ ঈর্ষা মনের দৃঢ়তা হঠকারিতা ও মানুসিক পরিশ্রম মারাত্মক ভাবে লক্ষ্য করা যায়। তাদের কেউ ফটো বা ভিডিও ইডিট শেষ না করে ঘুমাবেনা বলে জেদ করে। কেউ বা মেসেঞ্জারে সমস্যার সমাধান না করে ঘুমাবেনা বলে পণ করে। কেউ বা গেমের কঠিন লেবেলটা পার না করিয়া শুইতে যাবেনা বলেও গো ধরে আর এভাবেই রাত্রি কাটিয়া ভোর হয় আর সকাল বেলা শরীরের মধ্যে বিভিন্ন রোগের উপসর্গ দেখা দেয় তাদের জন্য নাক্স ভমিকা পারফেক্ট ওষুধ।
৫.রাস টক্সঃ রাস টক্স ওষুধটি তৈরি হয় উদ্ভিদ থেকে। উদ্ভিদ গুলি জন্মে ডোবা জলাশয়ে ফুল ধরে ঠিক বর্ষা কালে। হয়তো সে জন্যেই ওষুধটির কার্যকরীতায় জলাভূমি আর বর্ষার প্রভাব জনিত কারন মারাত্মক ভাবে লক্ষ্য করা যায়। জ্বর সর্দি কাশি বা মাথা ব্যথা বা শ্বাস কষ্ট যদি জলে ভিজার কারনে বা স্যাতস্যাতে জায়গায় ঘুমানোর কারনে প্রকাশ পায় তাহলে রাস টক্স ওষুধটি খেয়ে দেখুন বুলেটের মত কাজ হবে।
৬.বেলাডোনাঃযদি আকস্মিক ও ভীষণ ভাবে জ্বর, সর্দি কাশি শ্বাসকষ্ট ও ব্যথা শুরু হয়। জ্বরের উত্তাপ যদি মহুর্তেই ১০৩-৪° পৌছে যায় চোখ মুখমণ্ডল বা ত্বক ভীষণে লাল দেখায়। সাথে রোগী ভীষণ স্পর্শকাতর হয় কেউ তার ব্যথার স্থান চাপি দিক বা স্পর্শ করুক তা একদমে নাচায় এমনকি তার সজ্জার পাশে কেউ বসে থাক বা বাচ্চারা তার ঘরে খেলা করলেও অসস্থি প্রকাশ করে তাহলে দেড়ি নাকরে তাকে বেলেডোনা দিন সেরে উঠতে দেড়ি হবেনা।
৭.ইপিকাকঃ যদি রোগীর জ্বর সর্দি কাশি বা সাই সাই শব্দ সহ প্রবল শ্বাসকষ্ট সাথে প্রচুর পরিমাণে বমি। রোগীর যত সমস্যায় থাকনা কেন যদি তার প্রধান সমস্যা হয়ে থাকে বমি। বমি মানে প্রচুর পরিমাণে বমি, রক্ত বমি পানি বমি হয়। বমি থামলেও মুখ ভর্তি লালা সহ বমি বমি ভাব থাকে তাহলে ইপিকাক তার একমাত্র সমাধান।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: