যে কারণে ইরানকে যুদ্ধে হারানো অসম্ভব | জলছবি | Why Iran is so hard to defeat

Описание: কিভাবে ইরান নিষেধাজ্ঞার লৌহ প্রাচীর ভেঙে এক অপ্রতিরোধ্য সামরিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে?
#iran #israel #usa #geopolitics

একটু কল্পনা করুন। তেল আবিব বা রিয়াদের কোনো এক ডিফেন্স কমান্ড সেন্টারে বসে আছেন একজন জেনারেল। হঠাৎ সাইরেন বেজে উঠল। রাডারে দেখা গেল, শত শত মিসাইল ধেয়ে আসছে। কিন্তু এগুলো সাধারণ মিসাইল নয়। এদের মধ্যে কিছু মিসাইল শব্দের চেয়ে ১৫ গুণ বেশি গতিতে ছুটছে, বায়ুমণ্ডলের মধ্যেই এঁকেবেঁকে নিজেদের গতিপথ পরিবর্তন করছে, আর এমনভাবে এগিয়ে আসছে যে বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমগুলোও বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছে। মাত্র ৭ থেকে ১২ মিনিটের মধ্যে এই মিসাইলগুলো তাদের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। এই দৃশ্য কোনো সায়েন্স ফিকশন সিনেমার নয়, এটি মধ্যপ্রাচ্যের নতুন বাস্তবতা।

আর এই বাস্তবতার কেন্দ্রে রয়েছে যে দেশটি, তার নাম ইরান।

আমরা এমন একটি দেশের কথা বলছি, যার হাতে আজ ছোট-বড় মিলিয়ে ৩,০০০ এর বেশি ব্যালিস্টিক ও ক্রুজ মিসাইল রয়েছে। এমন একটি দেশ, যা গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে ইতিহাসের অন্যতম কঠোর অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত এবং সামরিক নিষেধাজ্ঞার শিকার। যার ব্যাংকিং ব্যবস্থা বৈশ্বিক অর্থব্যবস্থা থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন। যাকে আধুনিক প্রযুক্তি থেকে একঘরে করে রাখার জন্য বিশ্বের তাবড় শক্তিগুলো একজোট।

তাহলে মূল প্রশ্নটি আরও ভয়ানক হয়ে ওঠে: এটা কিভাবে সম্ভব হলো? যে দেশকে প্রযুক্তিগতভাবে পঙ্গু করে দেওয়ার কথা ছিল, সে দেশ কিভাবে হাইপারসনিক মিসাইলের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি তৈরি করে ফেলল? যে দেশের অর্থনীতি নিষেধাজ্ঞার চাপে ধুঁকছে, তারা কিভাবে হাজার হাজার কোটি ডলারের এই বিশাল সামরিক প্রকল্প চালিয়ে যাচ্ছে?

এটা কোনো সাধারণ গল্প নয়। এটা নিষেধাজ্ঞা, অপমান, জেদ, বুদ্ধিমত্তা এবং টিকে থাকার এক অবিশ্বাস্য মহাকাব্য।

আদ্যোপান্তর আজকের পর্বে আমরা বিশ্লেষণ করব সেইসব কারণ, যা ইরানকে নিষেধাজ্ঞার লৌহ প্রাচীর ভেঙে এক অপ্রতিরোধ্য সামরিক শক্তিতে পরিণত করেছে। এই গল্প আপনাকে কেবল অবাক করবে না, ভাবতেও বাধ্য করবে।


Content Declaration:
This content is for news and education purpose. There may be some sensitive scene which we have used for the story demand only. We do not promote war, conflict or violence by this content.


Fair Use Disclaimer:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here fall under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. ‪@ADYOPANTO‬