সম্পূর্ণ নতুন একটি গল্প ||প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার কয়েক মাসের মধ্যে যে আবারো বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হ
Автор: Rimi Diary
Загружено: 2025-12-23
Просмотров: 1904
Описание:
প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার কয়েক মাসের মধ্যে যে আবারো বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হবে তা ভাবেনি ইরফান। এমনকি সে মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়েই নিয়েছিল আর কখনো বিয়ে করবে না। মৃত স্ত্রী তাহিয়ার স্মৃতি ও তার তিন বছরের সন্তান টা নিয়েই একটা জীবন কাটিয়ে দেবে। কিন্তু সমাজ সামাজিকতা তো ভিন্ন। সমাজ বলে, পুরুষ কখনো একা চলতে পারে না। শুধু তারা কেনো? সত্যি বলতে, মানুষ সামাজিক জীব। তারা কেওই একা বসবাস করতে পারে না। স্বাভাবিক জীবনের জন্য সঙ্গী প্রয়োজন। এসব ইরফান জানে। তবুও জেদী মনে সে ভেবেছিল যে আর বিয়ে করবে না। কিন্তু, হার মানতে হয়েছে তাকে।
নিজের জন্য নয়, তার মেয়ে ইনায়ার জন্য। একটা তিন বছরের বাচ্চা, মা ছাড়া কীভাবে বড় হবে? কীভাবে থাকবে? বাচ্চা লালনপালন করা কখনো একা বাবার পক্ষে সম্ভব হয়না। ব্যতিক্রমী হলেও না। মা মা-ই হয়। অন্তত ইনায়ার একটা রঙিন শৈশব ও তার ভবিষ্যতের জন্য হলেও ইরফানকে একটা বিয়ে করতে হবে এসব বুঝিয়েই পুরো পরিবার মিলে রীতিমতো জোরপূর্বকই তাকে বিয়েতে রাজি করিয়েছে।
পেশায় একজন কলেজ লেকচারার ইরফান কবির। বাবা ইয়াহিয়া কবির, মা আয়শা বেগম ও ছোটবোন ইয়াশা কবিরকে নিয়ে 'কবির মহল' এ বসবাস করে ইরফান। বিয়ে করার পরে তাহিয়াও পরিবারের সদস্য হয়েছিল, এক বছরের মাথায় ইরফানের মেয়ে ইনায়াও পৃথিবীর আলো দেখে। মোটামুটি এই ছিল তার পরিবার। কিন্তু হুট করে এক ধাক্কায় পুরো পরিবার কেমন যেন এলোমেলো হয়ে যায়। ছোট্ট একটা দূর্ঘটনায় সবকিছু শেষ। ইরফান কবির হয়ে যায় একা।
আজ শুক্রবার। ছোটবোনকে কোচিং সেন্টারে নামিয়ে দিয়ে পাত্রী দেখতে এসেছে ইরফান। এই পর্যন্ত দুই সপ্তাহের দুটো শুক্রবারে দুটো পাত্রী দেখলো সে। কিন্তু প্রতিবারে হতাশ হয়েছে। নাহ। লম্বা চওড়া, সুঠামদেহী সুদর্শন ইরফানকে কোনো পাত্রী প্রত্যাখ্যান করেনি। সে নিজেই করেছে। এর বিরাট কারন হলো, সে নিজের জন্য স্ত্রী খুঁজছে না, তার মেয়ে ইনায়ার জন্য মা খুঁজছে। আর একটি মেয়ের মাঝেও সে মনের মত মায়াময়ী ভাব, স্নিগ্ধ স্বভাব, সরলতা
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: