নিমপাতা খেলে কখনই যেসব অসুখ হবে না
Автор: RMM Tv
Загружено: 2018-03-25
Просмотров: 100614
Описание:
নিমপাতা খেলে কখনই যেসব অসুখ হবে না
হাজার বছর ধরে নিম পাতার গুনের কথা বলে আসছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে এই প্রাকৃতিক উপাদানটির শরীরে মজুত রয়েছে কম-বেশি ১৩০ টার মতো বায়োলজিকাল কম্পাউন্ড, যা নানাভাবে উপকারে লেগে থাকে। তাই প্রতিদিন যদি এই পাতাটি নিয়ম করে খাওয়া যায়, তাহলে দারুন ফল মেনে। আসলে এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিসেপটিক, অ্যান্টি-ম্যালেরিয়াল, অ্যান্টি-মাইক্রাবিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল প্রপাটিজ নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। নিম পাতা আরো যেসব অসুখে কাজে লাগে...
১. খুশকির প্রকোপ কমায়: বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে নিয়মিত নিম পাতা ভেজানো জল দিয়ে চুল ধুলে স্কাল্পের অন্দরে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল প্রপাটিজের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে স্কাল্পের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতাও ফিরে আসে। ফলে খুশকির প্রকোপ কমতে সময় লাগে না।
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে: যেমনটা আগেও আলোচনা করা হয়েছে। নিম পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রপাটিজ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষণতাকে শক্তিশালী করে তোলার পাশাপাশি নানাবিধ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, নিমে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে জমতে থাকা টক্সিক উপাদানদের শরীর থেকে বার করে দেয়। ফলে ক্যান্সার থেকে ছোট-বড় নানা রোগ, কোনটাই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
৩. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে: নিয়মিত নিম পাতা খাওয়া শুরু করলে দেহের অন্দরে ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ডায়াবেটিসের মতো রোগ ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। প্রসঙ্গত,গত কয়েক দশকে এদেশে যেহারে ডায়াবেটিস রোগের প্রকোপ বেড়েছে, তাতে নিয়মিত নিম পাতা খাওয়ারও যে প্রয়োজন বেড়েছে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
৪. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়: নিয়মিত নিম পাতা খাওয়ার অভ্যাস করলে রক্তে উপস্থিত নানাসব টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। ফলে ত্বক ভিতর থেকে সুন্দর হয়ে ওঠে। শুধু তাই নয়, এই প্রকৃতিক উপাদানটির শরীরে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ ত্বকের সংক্রমণ, পুড়ে যাওয়া সহ নানবিধ স্কিন প্রবলেম সারাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, অনেকেই নিম পাতা কাঁচা চিবিয়ে খেতে পারেন না। আসলে নিম পাতা এতটাই তেঁতো যে অনেকের পক্ষেই এমনটা করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। সেক্ষেত্রে অল্প পরিমাণে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। তাতে তেঁতো ভাবটা তো কমবেই। সেই সঙ্গে শরীরেরও উপকার হবে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: