The First Umrah of my life🕋❤️|Best Experience of my Life|Travel Vlog|Makkah|প্রথম ওমরাহর অভিজ্ঞতা
Автор: FLOP GURU
Загружено: 2022-06-02
Просмотров: 759
Описание:
The First Umrah of my life🕋❤️|Best Experience of my Life|Travel Vlog|Flop Guru|প্রথম ওমরাহর অভিজ্ঞতা
#FlopGuru #umrah #makkah
Travel Vlog: FLOP GURU
উমরাহ শব্দের অর্থ হল পরিদর্শন করা বা সাক্ষাৎ করা। ইসলামের ভাষায় পবিত্র হজ্জের সময় ব্যাতিত অন্য যেকোন সময়ে পবিত্র কাবা ঘর পরিদর্শন (তাওয়াফ) করাকে উমরাহ বলা হয়ে থাকে।
উমরাহের ফরয এবং ওয়াজিব
উমরাহ পালনে অবশ্যক শর্তের মধ্যে এর ফরয এবং ওয়াজিব গুলো পড়ে। এগুলো হলঃ
দুইটি ফরজ:
(ক) ইহরাম পরিধান করা
(খ) পবিত্র কাবা গৃহ তাওয়াফ করা
দুইটি ওয়াজিব: (ক) সাফা ও মারওয়া মধ্যবর্তী (সবুজ বাতি দ্রুত ) স্থানে ৭ (সাত) বার সায়ী করা।
(খ) মাথার চুল মুন্ডানো বা ছাটা।
এখন আমরা সংক্ষেপে এই ফরয এবং ওয়াজিব কাজ গুলো ব্যাখ্যা করব।
(ক) ইহরাম পরিধান
ইহরাম শব্দের আভিধানিক অর্থ হল হারাম বা নিষিদ্ধ। ইসলামের ভাষায় ইহরাম অর্থ নির্দিষ্ট কিছু পোশাক পরিধান করার মাধ্যমে নিয়ত ও তালবিয়া সহকারে আপাত দৃষ্টিতে কিছু হালাল কাজকেও নিষিদ্ধ বলে মেনে নিয়ে হজ্জ বা উমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে প্রবেশ করা। পুরুষরা ইহরামের জন্য প্রস্তুত কৃত সাদা দুটি চাদর ও মহিলারা তাদের সাধারণ পোষাক পড়ার মাধ্যমে ইহরাম বাধবেন।
ইহরাম পরিধান হজ্জ এবং উমরাহের প্রথম শর্ত।
ইহরাম বাধার পূর্বে বেশ কিছু অবশ্যকরণীয় কাজ আছে। এগুলো হলঃ
১। ইহরাম বাধার আগে সব ধরনের শারীরিক পরিচ্ছন্নতা অর্জন করতে হবে। যেমন হাত পায়ের নখ কাটা, গোফ, চুল ও নাভীর নীচের লোম পরিষ্কার করা ইত্যাদি।
২। ইহরাম বাধার আগে গোসল করা সুন্নত।
৩। এর পর পুরুষদের সেলাইবিহীন পোশাক ও মহিলাদের যেকোন উপযুক্ত পোশাক পরিধানের মাধ্যমে ইহরাম বাধতে হবে।
৩। গোসলের পর ওযু করে ২ রাকাত নফল নামায পড়তে হবে।
৪। মিকাত বা তার পূর্বে উমরাহের নিয়ত করতে হবে।
৫। এর পর তালবিয়া পড়তে হবেঃ
লাব্বাঈক আল্লাহুম্মা লাব্বাঈক, লাব্বাঈক, লা-শারীকা-লাকা লাব্বাঈক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি’মাতা লাকা ওয়াল-মুল্ক, লা শারীকালাক।”
ইহরাম বাঁধার পর নিষিদ্ধ কাজ সমুহ
ইহরাম বাধার পর কিছু কাজ আছে যেগুলো নিষিদ্ধ। আপাত দৃষ্টিতে অনেক হালাল কাজও নিষিদ্ধ হয়ে যাবে। এগুলো হলঃ
১) সেলাইযুক্ত যে কোন কাপড় বা জুতা ব্যবহার, এক্ষেত্রে স্পঞ্জ সেন্ডেলের ব্যবহার করতে হবে।
(২) মস্তক ও মুখমন্ডল (ইহরামের কাপড়সহ যে কোন কাপড় দ্বারা) ঢাকা।
(৩) পায়ের পিঠ ঢেকে যায় এমন জুতা পরা।
(৪) চুলকাটা বা ছিড়ে ফেলা।
(৫) নখকাটা।
(৬) ঘ্রানযুক্ত তৈল বা আতর লাগানো।
(৭) স্ত্রীর সঙ্গে সংগম করা।
(৮) যৌন উত্তেজনামূলক কোন আচরণ বা কোন কথা বলা।
(৯) শিকার করা।
(১০) ঝগড়া বিবাদ বা যুদ্ধ করা।
(১১) চুল দাড়িতে চিরুনী বা আঙ্গুলী চালনা করা, যাতে ছিড়ার আশংকা থাকে।
(১২) শরীরে সাবান লাগানো।
(১৩) উকুন, ছারপোকা, মশা ও মাছিসহ কোন জীবজন্তু হত্যা করা বা মারা।
(১৪) যে কোন ধরণের গুনাহের কাজ করা।
(খ) পবিত্র ক্কাবা ঘর তাওয়াফ
তাওয়াফ শব্দের আভিধানিক অর্থ হল পরিদর্শন বা প্রদক্ষিণ। ইসলামের ভাষায় নির্দিষ্ট নিয়মাবলী মেনে, নির্দিষ্ট পোশাক পরিধান করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে পবিত্র কাবা ঘরের চারিদিকে প্রদক্ষিণ করাকে তাওয়াফ করা বলা হয়ে থাকে।
পবিত্র কাবা ঘর তাওয়াফ
তাওয়াফ করার পূর্বে কিছু নিয়মাবলী আছে যেগুলো মেনে চলতে হয়। এগুলো হলঃ
১. তাওয়াফের নিয়ত করা।
২. পুবিত্র ক্বাবা (৭) সাত বার বিরতীহীনভাবে প্রদক্ষিণ করা।
৩. পবিত্র হওয়া (ওজু/গোসল করা)।
৪. সতর ঢাকা।
৫. সক্ষম ব্যক্তির পদদলে তাওয়াফ করা।
৬. ক্বাবাকে বামে রেখে তাওয়াফ করা।
৭. হাতিমের বাহির দিয়ে তাওয়াফ করা।
৮. তাওয়াফ শেষে দুই রাকাত সালাত আদায় করা।
৯. হজরে আসওয়াদ হতে তাওয়াফের প্রত্যেক চক্কর আরম্ভ করা।
১০. হজরে আসওয়াদে চুমু প্রদান, স্পর্শ করা কিংবা হাত দিয়ে ইশারা করা।
১১. উমরা পালনকারীর তাওয়াফে ইজতিবা ও রমল করা।
১২. প্রতি চক্করে রুকুনে ইয়ামেনী স্পর্শ করা, সম্ভব না হলে, ইঙ্গিত করা এবং দো’আ পাঠ করা।
তাওয়াফ শেষ করে ডান কাধ ঢেকে ফেলতে হবে। এর পর মাকামে ইব্রাহীমের পিছনে দুই রাকাত সালাত আদায় করতে হবে। এর পর জমজমের পানি পান করতে হবে। জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করতে হবে এবং পান করার সময় বলতে হবে – ‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা ইলমান নাফি’আ, ওয়ারিযক্বাও ওয়াসি’আ, ওয়াশিফাআম মিন কুল্লি দা’ঈ’ (হে আল্লাহ! আমাকে উপকারী জ্ঞান দান করুন! পর্যাপ্ত রিজিক দান করুন! সকল রোগের শেফা দান করুন) ।
উমরাহের ওয়াজিব সমুহ
আগেই বলেছি যে উমরাহের দুটি ওয়াজিব রয়েছে –সায়ী করা এবং মাথা মুণ্ডন করা।
ওয়াযিব –১ – সায়ি।
সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে সায়ী রত হাজীগণ
সাঈ’র জন্য কোন দো’আ নির্দিষ্ট নেই।
ওয়াযিব –২– মাথা মুন্ডন (হলক) বা চুল ছাটা (কছর)
shave head in umrah
মাথা মুন্ডন করা বা ছোট করে চুল কামানো ওয়াজিব।
উমরাহের শেষ ধাপ হিসেবে এই ওয়াজিবটি পালন করতে হবে। সায়ি শেষে পুরুষরা তাদের মাথা কামিয়ে ফেলবে বা চুল ছোট করে ছেটে ফেলবে। মহিলাদের চুলের অগ্রভাগ থেকে আধ আঙ্গুল পরিমান কেটে ফেলতে হবে। এই কাজের মাধ্যমে উমরাহের সকল ফরয এবং ওয়াজিব সহকারে উমরাহ সম্পন্ন হবে। এর পর স্বাভাবিক পোশাক পড়া যাবে এবং স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে যাওয়া যাবে।
Keywords:
travel mokkah umrah saudi arab
umrah saudi arabia
going to saudi arabia for umrah
umrah in saudi arabia
umrah in saudi
umrah in saudi arabia
jeddah to makkah umrah
jeddah se umrah
Copyright Disclaimer :
Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. No copyright infringement intended. ALL RIGHTS BELONG TO THEIR RESPECTIVE OWNERS* "LIKE ", SHARE AND/ OR COMMENT video if you enjoyed it! It really Helps Me Out!! Thanks for Watching!!
Vlogger: Alvi khan Faravi.
Thank you again.
Love YOU all.
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: