মহাভারতে কর্ণের মৃত্যুর পর যমরাজ কোনো নির্দিষ্ট ভূমিকা পালন করে | জ্ঞান প্রতিষ্ঠা

Описание: মহাভারতে কর্ণের মৃত্যুর পর যমরাজ কোনো নির্দিষ্ট ভূমিকা পালন করেননি। বরং, কর্ণের মৃত্যুর জন্য শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে চালিত করেছিলেন। যখন কর্ণের রথের চাকা মাটিতে ডুবে গিয়েছিল, তখন অর্জুনকে তাকে হত্যা করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। যমরাজ এই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলেন না।
কৃষ্ণের নির্দেশ: শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে আদেশ দেন কর্ণের উপর ब्रह्माস্ত্র (Brahmāstra) নিক্ষেপ করতে।
কর্ণের দুর্ভাগ্য: কর্ণের কাছে অর্জুন একটি প্রতিশ্রুতি চেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি তা রক্ষা করতে পারেননি কারণ তিনি তার মৃত্যুর সময় 'সূর্যপুত্র' হওয়ার কারণে তার সমস্ত শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন।
অস্ত্রের অভাব: যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে, কর্ণের কাছে কোনো অস্ত্র ছিল না কারণ তিনি যুদ্ধে অর্জুনকে পরাজিত করার পর নিজের অস্ত্র অর্জুনকে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হন।
অস্ত্রের ব্যবহার: শ্রীকৃষ্ণের নির্দেশে অর্জুন কর্ণের উপর ब्रह्माস্ত্র নিক্ষেপ করেন। এটি কর্ণের মৃত্যু ঘটায়।
যমরাজের ভূমিকা: যদিও যমরাজ মৃত্যুর দেবতা, কিন্তু মহাভারতের এই বিশেষ ঘটনায় তাঁর কোনো ভূমিকা ছিল না।

মহাভারতে সাধারণ মানুষের জন্য কৃষ্ণ ধর্ম, ন্যায় ও জ্ঞান প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। তিনি কৌরব-পাণ্ডবের মধ্যে শান্তি স্থাপনের চেষ্টা করেন, কিন্তু ব্যর্থ হওয়ায় পাণ্ডবদের উপদেষ্টা ও রক্ষক হিসেবে যুদ্ধের কৌশল নির্ধারণ করেন এবং ধর্ম প্রতিষ্ঠার জন্য অধার্মিকদের বিনাশের পক্ষে কাজ করেন। সাধারণের জীবনে তিনি নৈতিক শাসন এবং স্ব-ধর্মের জন্য লড়াই করার শিক্ষা দেন।

সাধারণ মানুষের জন্য কৃষ্ণের কাজগুলো হলো:
ধর্ম ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা: কৃষ্ণ পৃথিবীতে এসেছিলেন অধর্ম ও পাপ দূর করে ধর্ম ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে।

শান্তি স্থাপনের চেষ্টা: তিনি পাণ্ডব ও কৌরবদের মধ্যে শান্তি স্থাপনের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন, কিন্তু কৌরবদের ষড়যন্ত্রের কারণে তা সম্ভব হয়নি।

পাণ্ডবদের উপদেষ্টা ও সহায়ক: যুদ্ধের সময় তিনি অর্জুনের সারথি হিসেবে যুদ্ধের কৌশল নির্ধারণ করেন এবং পাণ্ডবদের বিজয় নিশ্চিত করেন।

নৈতিক শিক্ষা: তিনি সাধারণ মানুষকে নিজেদের স্বধর্ম অনুযায়ী কাজ করতে এবং জীবনে আসা বাধা-বিপত্তির বিরুদ্ধে লড়াই করতে উৎসাহিত করেন।

রাজনৈতিক সংস্কারক: তিনি উন্নত নৈতিক শাসনসহ একটি রাজ্য গঠনে পাণ্ডবদের সহায়তা করেন।

নারী ও দুর্বলদের রক্ষা: তিনি নরকাসুরকে বধ করে ১৬,০০০ এর বেশি নারীকে উদ্ধার করেছিলেন, যারা তার প্রধান সহধর্মিণী হিসেবে পরিচিত।


কর্মফল সবাইকে ভোগ করতেই হবে, ভগবান কৃষ্ণ বলছে | মহাভারতের কৃষ্ণকে ভোগ করতে হয়েছে #mahavarat

মহাভারতের কৃষ্ণ ধর্ম নন, বরং তিনি স্বয়ং ধর্ম এবং সেই ধর্মের প্রতীক।

mahavarat story
what is the mahabharata story about
does mahabharat is real story
is mahabharat fake story
is mahabharat real or story
is mahabharata a real story
how mahabharata story started
what is the main story of mahabharata
what is the full story of mahabharata
what is the story of mahabharata
is mahabharata story real
is mahabharat a story
is mahabharata a fictional story
was mahabharata real story
what is the central story of mahabharata
what is mahabharata story
what is the real story of mahabharata
who wrote mahabharata story
who first told the story of mahabharata and to whom
whose story is mahabharata