৯ টি স্থানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবী (সা.)
Автор: Hossain Islamic Tips
Загружено: 2021-09-06
Просмотров: 14159
Описание:
৯ টি স্থানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবী (সা.)
যেসব স্থানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবি
নামাজ ফরজ ইবাদত। ঈমানের পর ইসলামের প্রধান ইবাদত এটি। আল্লাহ তাআলা পুরো জমিনকে নামাজের জন্য পবিত্র করেছেন মর্মে হাদিসে ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্বনবি। কিন্তু তারপরও কিছু স্থানে তিনি নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন। সেসব স্থান কোনগুলো?
দুনিয়াজুড়ে সব জায়গায় নামাজ পড়া প্রসঙ্গে হাদিসে পাকে প্রিয় নবি ঘোষণা করেন-
হজরত আবু যার রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আমার জন্য (অর্থাৎ আমার উম্মাতের জন্য) সমগ্র জমিনকে পবিত্র এবং মসজিদ (সাজদার স্থান) বানানো হয়েছে।’ (আবু দাউদ)
তবে যেসব স্থানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবি, একাধিক হাদিসের বর্ণনায় তাও ওঠে এসেছে-
১. হজরত আবু সাঈদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘শুধু গোসলখানা ও কবরস্থান ছাড়া সমগ্র জমিনই মসজিদ (তথা নামাজের স্থান হিসেবে গণ্য)।’ (আবু দাউদ)
২. হজরত আল-বারাআ ইবনু আজিব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে উটের আস্তাবলে নামাজ আদায় করা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘তোমরা উটের আস্তাবলে নামাজ আদায় করবে না। কারণ তা শয়তানের আড্ডাখানা। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বকরীর খোঁয়াড়ে নামাজ আদায় করা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘সেখানে নামাজ আদায় করতে পার। কারণ তা বারকাতময় প্রাণী (বা স্থান)।’ (আবু দাউদ)
৩. তবে দুর্বল সনদে আরও কিছু স্থানের বিবরণও ওঠে এসেছে; যেখানে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন বিশ্বনবি। তাহলো-
হজরত আবু সালিহ আল-গিফারি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেন, কোনো এক সফরে হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু ‘বাবিল’ নামক শহর অতিক্রমকালে তার কাছে মুয়াজ্জিন এসে আসরের নামাজের আজান দেওয়ার অনুমতি চায়। কিন্তু তিনি মুয়াজ্জিনকে ‘বাবিল’ শহর থেকে বেরিয়ে ইকামাত দেওয়ার নির্দেশ দিলেন। মুয়াজ্জিন ইক্বামত দিলে তিনি নামাজ আদায় করলেন এবং নামাজ শেষে বললেন-
‘আমার প্রিয় বন্ধু নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে কবরস্থানে নামাজ আদায় করতে নিষেধ করেছেন। অনুরূপভাবে আমাকে ‘বাবিল’-এর জমিনে নামাজ আদায় করতেও নিষেধ করেছেন। কারণ তা অভিশপ্ত জমিন।’ (আবু দাউদ)
হাদিসের আলোকে উল্লেখিত স্থান ছাড়াও আরও কিছু স্থানে নামাজ পড়া যাবে না। সেগুলো হলো-
১. ময়লা-আবর্জনার স্থান বা অন্ধকার কুপ। যেখানে ঝাড়ু কিংবা পরিষ্কার করার পরও নাপাকি থেকে যাবে। অপবিত্র জায়গায় নামাজের জন্য উপযুক্ত নয়।
২. কসাইখানা। যেখানে পশু জবেহ করা হয়। রক্ত ও ময়লা দ্বারা যে স্থান দুষিত ও অপবিত্র হয়; সে স্থানও নামাজের জন্য উপযুক্ত নয়।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: