| শেষ চিঠি | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | SESH CHITHI | RABINDRANATH TAGORE |
Автор: Nandini Das
Загружено: 2025-11-14
Просмотров: 263
Описание:
| শেষ চিঠি| রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Sesh Chithi | Rabindranath Tagore | Bengali Recitation | Poem Rhymes |
🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼
► কবিতা- শেষ চিঠি
► কবি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
► আবৃত্তি - নন্দিনী দাস
► Poetry:- Sesh Chithi
► Poet:- Rabindranath Tagore
► Recitation:- Nandini das
🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼
Like || Share || Subscribe || Love
Subscribe to Nandini Das 👉 / @nandinidas11-12
________________________________
#sesh_chithi #rabindranathtagore #bengali_poetry
#nandini_das_kobita
শেষ চিঠি কবিতা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিতা
শেষ চিঠি - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শেষ চিঠি || SESH CHITHI ||" #মনে_হচ্ছে_শূণ্য_বাড়িটা_অপ্রসন্ন" || রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর || NANDINI DAS ll
শেষ চিঠি| রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | SESH CHITHI | Rabindranath Tagore kobita
...........................................................................................................
আজ শিশু দিবসে এক বাবার, তাঁর সন্তানের জন্য ভালোবাসার, কষ্টের কথা বলি।
কবিতা: ''শেষ চিঠি "
কবি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কণ্ঠে : নন্দিনী দাস ( Nandini Das )
_____________________________________________________________________________________________
"শেষ চিঠি "
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মনে হচ্ছে শূন্য বাড়িটা অপ্রসন্ন,
অপরাধ হয়েছে আমার ,
তাই আছে মুখ ফিরিয়ে ।
ঘরে ঘরে বেড়াই ঘুরে,
আমার জায়গা নেই
হাঁপিয়ে বেরিয়ে চলে আসি।
এবাড়ি ভাড়া দিয়ে চলে যাব দেরাদুনে।
অমলির ঘরে ঢুকতে পারিনি বহুদিন।
মোচর যেন দিত বুকে ।
বাড়াতে আসবে ,ঘর দিতেই হবে সাফ করে।
তাই খুললেন ঘরের তালা।
একজোড়া আগ্রার জুতো,
চুল বাঁধবার চিরুনি, তেল, এসেন্সের শিশি।
শেলফে তার পড়বার বই,
ছোট হারমোনিয়াম,
একটা অ্যালবাম
ছবি কেটে কেটে জুড়েছে তার পাতায়।
আলনায় তোয়ালে ,জামা ,খদ্দরের শাড়ি।
ছোট কাচের আলমারিতে
নানা রকমের পুতুল,
শিশি, খালি পাউডারের কৌটো ।
চুপ করে বসে রইলেন চৌকিতে ,টেবিলের সামনে।
লাল চামড়ার বাক্স
ইস্কুলে নিয়ে যেত সঙ্গে
তার থেকে খাতাটি নিলেম তুলে ,
আঁক কষবার খাতা,
ভিতর থেকে পড়ল একটি আখোলা চিঠি,
আমারই ঠিকানা লেখা
অমলির কাঁচা হাতের অক্ষরে
শুনেছি ডুবে মরবার সময়
অতীতকালের সব ছবি
এক মুহূর্তে দেখা দেয় নিবিড় হয়ে
চিঠিখানি হাতে নিয়ে তেমনি পড়লো মনে
অনেক কথা এক নিমিষে।
অমলার মা যখন গেলেন মারা
তখন ওর বয়স ছিল সাত বছর
কেমন একটা ভয় লাগলো মনে
ও বুঝি বাঁচবে না বেশিদিন।
কেননা বড় করুন ছিল ওর মুখ,
যেন অকাল বিচ্ছেদের ছায়া
ভাবি কাল থেকে উল্টে এসে পড়েছিল
ওর বড় বড় কালো চোখের উপরে।
সাহস হতো না ওকে সঙ্গ ছাড়া করি।
কাজ করছি আপিসে বসে,
হঠাৎ হতো মনে
যদি কোন আপদ ঘটে থাকে।
বাঁকিপুর থেকে মাসি এলো ছুটিতে
বললে, 'মেয়েটার পড়াশুনো হলো মাটি
মূর্খু মেয়ের বোঝা বইবে কে
আজকালকার দিনে?
লজ্জা পেলেম কথা শুনে
বললেন কালই দেব ভর্তি করে বেথুনে।
ইস্কুলে তো গেল,
কিন্তু ছুটির দিন বেড়ে যায় পড়ার দিনের চেয়ে
কতদিন স্কুলের বাস অমনি যেত ফিরে।
সে চক্রান্তে বাপেরো ছিল যোগ।
ফিরে বছর মাসি এলো ছুটিতে,
বললে, এমন করে চলবে না।
নিজে ওকে যাবো নিয়ে,
বোডিং এ দেব বেনারসের স্কুলে
ওকে বাঁচানো চাই বাপের স্নেহ থেকে।
মাসির সঙ্গে গেল চলে।
অশ্রুহীন অভিমান নিয়ে গেল বুক ভরে
যেতে দিলেন বলে।
বেরিয়ে পড়লেন বদ্রিনাথ এর তীর্থযাত্রায়,
নিজের কাছ থেকে পালাবার ঝোঁকে।
চার মাস খবর নেই।
মনে হলো, গ্রন্থি হয়েছে আলগা গুরুর কৃপায়।
মেয়েকে মনে মনে সঁপে দিলেন দেবতার হাতে
বুকের থেকে নেমে গেল বোঝা।
চার মাস পরে এলেম ফিরে।
ছুটেছিলেন অম্লিকে দেখতে কাশিতে,
পথের মধ্যে পেলেন চিঠি
কি আর বলবো,
দেবতাই তাকে নিয়েছে।
যাক সেসব কথা।
অমলার ঘরে বসে সেই আখোলা চিঠি খুলে দেখি,
তাতে লেখা
তোমাকে দেখতে বড্ড ইচ্ছে করছে।
আর কিছুই নেই।।
_____________________________
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: