জুমার বয়ান | আবু বকর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর ইসলাম গ্রহণ এবং দাওয়াতি কাজ কেমন ছিল ??
Автор: Nasirulla TV 24
Загружено: 2024-12-28
Просмотров: 177
Описание:
আবু বকর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর ইসলাম গ্রহণ নবীজির চাচা আবু লাহাবের মৃত্যু
আবু লাহাবে সন্তানের মৃত্যু
আবু লাহাবের স্ত্রীর জামিলার উপর আল্লাহ তাআলার লানত
#ইসলামিক ওয়াজ
##ক
#বাংলা ওয়াজ
#ইসলামিক
#subscribe
#like
#comment
#education .
ডঃ মিজানুর রহমান আজহারী
ডাঃ জাকির নায়েক
ডক্টর আবুল কালাম আজাদ বাশার
ডক্টর এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী
শায়খ আহমাদুল্লাহ
আল্লামা আব্দুল বাসেত খান
আল্লামা মামুনুল হক
আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী
আল্লামা হাসান জামিল সাহেব
আল্লামা আব্দুর রব ফরিদী
আল্লামা মুফতি নজরুল ইসলাম কাসেমী
আল্লামা আব্দুল কুদ্দুস ফারুকী
আল্লামা মাহমুদুল হাসান
bangla wazবাংলা ওয়াজ 2024,
ওয়াজ বাংলা 2024,
বাংলা ওয়াজ,
ওয়াজ বাংলা, নিউ ওয়াজ,
নিউ ওয়াজ 2024 waz bangla,
waz bangla hd video,
bangla waz ,
waz 2024 bangla,
new bangla waz,
bangla new waz 2024,
islamic waz bangla,
new bangla waz 2024,
bangla waz mahfil,
waz 2024 bangla,
bangla waz full,
azhari bangla waz,
new bangla waz 2024,
bangla new waz,
bangla funny waz,
waz bangla 2024
bangla new waz 2024,
waz mahfil bangla 2024
bangla new waz 2024
waz bangla 2024
waz mahfil bangla 2024
funny waz bangla,
bangla waz 2024
bangla waz 2024,
waz bangla,
bangla waz
যার যা প্রাপ্য তাকে সেই প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার নাম জুলুম। সে হিসেবে কারো অধিকার হরণ, বিনা অপরাধে নির্যাতন, আর্থিক, দৈহিক ও মর্যাদার ক্ষতিসাধন, মানহানিকর অপবাদ দেওয়া, দুর্বলের ওপর নৃশংসতা চালানো, অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ হরণ, অশ্লীল ভাষায় গালাগাল, উৎপীড়ন বা যন্ত্রণা ইত্যাদি কাজ জুলুমের পর্যায়ভুক্ত।
জুলুমের ভয়াবহতা সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে। শান্তি ও মানবতার ধর্ম ইসলামে সব ধরনের জুলুম বা অত্যাচার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ও হারাম। শুধু জুলুম নয়, জুলুমের সহযোগিতা করা এবং জালেমদের সঙ্গে সুসম্পর্ক ও ঘনিষ্ঠতা রক্ষা করাও হারাম। আর এ বিধান শুধু মুসলমান নয়, কোনো অমুসলিমের ওপর জুলুম করলেও তার জন্য এ হুকুম। ইসলাম মতে, মানুষের ওপর জুলুম এক ভয়াবহ গোনাহ। এ কারণে পরকালে দোজখে প্রবেশ করতে হবে।
জুলুম থেকে বাঁচার কার্যকর উপায় হচ্ছে লালসা, ক্ষমতার লোভ, হিংসা, ধর্মীয় বিদ্বেষ, ক্রোধ থেকে আত্মসংবরণ করা এবং জনসেবা, ধর্মীয় সেবা ও পরোপকারমূলক কাজে আত্মনিয়োগ করা আর হালাল ও বৈধ পন্থায় উপার্জিত অর্থে, হালাল টাকা-পয়সার মাধ্যমে পানাহারে, পোশাক-আশাকে সন্তুষ্ট থাকা।
সমাজের অনেকেই ধর্মপ্রাণ হিসেবে ধর্মকর্মে অগ্রগামী হলেও অন্যের ওপর জুলুম-অত্যাচারে পিছিয়ে নেই। বিশেষ করে সমাজের সহজ-সরল ও নিম্ন শ্রেণির মানুষের ওপর। আরো অবাক করার বিষয় হলো, এই দুর্বল শ্রেণির লোকদের ওপর জুলুমকে অনেকেই অপরাধ মনে করেন না। উল্টো কোনো কোনো ক্ষেত্রে আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা যায়।
আমাদের মনে রাখা দরকার, জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়ন এমন এক অপরাধÑযা সাধারণত আল্লাহ মাফ করেন না, যতক্ষণ পর্যন্ত ওই মজলুম ব্যক্তি (যার প্রতি অত্যাচার করা হয়েছে) জালেমকে (অত্যাচারী ব্যক্তিকে) মাফ না করেন। পবিত্র কোরআনে কারিমে এ বিষয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘জালেমদের কর্মকাÐ সম্পর্কে আল্লাহকে কখনো উদাসীন মনে কর না। তবে তিনি তাদের শুধু একটি নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত অবকাশ দেন, যেদিন চক্ষুগুলো বিস্ফোরিত হবে, তারা মাথা ঊর্ধ্বমুখী করে উঠিপড়ি করে দৌড়াতে থাকবে, তাদের চোখ তাদের নিজেদের দিকে ফিরবে না এবং তাদের হৃদয়গুলো দিশেহারা হয়ে যাবে। মানুষকে আজাব সমাগত হওয়ার দিন সম্পর্কে সাবধান করে দাও, যেদিন তাদের কাছে আজাব আসবে। সেদিন জুলুমবাজরা বলবে, হে আমাদের প্রভু! অল্প সময়ের জন্য আমাদের অবকাশ দিন, তাহলে আমরা আপনার ডাকে সাড়া দেব (অন্যের ওপর জুলুম করব না) এবং রাসূলদের অনুসরণ করব। তোমরা কি এর আগে কসম খেয়ে বলতে না যে, তোমাদের পতন নেই! যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছে, তোমরা তো তাদের বাসস্থানেই বাস করছ এবং সেসব জালেমের সঙ্গে আমি কেমন আচরণ করেছি, তা তোমাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে গেছে। উপরন্তু আমি তোমাদের জন্য বহু উদাহরণ দিয়েছি।’ Ñসূরা ইবরাহিম : ৪২-৪৫।
হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহতায়ালা জালেমকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত অবকাশ দিয়ে থাকেন। অবশেষে যখন পাকড়াও করেন তখন তাকে আর রেহাই দেন না। অতঃপর তিনি এই আয়াত পাঠ করেন, তোমার প্রভুর পাকড়াও এ রকমই হয়ে থাকে, যখন তিনি জুলুমরত জনপদগুলোকে পাকড়াও করেন। তার পাকড়াও অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক, অপতিরোধ্য। Ñসহিহ বোখারি ও মুসলিম।
জুলুম সম্পর্কে কোরআনে আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘আর তোমরা জালেমদের প্রতি ঝুঁকে পড়বে না, জালেমদের সহযোগী হবে না, তাহলে আগুন (জাহান্নামের) তোমাদেরও স্পর্শ করবে।’ Ñসূরা হুদ : ১১৩।
আর হাদিসে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কেউ যদি তার কোনো ভাইয়ের সম্মানহানি কিংবা কোনো জিনিসের ক্ষতি করে থাকে, তবে আজই (দুনিয়াতেই) তার কাছ থেকে তা বৈধ করে নেওয়া উচিত (অর্থাৎ ক্ষমা চেয়ে নেওয়া ও ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত) এবং সেই ভয়াবহ দিন আসার আগেই এটা করা উচিত, যেদিন টাকাকড়ি দিয়ে কোনো প্রতিকার করা যাবে না, বরং তার কাছে কোনো নেক আমল থাকলে তার জুলুমের পরিমাণ হিসেবে মজলুমকে ওই নেক আমল দিয়ে দেওয়া হবে এবং তার কোনো অসৎ কাজ না থাকলেও ওই মজলুমের অসৎ কাজ তার ওপর বর্তানো হবে।’ Ñসহিহ বোখারি ও জামে তিরমিজি।
আমাদের চ্যানেলের কোন ভিডিও অন্য কোন চ্যানেলে পাওয়া গেলে কপিরাইট ক্লেইম দেওয়া হবে ও নিয়ম অনুসারে ব্যবস্থা নেয়া হবে ।🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴
নতুন ও সত্য ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেল কে সাবস্ক্রাইব করে বেল 🔔বাটন ক্লিক করে সাথেই থাকুন... ................................................................
Mufti nasir uddin Rabbani
Imam @ khotib Baitul mokbol jame majjid asoliya-savar Dhaka
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: