পৃথিবীতে উনিশ প্রজাতির

Описание: #প্যাঁচা, পেঁচা, বা পেচক এক প্রকার নিশাচর শিকারী পাখি। স্ট্রিজিফর্মিস বর্গভূক্ত এই পাখিটির এখনও পর্যন্ত প্রায় ২০০টি প্রজাতি টিকে আছে।
#The owl, owl, or owlet is a type of nocturnal bird of prey. This bird belongs to the order Strigiformes, and there are about 200 extant species.
পৃথিবীতে উনিশ প্রজাতির হুতোম পেঁচা রয়েছে। তবে বাংলাদেশে মাত্র দু’প্রজাতির হুতোম পেঁচা পাওয়া যায়। এর মধ্যে চিতিপেট-হুতোম পেঁচা একটি। এর ইংরেজি নাম Spot-bellied Eagle-Owl বৈজ্ঞানিক নাম Bubo nipalensis ।
There are nineteen species of eagle-owl in the world. However, only two species of eagle-owl are found in Bangladesh. Among them, the Spot-bellied Eagle-Owl is one. Its English name is Spot-bellied Eagle-Owl and its scientific name is Bubo nipalensis.

#World Famous Tv
   • নদীর বৃহৎ #কাতলা,#কোরাল এবং#বোয়াল মাছ#Big...  
   • #Fish market#Katla fish#Simrail_fish_marke...  
   • #চাষের_শিং_মাছ#এবং#খাল-বিলের_শিং_মাছ#Farme...  
   • নদীর সুরমা মাছ, টুনা মাছ এবং ইলিশ মাছ বাংল...  
   • #Baim_fish# and #Tengra_fish#বাইম মাছ এবং ...  

#হুতুম_প্যাঁচা# বলতে দুটি বিষয় বোঝানো যেতে পারে: একটি হলো 'হুতোম প্যাঁচার নকশা', যা কালীপ্রসন্ন সিংহ রচিত একটি বিখ্যাত ব্যঙ্গাত্মক ও সামাজিক নকশা-জাতীয় গদ্য রচনা, এবং অন্যটি হলো হুতুম প্যাঁচা নামক এক প্রকার নিশাচর পাখি যা ক্ষতিকারক পোকামাকড় ও ইঁদুর খেয়ে পরিবেশের উপকার করে, কিন্তু বর্তমানে বিলুপ্তির পথে।
#Hutum Paencha can refer to two things: one is 'Hutom Paenchaar Naksa', which is a famous satirical and social satire-like prose work written by Kaliprasanna Singha, and the other is a type of nocturnal bird called Hutum Paencha that benefits the environment by eating harmful insects and rats, but is currently on the verge of extinction.
'হুতোম প্যাঁচার নকশা':
এটি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের গোড়াপত্তনকালীন পর্যায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা যা কালীপ্রসন্ন সিংহ «হুতোম প্যাঁচা» ছদ্মনামে লিখেছেন।
১৮৬১ সালে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়, যা মূলত ব্যঙ্গ-বিদ্রূপাত্মক সামাজিক নকশা।
এই রচনাটি কলকাতার তৎকালীন সমাজের বিভিন্ন দিক নিয়ে নকশা আকারে তুলে ধরেছে।
'Hutom Paenchaar Naksa':
This is an important work from the early stages of modern Bengali literature, written by Kaliprasanna Singha under the pseudonym "Hutom Paencha".
It was first published in 1861, which is basically a satirical social satire.
This work highlights various aspects of the society of Kolkata at that time in the form of satire.
হুতুম প্যাঁচা পাখি:
এটি একটি নিশাচর পাখি, যা গাছের কোটরে বা দালানের ফাঁকফোকরে বসবাস করে।
এর রহস্যময় ডাক অনেক সময় অমঙ্গলের পূর্বাভাস বলে মনে করা হলেও, এটি প্রকৃতির একটি উপকারী প্রাণী।
ক্ষতিকারক পোকামাকড়, টিকটিকি, ইঁদুর এবং পাখির ছানা এদের খাদ্য।
বর্তমানে এই পাখিটি দেশে বিলুপ্তির পথে, সম্প্রতি লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে এর দেখা মিলেছে বলে জানা গেছে।
Hutum Paencha Pakhi:
This is a nocturnal bird that lives in tree holes or gaps in buildings.
Although its mysterious call is often considered a harbinger of misfortune, it is a beneficial creature of nature.
গ্রামবাংলার জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণে পরিণত হওয়া পেঁচাটি এখন বিলুপ্তির পথে। রাতের বেলায় ঘোরাফেরা করার কারণে এই পাখিটিকে নিশাচর পাখি বলা হয়। পেঁচার ডাক, হুদ-হুদ; বুম...বু-বু; দিবি না ঝিদিবি, রহস্যময় এবং বিভিন্ন কুসংস্কারের জন্ম দেয়। পেঁচা মান্দি, হাজং, হাদি এবং গারোর মতো অনেক সম্প্রদায়ের কাছে শ্রদ্ধার পাত্র। পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতা এবং মানুষের কার্যকলাপের কারণে আজ এই জনপ্রিয় পাখিটি গ্রামের আশেপাশে শুয়ে থাকত। গ্রামবাংলার ছোট বাচ্চারা এই পেঁচাটির সাথে অনেক মজা করত। এই পেঁচা কৃষকের গোয়ালঘর এবং বাঁশের ঝোপে ঘুরে বেড়াত। কেউ পেঁচাকে পেঁচা, কেউ ধুধ এবং কেউ লক্ষ্মী পেঁচা বলে। এটা বলা নিরাপদ যে আজকের ছোট বাচ্চারা এই পেঁচাটিকে চিনতে পারে না। প্রাকৃতিক গাছপালা নির্বিচারে ধ্বংস এবং ফসল চাষের জন্য জমিতে বিভিন্ন ধরণের কীটনাশক ব্যবহার এবং অনিয়ন্ত্রিত শিকারের কারণে পেঁচাটি আজ বিলুপ্তির পথে। প্রাণীবিদদের মতে, এই পেঁচার নাম দাগযুক্ত পেঁচা। ইংরেজি নাম Spotted Owlet, বৈজ্ঞানিক নাম Athene brama, tribe Strigidi।
Their diet consists of harmful insects, lizards, mice, and baby birds.
Currently, this bird is on the verge of extinction in the country, and it was recently reported to have been seen in Kaliganj, Lalmonirhat.