।নমঃশূদ্ররা হিন্দু নয়, হিন্দু ধর্মের মতে এক অস্পৃশ্য কীট
Автор: Salil Thakur
Загружено: 2020-07-12
Просмотров: 5237
Описание:
চণ্ডাল কারা:
আচার্য ডি, এল, বি, ঠাকুর বলেন-
ব্রাহ্মাণ্যবাদী হিন্দুদের চারবর্ণ
১। ব্রাহ্মণ
২। ক্ষত্রিয়
৩। বৈশ্য ও
৪। শূদ্র
এদের বাইরে যে সকল মানুষ আছে তারা অস্পৃশ্য তথা চণ্ডাল।
মনুর বিধান অনুসারে অস্পৃশ্য তথা চন্ডালদের করনীয়:
১. চন্ডালদের বাসভূমি গ্রামের বাইরে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় ।
২. তাদের ধন সম্পদ বলতে থাকবে শুধু কুকুর ও গাধা ।
৩. তারা মৃত দেহ থেকে আহরিত বস্ত্রাদিই কেবল ব্যবহার করবে।
৪. তারা ভবঘুরে জীবনযাপন করবে ।
৫. তারা রাজার আদেশে অপরাধীদের ফাঁসি কার্যকর করবে ।
৬. তাদের প্রধান পেশা হবে মৃতদেহ দাহন করা ।
৭. তারা বিবেচিত হবে অস্পৃশ্য হিসেবে ।
৮. রাত্রিকালেই কেবল নগরে ভ্রমণ করতে পারবে ।
৯. দিবাভাগে তারা বিশেষচিহ্ন ধারণ করে গ্রামে ভ্রমণ করতে পারবে ।
চন্ডালত্ব মোচনে মানবতাবাদী আন্দোলন।
এব্যাপারে সর্বপ্রথম সোচ্চার হন, ওড়াকান্দীর (অধুনা বাংলাদেশ) শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের পুত্র শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর। ১৮৮১ সালে বাগেরহাট জেলার দত্তডাঙ্গায় ঈশ্বর গাইনের বাড়িতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে তিনি সর্বপ্রথম চণ্ডালদের নমঃশূদ্র বলে ঘোষণা করেন।
দীর্ঘ আন্দোলনের মাধ্যমে ড, মিডের সহায়তায় ১৮৯১সালে “ নমঃশূদ্র” জাতি হিসেবে স্বীকৃতি পায়। এবং ১৯১১ সালের শুমারি প্রতিবেদনে সত্যিকারভাবে “ নমঃশূদ্র “ লেখা হয় এবং চণ্ডাল কথাটি বাদ পড়ে।
তথ্যসূত্র : গণমুক্তি,নমঃশূদ্রের উৎস সন্ধান সংখ্যা।
সংগ্রাহক :
সলিল ঠাকুর।
জ্ঞান Point.
বাংলাদেশ।
Date :12-07-2020
Time :10:00 pm
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: