আমোদ ফুর্তি ২৪
গান মানুষের প্রাণ। গান ভালোবাসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন। গান মানুষের মনের খোরাক।
দেখলে ছবি পাগল হবি ঘরে রইতে পারবি না
খাজা বাবা তুমি গানের রাজা গান গাইয়া পাইলে তুমি কতই মজা
কোন বাগিচার ফুল তুমি কোন গগনের চাঁদ বল কন্যা
আশায় গেল রে জীবন কোন দিন হবে তার সাথে মিলন রে বন্ধু
আয় খাজা গরীবে নেওয়াজ সালাম তোমার দরবারে
বিচ্ছেদ গান নদীতে না যাইওরে বন্ধু
আমার এমন বান্ধব ভবে নাই কার কাছে যাইয়া প্রাণ জুড়ায় যে আমারে করবে আদর তারে যাইয়া কোথায় পাই
আমার জীবনের কলিজা কাটা বিচ্ছেদ গান আমার মৃত্যুর সংবাদ পেলে ক্ষমা করে দিবে এটাই হয়তো শেষ দেখা আর না
একটা বিচ্ছেদ গান আমি যার লাইগা এই ভবে আইলাম তারে যদি পাইলাম না জানলে ভবে আইলাম হয় না
একটা বিচ্ছেদ গান তুমি তো সুখে আছো বন্ধু সুখে থাকো আমারও সুখের দিনগুলো তুমি নিয়ে গেছো।
বড় সংকটে পড়িয়া দয়াল ডাকি তোমায় বারে বার ক্ষম ক্ষমা অপরাধ লালন গীতি
আমার চোখে বহে নদী নালা অন্তরে চৈতির খাড়া আমি বন্ধুর পিরিতের মরা
বগার গানের সুর নিয়ে একটা ইঁদুরের গান গাইলাম
সুন্দর পৃথিবী একদিন ছেড়ে যেতে হবে রে মন
আমায় নিয়ে চল গো তোরা ওই না আরব দেশে যার কারণে দিবানিশি কান্দি একা বসি
ফকির লালন যদি তরিতে বাসনা থাকে ধরো রে মন সাধুর সঙ্গ
খুজলে সেই ধন পাইবি কি মন ওপারে আকাশের ঠিকানায় হাওয়ার পাখি ফিরে না আর যদি চলে যায়।
অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে কারেন্ট চলে গেছে এই অবস্থায় খাজা বাবার নামে
লালন সাঁইজির একটা গান এইসব দেখি কানার হাট বাজার।
তুমি তো এমন ছিলে না মাস পেরিয়ে বছর গেল একটা দিনও আমায় তুমি খবর নিলা না
পিঞ্জর ভেঙ্গে পাখি আমার গেল কোন যৌবনে বনে বনে ঘুরি তার সন্ধানে
আমার পোষা পাখি উড়ে চলে যাবে
অতৃপ্ত আশায় ঘুরিছো সদাই অস্তিত্ব বিহীন মানুষেরই মন কবি জালাল উদ্দিন সরকারের গান আমি গাইলাম
এই 14 ভুবনে আমার মুর্শিদ বাবা মাওলানা দেখলে ছবি পাগল হবি ঘরে রইতে পারবি না গানটা শোনেন আশা করি ভালো
মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের লেখা গান আমি গাইলাম বল বাল ধরা প্র্যাকটিস করো মনোমোহন গোলকিপার।
আমার নবী তিনি দয়াল নবী আমার নবী তিনি প্রিয় নবী গানটা শুনেন আশা করি ভালো লাগবে
আমার নয়ন জলে লেখা চিঠি যা পাখি ঠোঁটে লইয়া আমার বন্ধুর দেশে উড়িয়া
যদি তরিতে বাসনা থাকে ধরো রে মন সাধুর সংঘ ভজরে আনন্দের গৌরাঙ্গ
একটা কাদের কাওয়ালী গান
একটা বিচ্ছেদ গান প্রেমে রোগে হইলাম রোগী রে বন্ধু তোমারি কারনে আমার সুখ নাইরে জীবনে